এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রীতিমতো গুরুতর। তাঁর গ্রেফতারের খবরে চমকে উঠেছিল গোটা রাজ্য। উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়া থেকে গ্রেফতার তানিয়া পরভিনকে সোমবার জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। তাঁকে আপাতত ৬ জুলাই পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন এনআইএ আদালতের বিচারক। বহুদিন ধরেই তাঁকে খোঁজার পরে ১২ জুন বাদুড়িয়া থেকে গ্রেফতার করেন গোয়েন্দারা। বহাল তবিয়তেই সে কলকাতার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবি নিয়ে এমএ পড়ছিল। অবশেষে রাজ্য পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের হাতে গ্রেফতার হয় লস্করের মহিলা জঙ্গি সন্দেহে ওই তরুণীকে। রাজ্যে লস্কর জঙ্গি সন্দেহেভাজন হিসেবে এই প্রথম কোনও মহিলা গ্রেফতার হন।
তানিয়া পারভিন নামে ওই তরুণীর বিরুদ্ধে অভিযোগ লস্কর-ই-তৈবার মতো জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত সে। শুধু তাই নয়, হানি ট্র্যাপ করে সেনাবাহিনীর জওয়ানদের ফাঁসিয়ে গোপন তথ্য সংগ্রহ করত সে। সেই তথ্য পাচার করে দিত 'নির্দিষ্ট' জায়গায়। সেইসঙ্গে সামলাত এ রাজ্যে জঙ্গি নিয়োগের গুরুদায়িত্বও। গ্রেফতারের পর তাঁকে আদালতে তোলা হলে ১০ দিনের এনআইএ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এদিন ফের তাঁকে আদালতে তোলা হলে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, পশ্চিম ভারতের এক সেনা জওয়ানের সঙ্গে ইতোমধ্যে তানিয়ার ঘনিষ্ঠ চ্যাট ডিটেইল হাতে এসেছে তদন্তকারীদের। সেখানে সেনাবাহিনীর কিছু গোপন তথ্যও রয়েছে।
উল্লেখ্য, তানিয়ার আগে গত ২৯ মে বাংলাদেশি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিনের এক শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স। এরপর গত ৮ জুন সেই সংগঠনেরই শীর্ষনেতা শেখ রেজাউল ওরফে কিরণকে ডানকুনি থেকে গ্রেফতার করে এসটিএফ।
তানিয়া পারভিন নামে ওই তরুণীর বিরুদ্ধে অভিযোগ লস্কর-ই-তৈবার মতো জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত সে। শুধু তাই নয়, হানি ট্র্যাপ করে সেনাবাহিনীর জওয়ানদের ফাঁসিয়ে গোপন তথ্য সংগ্রহ করত সে। সেই তথ্য পাচার করে দিত 'নির্দিষ্ট' জায়গায়। সেইসঙ্গে সামলাত এ রাজ্যে জঙ্গি নিয়োগের গুরুদায়িত্বও। গ্রেফতারের পর তাঁকে আদালতে তোলা হলে ১০ দিনের এনআইএ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এদিন ফের তাঁকে আদালতে তোলা হলে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, পশ্চিম ভারতের এক সেনা জওয়ানের সঙ্গে ইতোমধ্যে তানিয়ার ঘনিষ্ঠ চ্যাট ডিটেইল হাতে এসেছে তদন্তকারীদের। সেখানে সেনাবাহিনীর কিছু গোপন তথ্যও রয়েছে।
উল্লেখ্য, তানিয়ার আগে গত ২৯ মে বাংলাদেশি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিনের এক শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স। এরপর গত ৮ জুন সেই সংগঠনেরই শীর্ষনেতা শেখ রেজাউল ওরফে কিরণকে ডানকুনি থেকে গ্রেফতার করে এসটিএফ।