এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস উপলক্ষে ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ কলকাতার রোটারি সদন প্রেক্ষাগৃহে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির আয়োজনে এক আলোচনা সভা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এই সভার প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশের নামী সাংবাদিক ও লেখক শাহরিয়ার কবির।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন সাংসদ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। পাশাপাশি আজীবন সদস্য ও মুখ্য উপদেষ্টার পদে থাকার সম্মতি দেন তিনি।সভাপতিত্ব করেন বিধানসভার সদস্য অসিত মিত্র। অনুষ্ঠানের শুরুতে ভাষা শহীদদের উদ্দেশে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মৈত্রী সমিতির সম্পাদক অজয় দে।
ভাষা দিবসের প্রেক্ষাপট এবং বর্তমান সময় নিরিখে দুই বাংলার ভাষা এবং সংস্কৃতির বর্তমান ও ভব্যিষৎ নিয়ে তথ্য সমৃদ্ধ ও মনোগ্রাহী বক্তব্য রাখেন শাহরিয়ার কবির। আগামী দিনের মৈত্রী সমিতির ক্রিয়াকলাপে সহায়তা করার কথা দেন তিনি।
এছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সভাপতি অসিত মিত্র এবং এই সমিতির অন্যতম সহ-সভাপতি নির্মলেন্দু ভট্টাচার্য্য। মুক্তি যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে গড়ে ওঠা জল চুক্তি, ছিটমহল-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দু’দেশের মৈত্রীতে ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতি-র ভূমিকার কথা তুলে ধরেন সম্পাদক অজয় দে।
এ দিনের অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা করা হয় সমিতির ওয়েবসাইট ও লোগো। সঙ্গীত পরিবেশন করেন সঙ্গীত শিল্পী ডা. উৎসব দাশ, জয়ন্তী সোরেন-সহ আরও অনেকে। আবৃত্তি পরিবেশন করেন বিশিষ্ট আবৃত্তিকার শোভনসুন্দর বসু। এছাড়া এই অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শিশুশিল্পীদের নৃত্যালেখ্য। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মহুয়া দাস।
আগামী দিনে ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জন্মশতবর্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন মৈত্রী সমিতি-র অন্যতম সহ সভাপতি ডা. ধীরেশকুমার চৌধুরী। বিদেশমন্ত্রকের সহায়তায় গঠনমূলক কাজের আশা রাখেন সমিতির অফিস সেক্রেটারি অরবিন্দ ঘোষ। এ ছাড়া দু’দেশের সাংস্কৃতিক-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় আশা রাখেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলেই।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন সাংসদ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। পাশাপাশি আজীবন সদস্য ও মুখ্য উপদেষ্টার পদে থাকার সম্মতি দেন তিনি।সভাপতিত্ব করেন বিধানসভার সদস্য অসিত মিত্র। অনুষ্ঠানের শুরুতে ভাষা শহীদদের উদ্দেশে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মৈত্রী সমিতির সম্পাদক অজয় দে।
ভাষা দিবসের প্রেক্ষাপট এবং বর্তমান সময় নিরিখে দুই বাংলার ভাষা এবং সংস্কৃতির বর্তমান ও ভব্যিষৎ নিয়ে তথ্য সমৃদ্ধ ও মনোগ্রাহী বক্তব্য রাখেন শাহরিয়ার কবির। আগামী দিনের মৈত্রী সমিতির ক্রিয়াকলাপে সহায়তা করার কথা দেন তিনি।
এছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সভাপতি অসিত মিত্র এবং এই সমিতির অন্যতম সহ-সভাপতি নির্মলেন্দু ভট্টাচার্য্য। মুক্তি যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে গড়ে ওঠা জল চুক্তি, ছিটমহল-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দু’দেশের মৈত্রীতে ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতি-র ভূমিকার কথা তুলে ধরেন সম্পাদক অজয় দে।
এ দিনের অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা করা হয় সমিতির ওয়েবসাইট ও লোগো। সঙ্গীত পরিবেশন করেন সঙ্গীত শিল্পী ডা. উৎসব দাশ, জয়ন্তী সোরেন-সহ আরও অনেকে। আবৃত্তি পরিবেশন করেন বিশিষ্ট আবৃত্তিকার শোভনসুন্দর বসু। এছাড়া এই অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শিশুশিল্পীদের নৃত্যালেখ্য। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মহুয়া দাস।
আগামী দিনে ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জন্মশতবর্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন মৈত্রী সমিতি-র অন্যতম সহ সভাপতি ডা. ধীরেশকুমার চৌধুরী। বিদেশমন্ত্রকের সহায়তায় গঠনমূলক কাজের আশা রাখেন সমিতির অফিস সেক্রেটারি অরবিন্দ ঘোষ। এ ছাড়া দু’দেশের সাংস্কৃতিক-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় আশা রাখেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলেই।