এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সামনেই উৎসব। এই সময় লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার প্রকল্পের অর্থ রাজ্যের মহিলাদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। জানা গিয়েছে, প্রকল্পটির জন্য প্রথম দফায় ২ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ২২টি জেলায় পাঠানো হয়েছে এই অর্থ। সূত্রের খবর, দক্ষিণ ২৪ পরগনার জন্য সবথেকে বেশি অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে এখনও পর্যন্ত - ২৯ লাখ। এরপরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সংশ্লিষ্ট জেলা এই প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত পেয়েছে ২৬ লাখ টাকা। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের তরফে জেলা শাসকদের দফতরে প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ পাঠানো হয়েছে, জানা গিয়েছে এমনটাই। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, তবে কি পুজোর আগেই রাজ্যের মহিলাদের ব্যঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকতে শুরু করবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে অর্থ? এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে রাজ্যের নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা জানান, কবে থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের অর্থ বাংলার মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকবে, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। আনুষ্ঠানিকভাবে ভবিষ্যতে তা ঘোষণা করা হবে। অর্থাৎ পুজোর আগে বা পুজোর পরে, ঠিক কোন সময় টাকা পাবেন বাংলার মহিলারা, তা খোলসা করে জানাননি তিনি। যদিও ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের কথায়, খুব শিগগিরই রাজ্যের মহিলাদের অ্যাকাউন্টে টাকা যাতে ঢোকে, সেই ব্যবস্থা করছে রাজ্য।
প্রসঙ্গত, দ্বিতীয়বার বাংলার মসনদে বসার পর রাজ্যের মহিলাদের কথা মাথায় রেখে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রকল্পের অধীনে রাজ্যের তপশিলি জাতি-উপজাতির মহিলারা মাসে ১০০০ টাকা করে পাবেন সরকারের তরফে, সাধারণ তালিকাভুক্তরা পাবেন ৫০০ টাকা। তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্তাবলী প্রযোজ্য। এই অর্থ সরাসরি মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হবে। ২৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। কিন্তু, সরকারি চাকরিজীবী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী, আয়কর রিটার্ন যাঁরা জমা দেন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড না থাকলে এবং সরকারি ভাতা পেলে এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যাবে না।
ইতিমধ্যেই প্রকল্পটি ব্যপক সাড়া পেয়েছে। 'দুয়ারে সরকার' কর্মসূচিতে পাওয়া যাচ্ছিল লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদনপত্র। দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে আবেদনপত্র জমা দেওয়া এবং মানুষের সাড়া দেওয়ার নিরিখে দেখা গিয়েছে এই প্রকল্প বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এখন দেখার পুজোর আগেই কি অ্যাকাউন্টে ঢুকতে শুরু করবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে টাকা?
প্রসঙ্গত, দ্বিতীয়বার বাংলার মসনদে বসার পর রাজ্যের মহিলাদের কথা মাথায় রেখে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রকল্পের অধীনে রাজ্যের তপশিলি জাতি-উপজাতির মহিলারা মাসে ১০০০ টাকা করে পাবেন সরকারের তরফে, সাধারণ তালিকাভুক্তরা পাবেন ৫০০ টাকা। তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্তাবলী প্রযোজ্য। এই অর্থ সরাসরি মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হবে। ২৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। কিন্তু, সরকারি চাকরিজীবী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী, আয়কর রিটার্ন যাঁরা জমা দেন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড না থাকলে এবং সরকারি ভাতা পেলে এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যাবে না।
ইতিমধ্যেই প্রকল্পটি ব্যপক সাড়া পেয়েছে। 'দুয়ারে সরকার' কর্মসূচিতে পাওয়া যাচ্ছিল লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদনপত্র। দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে আবেদনপত্র জমা দেওয়া এবং মানুষের সাড়া দেওয়ার নিরিখে দেখা গিয়েছে এই প্রকল্প বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এখন দেখার পুজোর আগেই কি অ্যাকাউন্টে ঢুকতে শুরু করবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে টাকা?