Suvendu Adhikari : শান্তিনিকেতনে শিশু খুনের ঘটনায় ওসিকে গ্রেফতারের দাবি শুভেন্দুর, বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট BJP-র
Shantiniketan Child Death -এর ঘটনায় উত্তাল বিধানসভা (West Bengal Assembly)। বুধবার তুমুল হই হট্টগোলের মধ্যেই বিধানসভার অধিবেশন (West Bengal Assembly Session) থেকে ওয়াকআউট করেন BJP বিধায়করা। পাশাপাশি নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় CBI তদন্তের দাবি জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কী বক্তব্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতার ? জেনে নিন বিস্তারিত খবর ...
হাইলাইটস
- শান্তিনিকেতনে শিশু খুনের আঁচ এবার বিধানসভাতেও।
- প্রতিবাদে বিধানসভার অধিবেশন থেকে ওয়াক আউট করে BJP বিধায়করা।
- গোটা ঘটনায় OC-কে গ্রেফতার এবং SP-কে ক্লোজ করার দাবি জানান শুভেন্দু অধিকারী।
শান্তিনিকেতনে শিশু খুনের আঁচ এবার বিধানসভাতেও (West Bengal Assembly News)। বুধবার বিধানসভার অধিবেশনে তুমুল হট্টগোল বাধে। প্রতিবাদে বিধানসভার অধিবেশন থেকে ওয়াক আউট করে BJP বিধায়করা। বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। গোটা ঘটনায় OC-কে গ্রেফতার এবং SP-কে ক্লোজ করার দাবি জানান তিনি। পাশাপাশি শান্তিনিকেতন শিশু খুনের ঘটনায় CBI তদন্তেরও দাবি তোলা হয়। BJP বিধায়কদের স্লোগানে তুমুল হইচই বেধে যায় বিধানসভা চত্বরে। পালটা সরব হয়েছেন তৃণমূল বিধায়করাও।
৪৮ ঘণ্টা ধরে নিখোঁজ থাকার পর প্রতিবেশীর ছাদ থেকে উদ্ধার হয় পাঁচ বছরের শিশুর দেহ। মঙ্গলবার শান্তিনিকেতনের এই ঘটনাকে (Shantiniketan Child Death Case) কেন্দ্র করে তোলপাড় পড়ে যায় রাজ্য রাজনীতিতে। শিশুটিকে অপহরণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে পরিবার। এই ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। শান্তিনিকেতনের (Santiniketan) মোলডাঙা এলাকার বাসিন্দা পাঁচ বছরের শিবম ঠাকুর গ্রামের মুদিখানার দোকানে যায়। মায়ের কাছ থেকে পাঁচ টাকা নিয়ে বিস্কুট কিনতে গিয়েছিল সে। কিন্তু, তারপর থেকে আর হদিশ ছিল না শিবমের। দু-দিন পেরিয়ে গেলেও অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (বীরভূম) অভিষেক রায় ও অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (বোলপুর) সুরজিৎ কুমার দে-র নেতৃত্বে তদন্তে নেমেও শিবমের খোঁজ দিতে পারেনি পুলিশ। তাঁদের ক্লোজ করার দাবি তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
শিবমের বাবা শম্ভু ঠাকুরের সেলুনে কাজ করত এক যুবক। রুবি বিবি নামে যে মহিলার বাড়ি থেকে শিবমের দেহ উদ্ধার হয়েছে, তার সঙ্গে ওই যুবকের অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল বলে স্থানীয়রা জানান। সেই সম্পর্কে শম্ভু ঠাকুর মদত দেননি এবং তার জেরেই শিবমকে খুন করা হয়েছে বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ। যদিও শিবমকে অন্য কোথাও খুন করা হয়েছিল এবং তল্লাশির সময় তার দেহ ওই প্রতিবেশীর বাড়িতে ছিল না বলে দাবি করেছেন বীরভূম জেলা পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠি। তিনি বলেন, "রুবি বিবির বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়েছিল। কিন্তু ,সেদিন শিশুটির হদিশ মেলেনি। তার বাড়ির অ্যাসবেস্টাসের চালের উপর বাঁশের নীচে প্লাস্টিকে মোড়া অবস্থায় শিশুটির দেহ রাখা ছিল। তবে সেদিন এরকম কিছুর হদিশ মেলেনি। তাই শিশুটিকে অন্য কোথাও খুন করা হয়েছিল বলেই অনুমান।"
৪৮ ঘণ্টা ধরে নিখোঁজ থাকার পর প্রতিবেশীর ছাদ থেকে উদ্ধার হয় পাঁচ বছরের শিশুর দেহ। মঙ্গলবার শান্তিনিকেতনের এই ঘটনাকে (Shantiniketan Child Death Case) কেন্দ্র করে তোলপাড় পড়ে যায় রাজ্য রাজনীতিতে। শিশুটিকে অপহরণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে পরিবার। এই ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। শান্তিনিকেতনের (Santiniketan) মোলডাঙা এলাকার বাসিন্দা পাঁচ বছরের শিবম ঠাকুর গ্রামের মুদিখানার দোকানে যায়। মায়ের কাছ থেকে পাঁচ টাকা নিয়ে বিস্কুট কিনতে গিয়েছিল সে। কিন্তু, তারপর থেকে আর হদিশ ছিল না শিবমের। দু-দিন পেরিয়ে গেলেও অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (বীরভূম) অভিষেক রায় ও অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (বোলপুর) সুরজিৎ কুমার দে-র নেতৃত্বে তদন্তে নেমেও শিবমের খোঁজ দিতে পারেনি পুলিশ। তাঁদের ক্লোজ করার দাবি তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
শিবমের বাবা শম্ভু ঠাকুরের সেলুনে কাজ করত এক যুবক। রুবি বিবি নামে যে মহিলার বাড়ি থেকে শিবমের দেহ উদ্ধার হয়েছে, তার সঙ্গে ওই যুবকের অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল বলে স্থানীয়রা জানান। সেই সম্পর্কে শম্ভু ঠাকুর মদত দেননি এবং তার জেরেই শিবমকে খুন করা হয়েছে বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ। যদিও শিবমকে অন্য কোথাও খুন করা হয়েছিল এবং তল্লাশির সময় তার দেহ ওই প্রতিবেশীর বাড়িতে ছিল না বলে দাবি করেছেন বীরভূম জেলা পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠি। তিনি বলেন, "রুবি বিবির বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়েছিল। কিন্তু ,সেদিন শিশুটির হদিশ মেলেনি। তার বাড়ির অ্যাসবেস্টাসের চালের উপর বাঁশের নীচে প্লাস্টিকে মোড়া অবস্থায় শিশুটির দেহ রাখা ছিল। তবে সেদিন এরকম কিছুর হদিশ মেলেনি। তাই শিশুটিকে অন্য কোথাও খুন করা হয়েছিল বলেই অনুমান।"