হিমাদ্রি সরকার
পথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এক বছর আগে শুরু হয়েছিল ‘সেফ ড্রাইভ , সেভ লাইফ ’৷ তার সূত্র ধরে কখনও হেলমেট ছাড়া মোটরবাইক আরোহীকে তেল দেওয়া নিষিদ্ধ হয়েছে৷ বেপরোয়া গাড়িচালক ও পথচারীদের বাগে আনতে বেড়েছে জরিমানার অঙ্কও৷ কিন্ত্ত সত্যিই এক বছরে কতটা সফল এই প্রকল্প? হুঁশ ফিরেছে কি পথচারী ও গাড়িচালকদের ? এ নিয়ে সাধারণ মানুষেরই মতামত জানতে চায় পুলিশ৷ কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশের তরফে একটি সমীক্ষা শুরু হয়েছে৷ ‘কলকাতা পুলিশ সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ সার্ভে’ নামে এই সমীক্ষায় সাধারণ নাগরিকদের থেকে বেশ কিছু বিষয়ে মন্তব্য জানতে চেয়েছে পুলিশ৷ বিভিন্ন বিষয়ে এক থেকে পাঁচের মধ্যে নম্বর দিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মতামত জানাতে হবে৷ কারও কোনও পরামর্শ থাকলেও তা জানাতে বলা হয়েছে৷ কী কী বিষয় জানতে চাইছেন পুলিশকর্তারা ?
যে প্রশ্নগুলি নাগরিকদের উদ্দেশে করা হচ্ছে , তা থেকে শহরের রাস্তার চিত্র এবং রাস্তা ব্যবহারকারীদের মানসিকতায় কোনও বদল হয়েছে কি না , তা-ই জানার চেষ্টা হবে৷ যেমন , নাগরিকদের কাছে প্রশ্ন থাকছে , অটো , বাস বা ট্যাক্সিচালকের ব্যবহার কেমন ? গাড়ি বা বাইকচালকরা পথআইন কতটা মানছেন ? সংশ্লিষ্ট নাগরিক তা নিজে কতটা মানছেন , গাড়িচালকদের প্রতি তাঁরই বা মনোভাব কেমন ? পথচারীরা কতটা মেনে চলছেন পথআইন ? বাস -অটো -ট্যাক্সির যাত্রী বা পথচারীরা সংশ্লিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করেন ? সংশ্লিষ্ট নাগরিকই বা অন্য পথচারীদের কী ভাবে দেখেন ? সামগ্রিক ভাবে পথের নিরাপত্তা কতটা উন্নত হয়েছে ? এখন কি শহরের রাস্তা তুলনামূলক ভাবে বেশি নিরাপদ ? গন্তব্যে পৌঁছতে যে সময় লাগছে , তার ভিত্তিতে সাধারণ পথচারী হিসেবে নাগরিকের অভিজ্ঞতা কেমন ?
এমন দশ দফা প্রশ্ন তুলে তার ভিত্তিতে নাগরিকদের নম্বর দিতে বলা হয়েছে৷ এক বছর আগে তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল , আর এখনই বা তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমনতার তুলনামূলক খতিয়ান তৈরি করতে চাইছেন ট্র্যাফিক পুলিশের আধিকারিকরা৷ কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশের এক আধিকারিক জানান , পথচারী -গাড়িচালকদের মনোভাবে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের কতটা প্রভাব পড়েছে , সেটা জানাই তাঁদের উদ্দেশ্য৷ এমনিতে একটি বেসরকারি ক্যাব সার্ভিসের সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে , এক বছরে শহরের গতি বেড়েছে৷ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যাও অনেকটা কমেছে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ প্রকল্প চালু হওয়ার পরে৷ কিন্ত্ত তার পরেও শুধু খাতায়কলমে নয় , পথচারী ও সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতার কোনও ফারাক এই এক বছরে হয়েছে কি না , তা নিয়ে নিশ্চিত হতে চাইছেন লালবাজারের আধিকারিকরা৷ ট্র্যাফিক পুলিশের এক আধিকারিক জানান , পথচারী ও গাড়িচালকদের হুঁশ ফেরাতে শুধু কঠোর হাতে আইন প্রয়োগ নয় , যাঁরা আইন ভাঙছেন , তাঁদের কাউন্সেলিংও করা হচ্ছে৷ স্কুলপড়ুয়াদের বেশি করে সচেতন করার কাজ চলছে যাতে তারাই নিজের পরিবারের বাকিদের সচেতন করতে পারে৷ লালবাজারের বক্তব্য , শহরের পথের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য নিরন্তর চেষ্টা চলছে যাতে পথচারী ও গাড়িচালকরা স্বচ্ছন্দে ও নিশ্চিন্তে যাতায়াত করতে পারেন৷ সাধারণ নাগরিকরা এ নিয়ে তাঁদের মতামত জানালে তার ভিত্তিতে ট্র্যাফিককে আরও মসৃণ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে৷
সেফ ড্রাইভ , সেভ লাইফদশ দফা প্রশ্ন তুলে তার ভিত্তিতে নাগরিকদের নম্বর দিতে বলা হয়েছে৷ এক বছর আগে তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল , আর এখনই বা তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন --- তার তুলনামূলক খতিয়ান তৈরি করতে চাইছেন ট্র্যাফিক পুলিশের আধিকারিকরা৷ কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশের এক আধিকারিক জানান , পথচারী -গাড়িচালকদের মনোভাবে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের কতটা প্রভাব পড়েছে , সেটা জানাই তাঁদের উদ্দেশ্য৷
পথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এক বছর আগে শুরু হয়েছিল ‘সেফ ড্রাইভ , সেভ লাইফ ’৷ তার সূত্র ধরে কখনও হেলমেট ছাড়া মোটরবাইক আরোহীকে তেল দেওয়া নিষিদ্ধ হয়েছে৷ বেপরোয়া গাড়িচালক ও পথচারীদের বাগে আনতে বেড়েছে জরিমানার অঙ্কও৷ কিন্ত্ত সত্যিই এক বছরে কতটা সফল এই প্রকল্প? হুঁশ ফিরেছে কি পথচারী ও গাড়িচালকদের ? এ নিয়ে সাধারণ মানুষেরই মতামত জানতে চায় পুলিশ৷ কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশের তরফে একটি সমীক্ষা শুরু হয়েছে৷ ‘কলকাতা পুলিশ সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ সার্ভে’ নামে এই সমীক্ষায় সাধারণ নাগরিকদের থেকে বেশ কিছু বিষয়ে মন্তব্য জানতে চেয়েছে পুলিশ৷ বিভিন্ন বিষয়ে এক থেকে পাঁচের মধ্যে নম্বর দিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মতামত জানাতে হবে৷ কারও কোনও পরামর্শ থাকলেও তা জানাতে বলা হয়েছে৷ কী কী বিষয় জানতে চাইছেন পুলিশকর্তারা ?
যে প্রশ্নগুলি নাগরিকদের উদ্দেশে করা হচ্ছে , তা থেকে শহরের রাস্তার চিত্র এবং রাস্তা ব্যবহারকারীদের মানসিকতায় কোনও বদল হয়েছে কি না , তা-ই জানার চেষ্টা হবে৷ যেমন , নাগরিকদের কাছে প্রশ্ন থাকছে , অটো , বাস বা ট্যাক্সিচালকের ব্যবহার কেমন ? গাড়ি বা বাইকচালকরা পথআইন কতটা মানছেন ? সংশ্লিষ্ট নাগরিক তা নিজে কতটা মানছেন , গাড়িচালকদের প্রতি তাঁরই বা মনোভাব কেমন ? পথচারীরা কতটা মেনে চলছেন পথআইন ? বাস -অটো -ট্যাক্সির যাত্রী বা পথচারীরা সংশ্লিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করেন ? সংশ্লিষ্ট নাগরিকই বা অন্য পথচারীদের কী ভাবে দেখেন ? সামগ্রিক ভাবে পথের নিরাপত্তা কতটা উন্নত হয়েছে ? এখন কি শহরের রাস্তা তুলনামূলক ভাবে বেশি নিরাপদ ? গন্তব্যে পৌঁছতে যে সময় লাগছে , তার ভিত্তিতে সাধারণ পথচারী হিসেবে নাগরিকের অভিজ্ঞতা কেমন ?
এমন দশ দফা প্রশ্ন তুলে তার ভিত্তিতে নাগরিকদের নম্বর দিতে বলা হয়েছে৷ এক বছর আগে তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল , আর এখনই বা তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমনতার তুলনামূলক খতিয়ান তৈরি করতে চাইছেন ট্র্যাফিক পুলিশের আধিকারিকরা৷ কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশের এক আধিকারিক জানান , পথচারী -গাড়িচালকদের মনোভাবে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের কতটা প্রভাব পড়েছে , সেটা জানাই তাঁদের উদ্দেশ্য৷ এমনিতে একটি বেসরকারি ক্যাব সার্ভিসের সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে , এক বছরে শহরের গতি বেড়েছে৷ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যাও অনেকটা কমেছে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ প্রকল্প চালু হওয়ার পরে৷ কিন্ত্ত তার পরেও শুধু খাতায়কলমে নয় , পথচারী ও সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতার কোনও ফারাক এই এক বছরে হয়েছে কি না , তা নিয়ে নিশ্চিত হতে চাইছেন লালবাজারের আধিকারিকরা৷ ট্র্যাফিক পুলিশের এক আধিকারিক জানান , পথচারী ও গাড়িচালকদের হুঁশ ফেরাতে শুধু কঠোর হাতে আইন প্রয়োগ নয় , যাঁরা আইন ভাঙছেন , তাঁদের কাউন্সেলিংও করা হচ্ছে৷ স্কুলপড়ুয়াদের বেশি করে সচেতন করার কাজ চলছে যাতে তারাই নিজের পরিবারের বাকিদের সচেতন করতে পারে৷ লালবাজারের বক্তব্য , শহরের পথের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য নিরন্তর চেষ্টা চলছে যাতে পথচারী ও গাড়িচালকরা স্বচ্ছন্দে ও নিশ্চিন্তে যাতায়াত করতে পারেন৷ সাধারণ নাগরিকরা এ নিয়ে তাঁদের মতামত জানালে তার ভিত্তিতে ট্র্যাফিককে আরও মসৃণ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে৷
সেফ ড্রাইভ , সেভ লাইফদশ দফা প্রশ্ন তুলে তার ভিত্তিতে নাগরিকদের নম্বর দিতে বলা হয়েছে৷ এক বছর আগে তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল , আর এখনই বা তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন --- তার তুলনামূলক খতিয়ান তৈরি করতে চাইছেন ট্র্যাফিক পুলিশের আধিকারিকরা৷ কলকাতা ট্র্যাফিক পুলিশের এক আধিকারিক জানান , পথচারী -গাড়িচালকদের মনোভাবে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের কতটা প্রভাব পড়েছে , সেটা জানাই তাঁদের উদ্দেশ্য৷