এই সময়: উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতার মধ্যে যাতায়াতের অন্যতম প্রধান রাস্তা টালা সেতু। যান চলাচলের জন্য তা খুলে দেওয়া হবে আগামী বছরের শুরুতেই। শনিবার সেতুটির কাজের অগ্রগতি কতদূর, তা পরিদর্শন শেষে এই ইঙ্গিত দিয়েছেন কাশীপুর-বেলগাছিয়া কেন্দ্রের বিধায়ক অতীন ঘোষ। সেতু প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, 'টালা জলাধার থেকে জল অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য পৃথক একটি সেতু তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। যার উপর দিয়ে যাবে শুধু পাইপলাইন। ফলে জলের ভার সেতুকে সহ্য করতে হবে না।' নতুন সেতু তৈরি হচ্ছে স্তম্ভের উপরে। যার সুবাদে তার তলা দিয়ে যান চলাচলের জন্য অনেকটা জায়গা মিলবে। সেই প্রসঙ্গ টেনে অতীন জানান, সেতু নির্মাণের কাজ শেষ হলে ভারী যানবাহন উপর দিয়ে চলাচল বন্ধ করে নীচে রেলগেট বরাবর যাতে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা যায়, সেই পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
পূর্ত দপ্তর সূত্রে খবর, সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে টালা সেতু। নতুন সেতুটি হচ্ছে চার লেনের। দু'পাশে থাকছে হাঁটার জন্য ফুটপাথও।
গত বছর লকডাউনের সময় নতুন সেতু তৈরির কাজে হাত দেয় পূর্ত দপ্তর। কাজ করছে একটি বহুজাতিক নির্মাণ সংস্থা। সেতু ভাঙতেই সময় লেগেছে প্রায় তিন মাস। মাঝে লকডাউনের জন্য কিছুদিন কাজ আটকে না-গেলে এ বছরের শেষেই সেতু চালু করে দেওয়া যেত বলে দাবি পূর্ত দপ্তরের কর্তাদের। দপ্তরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, প্রতিদিন অন্তত ১৭৫ থেকে ৩০০ জন শ্রমিক যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালাচ্ছেন। করোনা আবহে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে কাজ। ওই এলাকার বরো কো-অর্ডিনেটর তরুণ সাহার কথায়, 'টালার ক্ষেত্রে আমরা গোড়া থেকেই রেলের সাহায্য পেয়েছি। সমস্ত কাজে ওদের তরফে সবুজ সঙ্কেত পাওয়া গিয়েছে।'
সেতু নির্মাণের দুটি পর্ব থাকে। একটি প্রাথমিক পর্ব এবং দ্বিতীয়টি মূল নির্মাণ পর্ব। প্রথম পর্বে মূলত পাইল লোড অর্থাৎ নির্মাণস্থলে মাটির ভার বহনের ক্ষমতা এবং যেখানে সেতু তৈরি হচ্ছে, তার তলায় জল, গ্যাস, ইন্টারনেট, ইলেকট্রিক লাইনের তার থাকলে তা স্থানান্তর করা হয়। শুরুতেই ৫০ মিটার গভীরে সেই মাটির পরীক্ষা করা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রাথমিক পর্বের কাজ মাসদুয়েকের মধ্যে শেষ করা সম্ভব হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে রেলের অংশ ছাড়া বাকি কাজ শেষের পথে।
আগের সেতুতে পিলার ছিল ২১টি। কিন্তু নতুন সেতুটি ৪ লেনের হওয়ায় পিলারের সংখ্যা বাড়িয়ে ৩২টি করা হচ্ছে বলে পূর্ত দপ্তর সূত্রে খবর। সেতুর কাজ দ্রুত গতিতে এগোনোয় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা।
পূর্ত দপ্তর সূত্রে খবর, সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে টালা সেতু। নতুন সেতুটি হচ্ছে চার লেনের। দু'পাশে থাকছে হাঁটার জন্য ফুটপাথও।
গত বছর লকডাউনের সময় নতুন সেতু তৈরির কাজে হাত দেয় পূর্ত দপ্তর। কাজ করছে একটি বহুজাতিক নির্মাণ সংস্থা। সেতু ভাঙতেই সময় লেগেছে প্রায় তিন মাস। মাঝে লকডাউনের জন্য কিছুদিন কাজ আটকে না-গেলে এ বছরের শেষেই সেতু চালু করে দেওয়া যেত বলে দাবি পূর্ত দপ্তরের কর্তাদের। দপ্তরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, প্রতিদিন অন্তত ১৭৫ থেকে ৩০০ জন শ্রমিক যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালাচ্ছেন। করোনা আবহে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে কাজ। ওই এলাকার বরো কো-অর্ডিনেটর তরুণ সাহার কথায়, 'টালার ক্ষেত্রে আমরা গোড়া থেকেই রেলের সাহায্য পেয়েছি। সমস্ত কাজে ওদের তরফে সবুজ সঙ্কেত পাওয়া গিয়েছে।'
সেতু নির্মাণের দুটি পর্ব থাকে। একটি প্রাথমিক পর্ব এবং দ্বিতীয়টি মূল নির্মাণ পর্ব। প্রথম পর্বে মূলত পাইল লোড অর্থাৎ নির্মাণস্থলে মাটির ভার বহনের ক্ষমতা এবং যেখানে সেতু তৈরি হচ্ছে, তার তলায় জল, গ্যাস, ইন্টারনেট, ইলেকট্রিক লাইনের তার থাকলে তা স্থানান্তর করা হয়। শুরুতেই ৫০ মিটার গভীরে সেই মাটির পরীক্ষা করা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রাথমিক পর্বের কাজ মাসদুয়েকের মধ্যে শেষ করা সম্ভব হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে রেলের অংশ ছাড়া বাকি কাজ শেষের পথে।
আগের সেতুতে পিলার ছিল ২১টি। কিন্তু নতুন সেতুটি ৪ লেনের হওয়ায় পিলারের সংখ্যা বাড়িয়ে ৩২টি করা হচ্ছে বলে পূর্ত দপ্তর সূত্রে খবর। সেতুর কাজ দ্রুত গতিতে এগোনোয় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা।