অ্যাপশহর

SSC Recruitment Scam : সিবিআইকে নথি দিলেও গরহাজির 'কালীঘাটের কাকু'

কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে সিবিআই যাবতীয় নথি নিয়ে দেখা করতে বললেও তিনি গরহাজির।

হাইলাইটস

  • সিবিআই তাঁকে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, আয়ব্যয় সংক্রান্ত যাবতীয় নথি নিয়ে দেখা করতে বলেছিল।
  • তবে সোমবার সিবিআই দপ্তরে সশরীরে হাজির হলেন না গোপাল দলপতি বর্ণিত 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র।
  • তবে এ দিন আইনজীবী মারফত তিনি নথিপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এই সময়: সিবিআই তাঁকে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, আয়ব্যয় সংক্রান্ত যাবতীয় নথি নিয়ে দেখা করতে বলেছিল। তবে সোমবার সিবিআই দপ্তরে সশরীরে হাজির হলেন না গোপাল দলপতি বর্ণিত 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তবে এ দিন আইনজীবী মারফত তিনি নথিপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন।
Recruitment Scam : CBI-র তলব, নিজাম প্যালেসে হাজির 'কালীঘাটের কাকু'
সিবিআই সূত্রের খবর, এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ নিজাম প্যালেসে সিবিআইয়ের দুর্নীতিদমন শাখায় সুজয়কে আসতে বলা হয়েছিল তাঁর নিজের, স্ত্রী ও মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথি, যাবতীয় আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং আয়ব্যয়ের নথিপত্র নিয়ে। তবে তিনি না-এলেও তাঁর আইনজীবী নাজমুল আলম সরকার বেশ কিছু নথি নিয়ে সিবিআই দপ্তরে আসেন।

Bonny Sengupta News : 'টাকা ফেরত দেবেন?' ED দফতর থেকে বেরোতেই ধেয়ে এল প্রশ্ন, বনির জবাব...
পরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, সুজয়কে এ দিনই বাধ্যতামূলক ভাবে সশরীরে হাজিরা দেওয়ার কথা বলেননি তদন্তকারীরা। তবে নাজমুলের কথায়, 'যে সব নথি চেয়েছিল, সব দিয়ে এসেছি। ব্যাঙ্কের নথিও দিয়েছি। আমার মক্কেলকে এ দিন সশরীরে হাজির হওয়ার কথা বলা হয়নি। তবে তাঁকে যখন যে ভাবে তদন্তকারীরা বলবেন, তিনি সহযোগিতা করবেন।'

Anubrata Mondal Daughter : আজ আবার হাজিরার দিন, যাবেন কি সুকন্যা?
সিবিআই সূত্রের খবর, এ দিন জমা পড়া নথি খতিয়ে দেখে ফের সুজয়কে ডাকা হতে পারে। গত সপ্তাহে সুজয় সিবিআই দপ্তরে হাজির হয়েছিলেন। সে দিনও তিনি দাবি করেছিলেন, তিনি কোনও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নন। অতীতে সাংবাদিকদের এ-ও বলেছেন, তাঁর যদি চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা থাকত তা হলে তিনি আগে তাঁর নিজের এবং দাদার মেয়ের স্কুলে চাকরির ব্যবস্থা করতে পারতেন। সে সব তিনি কিছুই করেননি।
লেখকের সম্পর্কে জানুন
শর্মিষ্ঠা চট্টোপাধ্যায়
মেদিনীপুর অটোনমাস কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে পড়াশোনা করার সময় থেকেই শর্মিষ্ঠা চট্টোপাধ্যায় চেয়েছিলেন সংবাদমাধ্যমে কাজ করতে। আর সেই ইচ্ছে বাস্তবে রূপায়িত হয় এই সময় ডিজিটালের হাত ধরে। প্রথমে একজন ভয়েস আর্টিস্ট হিসেবে কর্মজীবনে প্রবেশ হলেও এই সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যেই প্রথম খবরের দুনিয়ার খুঁটিনাটি নানা দিকের সঙ্গে শর্মিষ্ঠার প্রথম আলাপ ঘটে। জেলা থেকে দুনিয়া নানা অজানা , অচেনা জিনিস প্রতি মুহূর্তে শিখে চলেছেন শর্মিষ্ঠা।খবরের প্রতি ভালোবাসা ছাড়াও শর্মিষ্ঠার পছন্দের তালিকায় রয়েছে আবৃত্তি, আঁকা, কবিতা লেখা, এছাড়াও অবসরে গান শুনে না বই পড়ে সময় কাটানো। একাগ্রতা, অধ্যবসায়, ধৈর্য্য এই ৩ মন্ত্রে বিশ্বাস করেন শর্মিষ্ঠা। যা জানা হয়ে ওঠেনি, বহু কিছু যা শেখ ওঠেনি সর্বদা তা শেখার বা জানার প্রতি আগ্রহী হয়ে এগিয়ে যেতে চান।... আরও পড়ুন

পরের খবর