এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভুয়ো টিকাকাণ্ডে বড় ষড়যন্ত্র! CBI-এর মতো বড় এজেন্সিকে তদন্তের দাবি জানিয়ে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য ভবনের কাছে নিজেদের দাবি জানালেন শুভেন্দু। উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু। সেই সঙ্গে রাজ্য সরকারকে নিশানা করে শুভেন্দু বলেছেন, 'ওই প্রতারককে দিনের পর দিন সঙ্গ দিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রতারক সরকারের অতি ঘনিষ্ঠ'। এদিন স্বাস্থ্য ভবন থেকে বেরিয়ে শুভেন্দু সংবাদমাধ্যমে বলেন, 'এটা বড় ষড়যন্ত্র। ভুয়ো ভ্যাকসিনে মৃত্যু হলে কেন্দ্রকে দোষারোপ করা হত। আর ওই প্রতারককে দিনের পর দিন সঙ্গ দিয়েছে রাজ্য সরকার। পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে বিপদে ফেলেছেন। গুরুতর বিষয় এটা। শুধু কলকাতা পুলিশ দিয়ে তদন্ত করালে হবে না। আমরা চাই বড় এজেন্সিকে দিয়ে তদন্ত করা হোক। CBI-কে দিয়ে তদন্ত করা যেতে পারে। এই দাবি করেছি। ব্যবস্থা না নিলে আমরা আদালতে যাব। বিধানসভা খুললে এ বিষয়ে প্রস্তাব আনব। আলোচনা হওয়া দরকার'এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু আরও বলেছেন, 'যেখান থেকে টিকা কিনল, তার লাইসেন্স রাজ্য সরকার দিয়েছে। প্রতারক সরকারের অতি ঘনিষ্ঠ। মানুষের জীবন নিয়ে ছেলেখেলা করা যাবে না'।
অন্যদিকে, BJP সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, শাসক দলের তাবড় নেতা ও মন্ত্রীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেবের। এমনকী, নীল সাদা বেলুন দিয়ে ক্যাম্প সাজিয়ে কলকাতা পুর নিগমের নীল লোগো লাগানো গাড়ি নিয়ে প্রতারণা চালিয়ে গিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন প্রায় দু'হাজারের বেশি লোককে যে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে তার দায় রাজ্য সরকারের।
প্রসঙ্গত, ভুয়ো ভ্যাকসিন ক্যাম্পে (Corona Vaccine) টিকা নিয়ে প্রতারকের খপ্পরে পড়েছিলেন খোদ সাংসদ Mimi Chakraborty। কসবার ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে (Fake Vaccination Centre) টিকা নেওয়ার পর থেকেই খটকা লাগতে শুরু করেছিল তাঁর। বুধবার সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, টিকা নেওয়ার ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও তাঁর কাছে কোনও সার্টিফিকেট আসেনি। এমনকী রেজিস্ট্রশনের কোনও তথ্যও আসেনি মোবাইল নম্বরে। আর এতেই খটকা লাগে অভিনেত্রীর। এরপরেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হন তিনি। পুলিশেও খবর দেন। এরপরই প্রকাশ্যে আসে IAS-অফিসারের আসল পরিচয়। কসবা থেকে গ্রেফতার হয় ওই প্রতারক। মিমি জানান, তাঁকে বলা হয়েছিল জয়েন্ট কমিশনার অফ কলকাতা কর্পোরেশনের উদ্যোগে এই ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের আয়োজন করা হয়েছে।
অন্যদিকে, BJP সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও কেন্দ্রীয় সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, শাসক দলের তাবড় নেতা ও মন্ত্রীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেবের। এমনকী, নীল সাদা বেলুন দিয়ে ক্যাম্প সাজিয়ে কলকাতা পুর নিগমের নীল লোগো লাগানো গাড়ি নিয়ে প্রতারণা চালিয়ে গিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন প্রায় দু'হাজারের বেশি লোককে যে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে তার দায় রাজ্য সরকারের।
প্রসঙ্গত, ভুয়ো ভ্যাকসিন ক্যাম্পে (Corona Vaccine) টিকা নিয়ে প্রতারকের খপ্পরে পড়েছিলেন খোদ সাংসদ Mimi Chakraborty। কসবার ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে (Fake Vaccination Centre) টিকা নেওয়ার পর থেকেই খটকা লাগতে শুরু করেছিল তাঁর। বুধবার সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, টিকা নেওয়ার ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও তাঁর কাছে কোনও সার্টিফিকেট আসেনি। এমনকী রেজিস্ট্রশনের কোনও তথ্যও আসেনি মোবাইল নম্বরে। আর এতেই খটকা লাগে অভিনেত্রীর। এরপরেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হন তিনি। পুলিশেও খবর দেন। এরপরই প্রকাশ্যে আসে IAS-অফিসারের আসল পরিচয়। কসবা থেকে গ্রেফতার হয় ওই প্রতারক। মিমি জানান, তাঁকে বলা হয়েছিল জয়েন্ট কমিশনার অফ কলকাতা কর্পোরেশনের উদ্যোগে এই ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের আয়োজন করা হয়েছে।