এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: শুক্রবার কলকাতার সংস্কৃত কলেজে খোঁজ মিলল প্রায় ২০০ বছরের পুরনো সিন্দুকের। আর সেখান থেকেই খোঁজ মিলল প্রচুর দুষ্প্রাপ্য নথির। সেখান থেকেই জানা গেল, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবাদের জন্য তহবিল তৈরি করেছিলেন। শুধু তাই নয়, খোঁজ মিলল রুপোর কয়েনেরও।
কয়েকদিন আগেই কলেজে সংস্কারের কাজ চলাকালীন উদ্ধার হয় একজোড়া সিন্দুক। শোরগোল পড়ে যায় চারিদিকে। শুক্রবার ডেকে পাঠানো হয় মিস্ত্রি। অনেক চেষ্টার পর খোলা যায় সেই সিন্দুক। আর তারপরই বেরিয়ে পড়ে মূল্যবান সেইসব 'রত্ন'!
কী কী মিলল সিন্দুকে? জানা গিয়েছে, সিন্দুক থেকে উদ্ধার হয়েছে সাতটি মুখ বন্ধ খাম। এছাড়াও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের হাতে তৈরি বিধবা বিবাহের আইন সংক্রান্ত নথি, বিধবাদের জন্য যে তহবিল তৈরি করা হয়েছিল সেই নথি। মিলেছে রুপোর পদক, চেকও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, 'মুক্তকেশী দেবী উইডো ফান্ড' নামে একটি নথিতে বিধবা মহিলারা কত অর্থ পেয়েছেন, তার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। শ্রীধরপুর, জেলা বর্ধমানের উল্লেখ রয়েছে সেখানে। তাতে ৮ টাকা করে দেওয়া হত বিধবাদের। এছাড়াও মিলেছে মহামূল্যবান নানা নথি।
কয়েকদিন আগেই কলেজে সংস্কারের কাজ চলাকালীন উদ্ধার হয় একজোড়া সিন্দুক। শোরগোল পড়ে যায় চারিদিকে। শুক্রবার ডেকে পাঠানো হয় মিস্ত্রি। অনেক চেষ্টার পর খোলা যায় সেই সিন্দুক। আর তারপরই বেরিয়ে পড়ে মূল্যবান সেইসব 'রত্ন'!
কী কী মিলল সিন্দুকে? জানা গিয়েছে, সিন্দুক থেকে উদ্ধার হয়েছে সাতটি মুখ বন্ধ খাম। এছাড়াও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের হাতে তৈরি বিধবা বিবাহের আইন সংক্রান্ত নথি, বিধবাদের জন্য যে তহবিল তৈরি করা হয়েছিল সেই নথি। মিলেছে রুপোর পদক, চেকও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, 'মুক্তকেশী দেবী উইডো ফান্ড' নামে একটি নথিতে বিধবা মহিলারা কত অর্থ পেয়েছেন, তার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। শ্রীধরপুর, জেলা বর্ধমানের উল্লেখ রয়েছে সেখানে। তাতে ৮ টাকা করে দেওয়া হত বিধবাদের। এছাড়াও মিলেছে মহামূল্যবান নানা নথি।