তাপস প্রামাণিক
পঞ্চায়েত ভোটের আগে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। এ বার পঞ্চায়েত এলাকাতেও অনলাইনে বাড়ির নকশা অনুমোদন করানো যাবে। অনলাইনেই মিলবে দমকল, বিদ্যুৎ ও পরিবেশ দপ্তরের ছাড়পত্র। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ঘরে বসেই বাড়ি নির্মাণের ছাড়পত্র পাবেন পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা। বাড়ি তৈরির জন্য বিভিন্ন সরকারি দপ্তর থেকে আলাদা ভাবে ছাড়পত্র নেওয়ার ঝামেলা এড়াতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলিকে সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম-এ আনা হচ্ছে।
নবান্নের দাবি, নতুন ব্যবস্থায় গ্রামাঞ্চলে বড় বাড়ি বানাতে পঞ্চায়েতের কোনও আধিকারিক বা রাজনৈতিক নেতাদের দ্বারস্থ হতে হবে না। এতে মানুষের হয়রানি কমার পাশাপাশি পঞ্চায়েত এলাকায় বাড়ি নির্মাণ ঘিরে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগেও রাশ টানা যাবে। একই সঙ্গে বিল্ডিং ফি থেকে সরকারের রোজগার বাড়বে বলে প্রশাসনের কর্তাদের আশা।
পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, 'ভবিষ্যতে কেউ গ্রামে বাড়ি বানাতে চাইলে তিনি অনলাইনেই আবেদন জানাতে পারবেন। পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে অনুমোদন দেওয়া হবে। ফলে, বিল্ডিং প্ল্যান পেতে সুবিধে হবে মানুষের।'
নতুন পরিকল্পনায় গ্রামে বাড়ি বানাতে হলে অনলাইনে আবেদন জানাতে হবে। নকশা ও অন্যান্য কাগজপত্র আপলোড করতে হবে আবেদনের সঙ্গে। অনলাইনেই জমা নেওয়া হবে বিল্ডিং ফি। কাগজপত্র খতিয়ে দেখে বিল্ডিং প্ল্যানে অনুমোদন মিলবে অনলাইনেই। নির্মাণ কাজ শুরুর কথাও অনলাইনেই জানাতে পারবেন মালিক বা প্রোমোটার। বাড়ির সিসি (কলপ্লিশান সার্টিফিকেট) এবং অকুপ্যান্সি সার্টিফিকেট অনলাইনে ডাউনলোড করা যাবে। বিল্ডিং প্ল্যানের অগ্রগতিও জানা যাবে অনলাইনে।
পঞ্চায়েত দপ্তর সূত্রের খবর, বর্তমান ব্যবস্থায় গ্রামাঞ্চলে বাড়ির নকশা অনুমোদন করে গ্রাম পঞ্চায়েত। কিন্তু পঞ্চায়েতের হাতে পর্যাপ্ত বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার এবং লোকবল না-থাকায় নকশা অনুমোদনে অনেক সময়েই ত্রুটি থাকছে। গ্রামে যখন মূলত ছোট পাকা বাড়ি তৈরি হতো, তখন এ ব্যাপারে প্রশাসনিক স্তরে তেমন চিন্তা-ভাবনা ছিল না।
কিন্তু গত গ্রামীণ এলাকার ছবি এখন অনেকটা বদলেছে। বহু পঞ্চায়েত এলাকাতেও বড় বড় বাড়ি তৈরি হচ্ছে। শুরু হয়েছে প্রোমোটিংও। কমিউনিটি হল থেকে হোটেলও হচ্ছে। কিন্তু দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের অভাবে এই নতুন ভবনগুলির নকশা অনুমোদন করতে গিয়ে বেগ পেতে হচ্ছে বহু পঞ্চায়েতকে। মোটা টাকার বিনিময়ে বেআইনি ভাবে বাড়ির নকশা অনুমোদনের অভিযোগও উঠছে। নবান্নের 'গ্রিভ্যান্স সেল'-এ বহু অভিযোগ জমা পড়েছে। তার বদলে বিল্ডিং প্ল্যান অনুমোদনের গোটা প্রক্রিয়া অনলাইনে হলে কেন্দ্রীয় ভাবে এর নিয়ন্ত্রণ থাকবে পঞ্চায়েত দপ্তরের হাতে।
পঞ্চায়েত ভোটের আগে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। এ বার পঞ্চায়েত এলাকাতেও অনলাইনে বাড়ির নকশা অনুমোদন করানো যাবে। অনলাইনেই মিলবে দমকল, বিদ্যুৎ ও পরিবেশ দপ্তরের ছাড়পত্র। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ঘরে বসেই বাড়ি নির্মাণের ছাড়পত্র পাবেন পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা। বাড়ি তৈরির জন্য বিভিন্ন সরকারি দপ্তর থেকে আলাদা ভাবে ছাড়পত্র নেওয়ার ঝামেলা এড়াতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলিকে সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম-এ আনা হচ্ছে।
নবান্নের দাবি, নতুন ব্যবস্থায় গ্রামাঞ্চলে বড় বাড়ি বানাতে পঞ্চায়েতের কোনও আধিকারিক বা রাজনৈতিক নেতাদের দ্বারস্থ হতে হবে না। এতে মানুষের হয়রানি কমার পাশাপাশি পঞ্চায়েত এলাকায় বাড়ি নির্মাণ ঘিরে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগেও রাশ টানা যাবে। একই সঙ্গে বিল্ডিং ফি থেকে সরকারের রোজগার বাড়বে বলে প্রশাসনের কর্তাদের আশা।
পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, 'ভবিষ্যতে কেউ গ্রামে বাড়ি বানাতে চাইলে তিনি অনলাইনেই আবেদন জানাতে পারবেন। পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে অনুমোদন দেওয়া হবে। ফলে, বিল্ডিং প্ল্যান পেতে সুবিধে হবে মানুষের।'
নতুন পরিকল্পনায় গ্রামে বাড়ি বানাতে হলে অনলাইনে আবেদন জানাতে হবে। নকশা ও অন্যান্য কাগজপত্র আপলোড করতে হবে আবেদনের সঙ্গে। অনলাইনেই জমা নেওয়া হবে বিল্ডিং ফি। কাগজপত্র খতিয়ে দেখে বিল্ডিং প্ল্যানে অনুমোদন মিলবে অনলাইনেই। নির্মাণ কাজ শুরুর কথাও অনলাইনেই জানাতে পারবেন মালিক বা প্রোমোটার। বাড়ির সিসি (কলপ্লিশান সার্টিফিকেট) এবং অকুপ্যান্সি সার্টিফিকেট অনলাইনে ডাউনলোড করা যাবে। বিল্ডিং প্ল্যানের অগ্রগতিও জানা যাবে অনলাইনে।
পঞ্চায়েত দপ্তর সূত্রের খবর, বর্তমান ব্যবস্থায় গ্রামাঞ্চলে বাড়ির নকশা অনুমোদন করে গ্রাম পঞ্চায়েত। কিন্তু পঞ্চায়েতের হাতে পর্যাপ্ত বিশেষজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার এবং লোকবল না-থাকায় নকশা অনুমোদনে অনেক সময়েই ত্রুটি থাকছে। গ্রামে যখন মূলত ছোট পাকা বাড়ি তৈরি হতো, তখন এ ব্যাপারে প্রশাসনিক স্তরে তেমন চিন্তা-ভাবনা ছিল না।
কিন্তু গত গ্রামীণ এলাকার ছবি এখন অনেকটা বদলেছে। বহু পঞ্চায়েত এলাকাতেও বড় বড় বাড়ি তৈরি হচ্ছে। শুরু হয়েছে প্রোমোটিংও। কমিউনিটি হল থেকে হোটেলও হচ্ছে। কিন্তু দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের অভাবে এই নতুন ভবনগুলির নকশা অনুমোদন করতে গিয়ে বেগ পেতে হচ্ছে বহু পঞ্চায়েতকে। মোটা টাকার বিনিময়ে বেআইনি ভাবে বাড়ির নকশা অনুমোদনের অভিযোগও উঠছে। নবান্নের 'গ্রিভ্যান্স সেল'-এ বহু অভিযোগ জমা পড়েছে। তার বদলে বিল্ডিং প্ল্যান অনুমোদনের গোটা প্রক্রিয়া অনলাইনে হলে কেন্দ্রীয় ভাবে এর নিয়ন্ত্রণ থাকবে পঞ্চায়েত দপ্তরের হাতে।