এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অত্যাবশকীয় পরিষেবা বা পণ্য সরবরাহে যুক্ত ব্যক্তিদের যাতে লকডাউন চলাকালীন কোনও সমস্যা না-হয়, তা নিশ্চিত করতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরে কলকাতা পুলিশ এলাকার বাসিন্দাদের জন্য অনলাইনে ই-পাস দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে লালবাজার। কিন্তু কাদের এই পাস দরকার, তা অনেকে ভালো করে না-বুঝে অনলাইনে আবেদন করছেন।
একসঙ্গে অনেকে আবেদন করায় মাঝেমধ্যে ‘নেটওয়ার্ক এরর’ হচ্ছে। ফলে যাঁদের সত্যিই লালবাজারের পাস নিয়ে বেরনো দরকার, তাঁদের কিছুটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। লালবাজারের তরফ থেকে তাই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, শুধুমাত্র যাঁরা অত্যাবশকীয় পণ্য সরবরাহের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের গাড়ি চলাচলের জন্যই এই পাস। ডিসি (ট্র্যাফিক) রূপেশ কুমার সোমবার বলেন, ‘পাইকারি বাজার, বড় বিপণি, স্টোর বা পাইকারি বাজার থেকে খুচরো বাজারে শাকসব্জি, মাছ-মাংস-ডিম, চাল-ডাল-তেল বা ওষুধ নিয়মিত যাঁদের সরবরাহ করতে হয়, তাঁরা যাতে নির্বিঘ্নে এই সব পণ্য সরবরাহ করতে পারেন, সে জন্য ই-পাস নিতে পারেন। এটা শুধুমাত্র কলকাতা পুলিশ এলাকার বাসিন্দাদের জন্য।’
মুখ্যমন্ত্রী আগেই জানিয়ে দিয়েছেন, বাকি কমিশনারেট বা জেলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ডিএম, এসপি বা থানার আইসির কাছে পাসের জন্য আবেদন করতে হবে।
তেমনই অনিল সিংহি নামে এক চিকিৎসকও পাসের জন্য আবেদন করে পুলিশের কাছে জানতে চেয়েছেন কবে নাগাদ পাস পাবেন। একটি স্কুলের প্রাক্তনীরা করোনা পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান বলে ই-পাসের আবেদন করেছেন। কলকাতা পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ডাক্তার, ব্যাঙ্ককর্মীদের ক্ষেত্রে পাস লাগবে না।
একসঙ্গে অনেকে আবেদন করায় মাঝেমধ্যে ‘নেটওয়ার্ক এরর’ হচ্ছে। ফলে যাঁদের সত্যিই লালবাজারের পাস নিয়ে বেরনো দরকার, তাঁদের কিছুটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। লালবাজারের তরফ থেকে তাই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, শুধুমাত্র যাঁরা অত্যাবশকীয় পণ্য সরবরাহের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের গাড়ি চলাচলের জন্যই এই পাস। ডিসি (ট্র্যাফিক) রূপেশ কুমার সোমবার বলেন, ‘পাইকারি বাজার, বড় বিপণি, স্টোর বা পাইকারি বাজার থেকে খুচরো বাজারে শাকসব্জি, মাছ-মাংস-ডিম, চাল-ডাল-তেল বা ওষুধ নিয়মিত যাঁদের সরবরাহ করতে হয়, তাঁরা যাতে নির্বিঘ্নে এই সব পণ্য সরবরাহ করতে পারেন, সে জন্য ই-পাস নিতে পারেন। এটা শুধুমাত্র কলকাতা পুলিশ এলাকার বাসিন্দাদের জন্য।’
মুখ্যমন্ত্রী আগেই জানিয়ে দিয়েছেন, বাকি কমিশনারেট বা জেলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ডিএম, এসপি বা থানার আইসির কাছে পাসের জন্য আবেদন করতে হবে।
তেমনই অনিল সিংহি নামে এক চিকিৎসকও পাসের জন্য আবেদন করে পুলিশের কাছে জানতে চেয়েছেন কবে নাগাদ পাস পাবেন। একটি স্কুলের প্রাক্তনীরা করোনা পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান বলে ই-পাসের আবেদন করেছেন। কলকাতা পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ডাক্তার, ব্যাঙ্ককর্মীদের ক্ষেত্রে পাস লাগবে না।