এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে ভোট। তাতেই বড় বদল শান্তিপুরে। এই কেন্দ্রও হাতছাড়া হয়েছে BJP-র। সেখানে ৬৪ হাজার ৬৭৫ ভোটে জয়ী হয়েছেন তৃণমূলের প্রার্থী ব্রজকিশোর গোস্বামী। এদিকে কিছুদিন আগেই BJP নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, 'বাংলাদেশে যা হয়েছে, তাতে আমরা শান্তিপুরে অনেক বেশি ভোটে জিতব।' এবার তাঁর এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে শুভেন্দু অধিকারীকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
একটি টুইটে কুণাল ঘোষ শুভেন্দু অধিকারীকে 'গদ্দার’ কটাক্ষ করেন। তিনি লেখেন, 'তা এখন শুভেন্দু অধিকারী কোথায়? ধর্ম বেচে ভোট করা কুলাঙ্গার, বেইমান, কাপুরুষ, দলবদলু, ভীতু, মেরুদন্ডহীন, ধান্দাবাজ, ষড়যন্ত্রী, নির্লজ্জ, গিরগিটি, সুবিধাবাদী, গদ্দারটা নীরব কেন? কৈফিয়ত দিন।' শুভেন্দু অধিকারীকে বেনজির আক্রমণ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন BJP সাংসদ জগন্নাথ সরকার। কিন্তু, সাংসদ হিসেবে কার্যনির্বাহের জন্য বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। ফলে শান্তিপুরে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এবারের উপনির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী ছিল ব্রজকিশোর গোস্বামী। এই কেন্দ্রে প্রচারে গিয়ে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, বাংলাদেশের হিংসার ঘটনার পর এই কেন্দ্রে গেরুয়া শিবিরের জয় নিশ্চিত। কিন্তু , বাস্তব ছবিটা একেবারে আলাদা। দেখা যায়, ৬৪ হাজার ৬৭৫ ভোটে BJP প্রার্থীকে হারিয়ে ভোটে জয়ী হন তৃণমূল প্রার্থী। এরপরেই সুর চড়ান কুণাল। এদিকে কুণালের মন্তব্যের পালটা সায়ন্তন বসু বলেন, 'চোরের বড় গলা। সাধারণ মানুষের কণ্ঠ বন্ধ করার জন্য থালা বাজানো হত। আজ সেই দলের নেতারা বড় বড় কথা বলছেন।’
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'বাংলার সর্বত্র সনাতনী ধ্বজা উড়িয়ে তবেই রাজনীতি ছাড়ব।বাম জামানার সূর্য যখন মধ্যগগনে ছিল, তখন লক্ষ্মণ শেঠকে ভূপতিত করেছি। আমাকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমি যদি ভয় পেতাম তাহলে ২০০৭ সালেই রাজনীতি থেকে সরে যেতাম। কিন্তু, তা করিনি। মানুষের পাশে থেকে মানুষকে সঙ্গে নিয়েই সনাতনের ধ্বজ পশ্চিমবঙ্গের ওড়াব। নন্দীগ্রামের অনেকেই আমার সাহায্য নিয়ে বেঁচেছেন। তাঁরা আজ আমাকে শায়েস্তা করার কথা বলছেন। মনে রাখবেন, ইতিমধ্যে অনেকের শ্রীঘরে ঠাঁই হয়েছে। আপানাদেরও সেই অবস্থা হবে।’ মোটের উপর, চার কেন্দ্রের উপনির্বাচনে একটিতেও জয়ী হতে পারেনি BJP। এদিকে দুটি কেন্দ্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বামেরা, যা গেরুয়া শিবিরের জন্য চিন্তার কারণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
একটি টুইটে কুণাল ঘোষ শুভেন্দু অধিকারীকে 'গদ্দার’ কটাক্ষ করেন। তিনি লেখেন, 'তা এখন শুভেন্দু অধিকারী কোথায়? ধর্ম বেচে ভোট করা কুলাঙ্গার, বেইমান, কাপুরুষ, দলবদলু, ভীতু, মেরুদন্ডহীন, ধান্দাবাজ, ষড়যন্ত্রী, নির্লজ্জ, গিরগিটি, সুবিধাবাদী, গদ্দারটা নীরব কেন? কৈফিয়ত দিন।' শুভেন্দু অধিকারীকে বেনজির আক্রমণ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন BJP সাংসদ জগন্নাথ সরকার। কিন্তু, সাংসদ হিসেবে কার্যনির্বাহের জন্য বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। ফলে শান্তিপুরে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এবারের উপনির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী ছিল ব্রজকিশোর গোস্বামী। এই কেন্দ্রে প্রচারে গিয়ে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, বাংলাদেশের হিংসার ঘটনার পর এই কেন্দ্রে গেরুয়া শিবিরের জয় নিশ্চিত। কিন্তু , বাস্তব ছবিটা একেবারে আলাদা। দেখা যায়, ৬৪ হাজার ৬৭৫ ভোটে BJP প্রার্থীকে হারিয়ে ভোটে জয়ী হন তৃণমূল প্রার্থী। এরপরেই সুর চড়ান কুণাল। এদিকে কুণালের মন্তব্যের পালটা সায়ন্তন বসু বলেন, 'চোরের বড় গলা। সাধারণ মানুষের কণ্ঠ বন্ধ করার জন্য থালা বাজানো হত। আজ সেই দলের নেতারা বড় বড় কথা বলছেন।’
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'বাংলার সর্বত্র সনাতনী ধ্বজা উড়িয়ে তবেই রাজনীতি ছাড়ব।বাম জামানার সূর্য যখন মধ্যগগনে ছিল, তখন লক্ষ্মণ শেঠকে ভূপতিত করেছি। আমাকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমি যদি ভয় পেতাম তাহলে ২০০৭ সালেই রাজনীতি থেকে সরে যেতাম। কিন্তু, তা করিনি। মানুষের পাশে থেকে মানুষকে সঙ্গে নিয়েই সনাতনের ধ্বজ পশ্চিমবঙ্গের ওড়াব। নন্দীগ্রামের অনেকেই আমার সাহায্য নিয়ে বেঁচেছেন। তাঁরা আজ আমাকে শায়েস্তা করার কথা বলছেন। মনে রাখবেন, ইতিমধ্যে অনেকের শ্রীঘরে ঠাঁই হয়েছে। আপানাদেরও সেই অবস্থা হবে।’ মোটের উপর, চার কেন্দ্রের উপনির্বাচনে একটিতেও জয়ী হতে পারেনি BJP। এদিকে দুটি কেন্দ্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বামেরা, যা গেরুয়া শিবিরের জন্য চিন্তার কারণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।