Sovan Chatterjee Baisakhi Banerjee: বাংলায় অন্যতম চর্চিত দুই নাম শোভন-বৈশাখী (Sovan Baisakhi)। এই জুটি কখনও নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে রাখঢাক করেনি। কিন্তু, আইনত এখনও স্বামী-স্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং রত্না চট্টোপাধ্যায় (Ratna Chatterjee)। যদিও আদালতে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ মামলা চলছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি। দু’বছর আগে পুজোর সময় বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঁথিতে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সিঁদুর পরিয়ে দেওয়া নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় পড়ে গিয়েছিল বঙ্গ রাজনীতিতে। বিষয়টি অস্বীকার করেননি শোভন চট্টোপাধ্যায়ও (Sovan Chatterjee)। কিন্তু, শোভন-বৈশাখী সম্পর্ক নিয়ে খুল্লামখুল্লা ঘোষণার পরেও কেন তাঁকে ডিভোর্স দিতে নারাজ রত্না চট্টোপাধ্যায়? এবার তিনি মুখ খুললেন এই সময় ডিজিটালে? রত্না চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমি শোভনকে ডিভোর্স দিতে চাই না। আমার মনে হয় এখানে আমার সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। যদি আমি অন্যায় করতাম সেক্ষেত্রে আমি সব মেনে নিতাম। কিন্তু, এক্ষেত্রে তো উলটো। আমার সন্তানরা আমার সঙ্গে আছে। তাঁদের বাবার অধিকার পাইয়ে দেওয়া, এই সমস্তকিছু ভেবেই আমি ওকে ডিভোর্স দিতে চাই না।”
উল্লেখ্য, শোভন চট্টোপাধ্যায় ও রত্না চট্টোপাধ্যায়ের ডিভোর্স মামলায় শুক্রবার সাক্ষী হিসেবে হাজিরা দিয়েছিলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় (Baisakhi Banerjee)। এই প্রসঙ্গে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "কোনও একটি নির্দিষ্ট কারণে বিবাহবিচ্ছেদ হয় না। নেপথ্যে অনেক কারণ থাকে। আমি ওদের দীর্ঘদিন চিনি, ওদের সম্পর্কের টানাপোড়েনের সাক্ষী। আমি অনেক কিছু দেখেছি। তাই শোভন সাক্ষী হতে বললে আমি সমস্ত তথ্য প্রমাণ এবং যা জানি সমস্তটাই হলফনামা আকারে আদালতে জমা দিয়েছি।" শুক্রবার রত্না চট্টোপাধ্যায় কিছু এমন মানুষকে সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন যাঁরা শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সামনে গা জোয়ারি করেছিলেন বলে অভিযোগ বৈশাখীর। রত্না চট্টোপাধ্যায় তাদের দিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করলেও প্রচুর পুলিশ থাকায় নিরাপত্তা বেষ্টনী ভাঙা সম্ভব হয়নি বলেও জানান তিনি।
এদিকে এই প্রসঙ্গে রত্না চট্টোপাধ্যায় বলেন, “বাজে কথা। ও কোর্টে গেলে পুলিশ আবার বাউন্সার ভাড়া করে নিয়ে যায়। আর আমার সঙ্গে যদি একজন মহিলা আর কয়েকজন তৃণমূল কর্মী থাকে তাহলে লোক নিয়ে যাওয়া হল! ওর বেলায় কোনও সমস্যা নেই! যত সমস্যা আমার বেলায়! আমি তিনজনকে নিয়ে গেলে যদি ওর মনে হয় ওকে ভয় দেখাতে নিয়ে গেছি তাহলে বেশ করেছি।”
উল্লেখ্য, শোভন চট্টোপাধ্যায় ও রত্না চট্টোপাধ্যায়ের ডিভোর্স মামলায় শুক্রবার সাক্ষী হিসেবে হাজিরা দিয়েছিলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় (Baisakhi Banerjee)। এই প্রসঙ্গে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "কোনও একটি নির্দিষ্ট কারণে বিবাহবিচ্ছেদ হয় না। নেপথ্যে অনেক কারণ থাকে। আমি ওদের দীর্ঘদিন চিনি, ওদের সম্পর্কের টানাপোড়েনের সাক্ষী। আমি অনেক কিছু দেখেছি। তাই শোভন সাক্ষী হতে বললে আমি সমস্ত তথ্য প্রমাণ এবং যা জানি সমস্তটাই হলফনামা আকারে আদালতে জমা দিয়েছি।" শুক্রবার রত্না চট্টোপাধ্যায় কিছু এমন মানুষকে সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন যাঁরা শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সামনে গা জোয়ারি করেছিলেন বলে অভিযোগ বৈশাখীর। রত্না চট্টোপাধ্যায় তাদের দিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করলেও প্রচুর পুলিশ থাকায় নিরাপত্তা বেষ্টনী ভাঙা সম্ভব হয়নি বলেও জানান তিনি।
এদিকে এই প্রসঙ্গে রত্না চট্টোপাধ্যায় বলেন, “বাজে কথা। ও কোর্টে গেলে পুলিশ আবার বাউন্সার ভাড়া করে নিয়ে যায়। আর আমার সঙ্গে যদি একজন মহিলা আর কয়েকজন তৃণমূল কর্মী থাকে তাহলে লোক নিয়ে যাওয়া হল! ওর বেলায় কোনও সমস্যা নেই! যত সমস্যা আমার বেলায়! আমি তিনজনকে নিয়ে গেলে যদি ওর মনে হয় ওকে ভয় দেখাতে নিয়ে গেছি তাহলে বেশ করেছি।”