এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনার প্রকোপ থেকে রাজ্যের মানুষকে বাঁচাতে সামাজিক দূরত্ব বাড়ানোর উপরে গুরুত্ব দিচ্ছে প্রশাসন। সে কারণে রাজ্যের ১১৭৪টি বাজার ইতিমধ্যেই স্থানান্তরিত হয়েছে আশপাশের খেলার মাঠ বা পার্কে। পরিধি বাড়ানো হয়েছে ৯৬৩টি বাজারের। সামাজিক দূরত্বে জোর দিয়ে সপ্তাহ দুয়েক আগে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয় কলকাতা ও আশপাশের এলাকাগুলিতে। সে পথে হেঁটে রাজ্যের বাকি এলাকাগুলিতেও সামাজিক দূরত্বে জোর দিয়ে এক ফর্মুলা প্রয়োগ করেছে রাজ্য প্রশাসন।
বুধবার রাতে এক টুইটে রাজ্য পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে --- সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতেই বাজারগুলিকে অস্থায়ী ভাবে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তবে রাজ্যজুড়ে এখনও ২৫৬টি জনবহুল বাজার রয়েছে। সেগুলির স্থান পরিবর্তন করার জন্য আশপাশে উপযুক্ত জায়গার খোঁজ চলছে। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এ প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার বলেন, ‘মানুষের ভিড় সবচেয়ে বেশি হয় বাজারে। আমরা সেটা কমাতে চাইছি।’
করোনা থেকে বাঁচতে চিকিৎসকরা যে ক’টি শর্ত মেনে চলতে বলছেন, তার মধ্যে অন্যতম হল সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার উপরে বারবার জোর দিচ্ছেন। তবু অনেকেই সেই আবেদনে সাড়া দিচ্ছেন না। নানা ছুতোয় বাড়ির বাইরে বেরিয়ে পড়া, বাজারে ভিড় করার ঘটনায় ছেদ নেই। তাই পরিধি বাড়িয়ে বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করছে প্রসাশন। নবান্নের নির্দেশ মেনে কলকাতা, বিধাননগর, দক্ষিণ দমদম, দমদম পুর-এলাকায় ঘিঞ্জি জায়গাজুড়ে থাকা সব্জি, মাছ-মাংসের বাজার ইতিমধ্যেই অন্যত্র সরানো হয়েছে। শহরের যে সব আবাসনে বাসিন্দার সংখ্যা বেশি, সেখানে আবাসনের ভিতরেই বসানো হয়েছে বাজার।
কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ (বাজার) আমিরুদ্দিন ববি বৃহস্পতিবার বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে পুরসভার আওতাধীন ৪৬টি বাজারের মধ্যে ২৬টিকে পাশের পার্ক বা খেলার মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাকিগুলিও দ্রুত অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হবে।’
সল্টলেকের নয়াপট্টি বাজারকে যেমন পাশের ফুটবল মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কলকাতা পুরসভার আওতাধীন ১ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান তরুণ সাহা বেলগাছিয়া ও আশুবাবুর বাজারে দোকানদারের সংখ্যায় রাশ টেনেছেন। দমদম রোডের দু’পাশের বাজার পুলিশের সহযোগিতায় সরিয়ে দমদম স্টেশন সংলগ্ন একটি স্কুলের মাঠে নিয়ে গিয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভা। প্রশাসনের এই উদ্যোগকে সামাজিক মাধ্যমে সাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকে।
রাজ্য পুলিশকে ট্যাগ করে বোলপুরের বাসিন্দা তৃণা চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন --- এই পদক্ষেপের ভীষণ প্রয়োজন ছিল। কারণ রাজ্যের অনেক বাজারেই মানুষ নিয়ম মানছিলেন না। দুর্গাপুরের বাসিন্দা তুহিন মুখোপাধ্যায় লিখেছেন --- প্রশাসন সক্রিয় বলেই আমরা নিশ্চিন্তে রয়েছি। বারাসত, ডানকুনি এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা আবার তাঁদের এলাকাতেও এই পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছেন রাজ্য পুলিশের কাছে।
বুধবার রাতে এক টুইটে রাজ্য পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে --- সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতেই বাজারগুলিকে অস্থায়ী ভাবে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তবে রাজ্যজুড়ে এখনও ২৫৬টি জনবহুল বাজার রয়েছে। সেগুলির স্থান পরিবর্তন করার জন্য আশপাশে উপযুক্ত জায়গার খোঁজ চলছে। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এ প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার বলেন, ‘মানুষের ভিড় সবচেয়ে বেশি হয় বাজারে। আমরা সেটা কমাতে চাইছি।’
করোনা থেকে বাঁচতে চিকিৎসকরা যে ক’টি শর্ত মেনে চলতে বলছেন, তার মধ্যে অন্যতম হল সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার উপরে বারবার জোর দিচ্ছেন। তবু অনেকেই সেই আবেদনে সাড়া দিচ্ছেন না। নানা ছুতোয় বাড়ির বাইরে বেরিয়ে পড়া, বাজারে ভিড় করার ঘটনায় ছেদ নেই। তাই পরিধি বাড়িয়ে বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করছে প্রসাশন। নবান্নের নির্দেশ মেনে কলকাতা, বিধাননগর, দক্ষিণ দমদম, দমদম পুর-এলাকায় ঘিঞ্জি জায়গাজুড়ে থাকা সব্জি, মাছ-মাংসের বাজার ইতিমধ্যেই অন্যত্র সরানো হয়েছে। শহরের যে সব আবাসনে বাসিন্দার সংখ্যা বেশি, সেখানে আবাসনের ভিতরেই বসানো হয়েছে বাজার।
কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ (বাজার) আমিরুদ্দিন ববি বৃহস্পতিবার বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে পুরসভার আওতাধীন ৪৬টি বাজারের মধ্যে ২৬টিকে পাশের পার্ক বা খেলার মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাকিগুলিও দ্রুত অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হবে।’
সল্টলেকের নয়াপট্টি বাজারকে যেমন পাশের ফুটবল মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কলকাতা পুরসভার আওতাধীন ১ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান তরুণ সাহা বেলগাছিয়া ও আশুবাবুর বাজারে দোকানদারের সংখ্যায় রাশ টেনেছেন। দমদম রোডের দু’পাশের বাজার পুলিশের সহযোগিতায় সরিয়ে দমদম স্টেশন সংলগ্ন একটি স্কুলের মাঠে নিয়ে গিয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভা। প্রশাসনের এই উদ্যোগকে সামাজিক মাধ্যমে সাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকে।
রাজ্য পুলিশকে ট্যাগ করে বোলপুরের বাসিন্দা তৃণা চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন --- এই পদক্ষেপের ভীষণ প্রয়োজন ছিল। কারণ রাজ্যের অনেক বাজারেই মানুষ নিয়ম মানছিলেন না। দুর্গাপুরের বাসিন্দা তুহিন মুখোপাধ্যায় লিখেছেন --- প্রশাসন সক্রিয় বলেই আমরা নিশ্চিন্তে রয়েছি। বারাসত, ডানকুনি এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা আবার তাঁদের এলাকাতেও এই পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছেন রাজ্য পুলিশের কাছে।