কলকাতা হাইকোর্টে ফের একবার ধাক্কা খেল নবান্ন। গ্রুপ ডি-র নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তোলপাড় চলছে। এরইমধ্যে এবার নবম এবং দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মেও তদন্তভারও CBI-এর হাতে তুলে দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই রায় দেন। এই মামলায় বৃহস্পতিবারই FIR দায়েরের নির্দেশ দেওয়া হয়। শুক্রবারের মধ্যে এই মামলায় প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা বলে হয়েছে।
শিক্ষক নিয়োগ মামলায় অনিয়ম নিয়ে হাইকোর্টে দায়ের হয়েছিল মামলা। এদিন ওই মামলার শুনানি হয়। এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার তদন্তভার CBI-এর হাতে তুলে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৭ এপ্রিল। এদিন আদালতের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, এই মামলার স্বার্থে কোনও রাজনৈতিক নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে CBI। এছাড়াও SSC-র প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে CBI। প্রয়োজনে কমিটির যে কোনও সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করা যাবে।
অন্যদিকে, তপন কান্দু খুনের ঘটনায় সিঙ্গল বেঞ্চের CBI তদন্তের রায়ের বিরুদ্ধে পিটিশন দাখিল করেছে রাজ্য। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে দাখিল হয়েছে পিটিশন। একটি মুখবন্ধ খামে তদন্তের স্টেটাস রিপোর্ট CBI হাইকোর্টে জমা দিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেই এই রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ তপন কান্দুর খুনের ঘটনায় CBI তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু, এবার এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য।
যদিও রাজ্যের এই পদক্ষেপে প্রশ্ন তুলেছেন তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু। বীরভূমের বগটুইয়ের ঘটনায় CBI তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হলে তখন কেন সেই বিষয়ে রাজ্যের তরফে কোনও বিরোধিতা করা হল না এবং কেনই বা এই ঘটনায় ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২১ মার্চ পুরুলিয়ায় কাউন্সিলর তপন কান্দুকে হত্যা করা হয়। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীরা জানতে পারেন, সুপারি কিলার লাগিয়ে খুন করা হয় এই কাউন্সিলরকে। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন কাউন্সিলরের স্ত্রী। তিনি থানার IC-র ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
এই কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় CBI তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। এবার সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করেই ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে রাজ্য।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই রায় দেন। এই মামলায় বৃহস্পতিবারই FIR দায়েরের নির্দেশ দেওয়া হয়। শুক্রবারের মধ্যে এই মামলায় প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা বলে হয়েছে।
শিক্ষক নিয়োগ মামলায় অনিয়ম নিয়ে হাইকোর্টে দায়ের হয়েছিল মামলা। এদিন ওই মামলার শুনানি হয়। এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার তদন্তভার CBI-এর হাতে তুলে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। মামলার পরবর্তী শুনানি ২৭ এপ্রিল। এদিন আদালতের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, এই মামলার স্বার্থে কোনও রাজনৈতিক নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে CBI। এছাড়াও SSC-র প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে CBI। প্রয়োজনে কমিটির যে কোনও সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করা যাবে।
অন্যদিকে, তপন কান্দু খুনের ঘটনায় সিঙ্গল বেঞ্চের CBI তদন্তের রায়ের বিরুদ্ধে পিটিশন দাখিল করেছে রাজ্য। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে দাখিল হয়েছে পিটিশন। একটি মুখবন্ধ খামে তদন্তের স্টেটাস রিপোর্ট CBI হাইকোর্টে জমা দিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেই এই রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ তপন কান্দুর খুনের ঘটনায় CBI তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু, এবার এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য।
যদিও রাজ্যের এই পদক্ষেপে প্রশ্ন তুলেছেন তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু। বীরভূমের বগটুইয়ের ঘটনায় CBI তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হলে তখন কেন সেই বিষয়ে রাজ্যের তরফে কোনও বিরোধিতা করা হল না এবং কেনই বা এই ঘটনায় ডিভিশন বেঞ্চে গেল রাজ্য প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২১ মার্চ পুরুলিয়ায় কাউন্সিলর তপন কান্দুকে হত্যা করা হয়। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীরা জানতে পারেন, সুপারি কিলার লাগিয়ে খুন করা হয় এই কাউন্সিলরকে। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন কাউন্সিলরের স্ত্রী। তিনি থানার IC-র ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
এই কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় CBI তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। এবার সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করেই ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে রাজ্য।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।