দীর্ঘ লড়াইয়ের অবসান। এবার নিজেদের টেট পরীক্ষার নম্বর জানতে পারবেন ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষার্থীরাও। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijeet Ganguly) নির্দেশ অনুযায়ী ২০১৭ সালের পর ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট উত্তীর্ণদের নম্বর প্রকাশ করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। চেয়ারম্যান গৌতম পাল এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, আদালতের নির্দেশ মতো ২০১৪ সালের প্রার্থীদের মধ্যে সংরক্ষিত বিভাগের প্রার্থীদের ৮২ নম্বর পেলেই টেট পাশ বলে বিবেচনা করা হয়েছে। প্রকাশিত তালিকায় সাত হাজারেরও কিছু বেশি এমন প্রার্থী রয়েছেন বলে জানিয়েছেন পর্ষদ সভাপতি। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ১২ লাখ পড়ুয়া। পাশ করেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৯৫২ জন।
হাইকোর্টের নির্দেশ মতোই এদিন ২০১৪ সালের সমস্ত টেট পাশ পরীক্ষার্থীদের নম্বর প্রকাশ করল পর্ষদ। জানা গিয়েছে, প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার ৯৫২ প্রার্থীর নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। পিডিএফ আকারে সমস্ত টেট উত্তীর্ণদের (TET Passed Out) নামের তালিকা পর্ষদের সরকারি ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান। প্রায় ১৮৩২ পেজের এই নম্বরের তালিকা সাইটে আপলোড করা হয়েছে। এরপরেও কারও নম্বর নিয়ে কোনও প্রশ্ন থাকলে পর্ষদ আলাদা করে তাদের প্রশ্ন নিরসনের চেষ্টা করবে।
দীর্ঘ সাত বছরের অপেক্ষার পর ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষায় বসা প্রার্থীরা নিজেদের নম্বর জানতে পারবেন। এর ফলে প্রাথমিক টেট-এর নম্বর নিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের মনে আর কোনও ধোঁয়াশা থাকবে না। এমনকী টেট-এর নম্বর নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকলে তা হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করা যাবে। ৭ নভেম্বর ২০১৭ সালের প্রার্থীদের নম্বর জানানোর পর কেন ২০১৪ সালের প্রার্থীদের নম্বর প্রকাশে কেন দেরি হচ্ছে সেই নিয়েও উষ্মা প্রকাশ করে চাকরিপ্রার্থীরা। অবশেষে তাদের অভিযোগের নিষ্পত্তি হল কোর্টের নির্দেশ মতোই। উল্লেখ্য, আগামী ১৪ নভেম্বর নতুন করে টেটে আবেদন করার শেষ দিন।
২০১৪ ও ২০১৭ সালের ২১ জন অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। তারা NCTE-এর গাইডলাইনটি কোর্টের নজরে আনে। মামলাকারীদের দাবি অনুযায়ী, সংরক্ষিত বিভাগের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দেড়শোর মধ্যে ৮২ নম্বর পেলেই ৫৫ শতাংশ নম্বর বলে গণ্য করা হোক। তাদের দাবি, ১৫০-এ ৮২ পেলে গড় দাঁড়াবে ৫৪.৬৭ শতাংশ। যা ৫৫ বলে গণ্য করা যায়। সেই মতোই নির্দেশ দেয় আদালত। সেই নির্দেশ মেনেই টেট পাশ প্রার্থীদের নম্বর সহ তালিকা প্রকাশ করল প্রাথমিক শিক্ষ পর্ষদ। উল্লেখ্য, পাশের মানদণ্ড বদলাতেই মেধাতালিকায় নতুন করে স্থান পাওয়া সংরক্ষিত শ্রেণির প্রার্থীরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন পর্ষদ চেয়ারম্যান।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।
হাইকোর্টের নির্দেশ মতোই এদিন ২০১৪ সালের সমস্ত টেট পাশ পরীক্ষার্থীদের নম্বর প্রকাশ করল পর্ষদ। জানা গিয়েছে, প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার ৯৫২ প্রার্থীর নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। পিডিএফ আকারে সমস্ত টেট উত্তীর্ণদের (TET Passed Out) নামের তালিকা পর্ষদের সরকারি ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান। প্রায় ১৮৩২ পেজের এই নম্বরের তালিকা সাইটে আপলোড করা হয়েছে। এরপরেও কারও নম্বর নিয়ে কোনও প্রশ্ন থাকলে পর্ষদ আলাদা করে তাদের প্রশ্ন নিরসনের চেষ্টা করবে।
দীর্ঘ সাত বছরের অপেক্ষার পর ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষায় বসা প্রার্থীরা নিজেদের নম্বর জানতে পারবেন। এর ফলে প্রাথমিক টেট-এর নম্বর নিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের মনে আর কোনও ধোঁয়াশা থাকবে না। এমনকী টেট-এর নম্বর নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকলে তা হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করা যাবে। ৭ নভেম্বর ২০১৭ সালের প্রার্থীদের নম্বর জানানোর পর কেন ২০১৪ সালের প্রার্থীদের নম্বর প্রকাশে কেন দেরি হচ্ছে সেই নিয়েও উষ্মা প্রকাশ করে চাকরিপ্রার্থীরা। অবশেষে তাদের অভিযোগের নিষ্পত্তি হল কোর্টের নির্দেশ মতোই। উল্লেখ্য, আগামী ১৪ নভেম্বর নতুন করে টেটে আবেদন করার শেষ দিন।
২০১৪ ও ২০১৭ সালের ২১ জন অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। তারা NCTE-এর গাইডলাইনটি কোর্টের নজরে আনে। মামলাকারীদের দাবি অনুযায়ী, সংরক্ষিত বিভাগের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দেড়শোর মধ্যে ৮২ নম্বর পেলেই ৫৫ শতাংশ নম্বর বলে গণ্য করা হোক। তাদের দাবি, ১৫০-এ ৮২ পেলে গড় দাঁড়াবে ৫৪.৬৭ শতাংশ। যা ৫৫ বলে গণ্য করা যায়। সেই মতোই নির্দেশ দেয় আদালত। সেই নির্দেশ মেনেই টেট পাশ প্রার্থীদের নম্বর সহ তালিকা প্রকাশ করল প্রাথমিক শিক্ষ পর্ষদ। উল্লেখ্য, পাশের মানদণ্ড বদলাতেই মেধাতালিকায় নতুন করে স্থান পাওয়া সংরক্ষিত শ্রেণির প্রার্থীরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন পর্ষদ চেয়ারম্যান।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।