এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রয়াত অভিনেতা ও রাজনীতিক তাপস পালকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই ভিড় উপচে পড়েছে তাঁর বাড়িতে। কিছুক্ষণের মধ্যেই দেহ নিয়ে যাওয়া হবে রবীন্দ্র সদনে। সেখানে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর পর নিয়ে যাওয়া হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে। সেখানে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় হবে শেষকৃত্য। মঙ্গলবার রাতে মুম্বই থেকে কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছয় তাপস পালের মরদেহ। সারারাত দেহ তাঁর বাড়িতেই শায়িত রাখা হয়। বুধবার সকাল ১১টা থেকে তাঁর দেহ শায়িত থাকবে রবীন্দ্র সদনে। সেখানেই সহকর্মী, অনুরাগীরা শ্রদ্ধা জানাবেন তাপস পালকে। তারপর কেওড়াতলা মহাশ্মশানে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
তাপস পালের মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে আসে বাংলার সিনেপ্রেমীদের মধ্যে। শোকপ্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোকবার্তায় মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, 'তাপস পালের প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আজ ভোরে মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। বয়স হয়েছিল ৬১ বছর। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র দাদার কীর্তি, সাহেব, ভালোবাসা ভালোবাসা, অনুরাগের ছোঁয়া, অমর বন্ধন ইত্যাদি। তিনি হিন্দি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। তাপস পাল ২০১৪ সালে কৃষ্ণনগর কেন্দ্রের সাংসদ নির্বাচিত হন।' এখানেই না থেমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও লেখেন, 'পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১২ সালে তাঁকে বিশেষ চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করে। এছাড়া তিনি ফিল্ম ফেয়ার ও কলাকার পুরস্কার পান। তাঁর প্রয়াণে অভিনয় ও রাজনৈতিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি হল। আমি প্রয়াত তাপস পালের আত্মীয় পরিজন ও অনুরাগীদের আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।'
শেষ জীবনে তৃণমূলের সঙ্গে তাঁর অনেকটাই দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। রোজভ্যালিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়ার প্রায় বছর খানেক পর জামিন পান তিনি। তখন থেকেই যেন অনেকটাই বদলে যান তাপস পাল। শেষ জীবনে আবার ফুলফর্মে সিনেমায় ফিরে আসতে চাইতেন। কিন্তু হল না সে সব। অকালেই বিদায় নিলেন 'কেদার'।
তাপসের শেষযাত্রা ঠিক যে পথে, একনজরে...
তাপস পালের মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে আসে বাংলার সিনেপ্রেমীদের মধ্যে। শোকপ্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোকবার্তায় মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, 'তাপস পালের প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আজ ভোরে মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। বয়স হয়েছিল ৬১ বছর। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র দাদার কীর্তি, সাহেব, ভালোবাসা ভালোবাসা, অনুরাগের ছোঁয়া, অমর বন্ধন ইত্যাদি। তিনি হিন্দি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। তাপস পাল ২০১৪ সালে কৃষ্ণনগর কেন্দ্রের সাংসদ নির্বাচিত হন।' এখানেই না থেমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও লেখেন, 'পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১২ সালে তাঁকে বিশেষ চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করে। এছাড়া তিনি ফিল্ম ফেয়ার ও কলাকার পুরস্কার পান। তাঁর প্রয়াণে অভিনয় ও রাজনৈতিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি হল। আমি প্রয়াত তাপস পালের আত্মীয় পরিজন ও অনুরাগীদের আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।'
শেষ জীবনে তৃণমূলের সঙ্গে তাঁর অনেকটাই দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। রোজভ্যালিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়ার প্রায় বছর খানেক পর জামিন পান তিনি। তখন থেকেই যেন অনেকটাই বদলে যান তাপস পাল। শেষ জীবনে আবার ফুলফর্মে সিনেমায় ফিরে আসতে চাইতেন। কিন্তু হল না সে সব। অকালেই বিদায় নিলেন 'কেদার'।
তাপসের শেষযাত্রা ঠিক যে পথে, একনজরে...