বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই প্যাচপ্যাচে গরম থেকে মুক্তি দিয়েছিল বৃ্ষ্টি। তবে এবার আর কয়েক পশলা নয়, আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, শুক্রবার ভারী বৃষ্টিপাত হবে কলকাতায় (Kolkata Rainfall Forecast)। জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরের পর থেকেই আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামবে। শহরের পাশাপাশি শহরতলী এলাকাতেও বৃষ্টিপাত হবে। সঙ্গে চলবে বজ্রপাত।
এদিন সকাল থেকে যদিও বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ অনেকটাই বেশি। রোদের তেজও কম নয়। ফলে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় রয়েছে। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ থাকবে ৮৬ শতাংশ। দিনের বেলা গলদঘর্ম অবস্থা হলেও বেলা গড়াতে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবে শহরবাসী। এমনটাই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই ঠাণ্ডা হাওয়া বইতে শুরু করেছিল শহরে। সন্ধ্যা ঘনাতেই প্রবল ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আচমকা শহরে বৃষ্টি নামায় গরমের দাবদাহ থেকে মুক্তি পেয়েছেন হাওড়া, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার কিছু অংশ সহ একাধিক জেলার বাসিন্দারা। গত কয়েকদিন ধরে দক্ষিণবঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ক্রমাগত বাড়ছিল। বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন হাজার হাজার মানুষ। কিন্তু, আলিপুর আবহাওয়া দফতর আশার খবর শোনাতে পারছিল না। অবশেষে স্বস্তির খবক। শুক্রবারও ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ইতিমধ্যেই প্রবেশ করেছে বর্ষা। উত্তরবঙ্গ জুড়ে চলছে ঝড়বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, এদিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে। মালদা এবং দুই দিনাজপুরে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। এছাড়াও পার্বত্য এলাকা, তরাই ও ডুয়ার্সেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আলিপুর। শিলিগুড়িতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। ভিজবে দার্জিলিং সহ উত্তরের পার্বত্য এলাকাগুলিও। গত কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টি চলছে দার্জিলিঙে। আর বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন প্রান্তে। আগামী পাঁচ দিন দার্জিলিঙে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে। তাই সপ্তাহান্তে কেউ যদি দার্জিলিঙে ছুটি কাটাতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে তা খানিকটা হলেও ভেস্তে দিতে পারে এই মুহূর্তের আবহাওয়া।
দু'দিন ধরে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকলেও এখনও দক্ষিণবঙ্গে কবে বর্ষা প্রবেশ করবে তা এখনও জানায়নি আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়াবিদরাও এ বিষয়ে এখনও কোনও সঠিক উত্তর দিতে পারেনি। তবে বর্ষা প্রবেশ করলে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি কিছুটা কমবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
এদিন সকাল থেকে যদিও বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ অনেকটাই বেশি। রোদের তেজও কম নয়। ফলে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় রয়েছে। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ থাকবে ৮৬ শতাংশ। দিনের বেলা গলদঘর্ম অবস্থা হলেও বেলা গড়াতে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবে শহরবাসী। এমনটাই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই ঠাণ্ডা হাওয়া বইতে শুরু করেছিল শহরে। সন্ধ্যা ঘনাতেই প্রবল ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আচমকা শহরে বৃষ্টি নামায় গরমের দাবদাহ থেকে মুক্তি পেয়েছেন হাওড়া, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার কিছু অংশ সহ একাধিক জেলার বাসিন্দারা। গত কয়েকদিন ধরে দক্ষিণবঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ক্রমাগত বাড়ছিল। বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন হাজার হাজার মানুষ। কিন্তু, আলিপুর আবহাওয়া দফতর আশার খবর শোনাতে পারছিল না। অবশেষে স্বস্তির খবক। শুক্রবারও ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ইতিমধ্যেই প্রবেশ করেছে বর্ষা। উত্তরবঙ্গ জুড়ে চলছে ঝড়বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, এদিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে। মালদা এবং দুই দিনাজপুরে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। এছাড়াও পার্বত্য এলাকা, তরাই ও ডুয়ার্সেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আলিপুর। শিলিগুড়িতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। ভিজবে দার্জিলিং সহ উত্তরের পার্বত্য এলাকাগুলিও। গত কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টি চলছে দার্জিলিঙে। আর বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন প্রান্তে। আগামী পাঁচ দিন দার্জিলিঙে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে। তাই সপ্তাহান্তে কেউ যদি দার্জিলিঙে ছুটি কাটাতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে তা খানিকটা হলেও ভেস্তে দিতে পারে এই মুহূর্তের আবহাওয়া।
দু'দিন ধরে বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকলেও এখনও দক্ষিণবঙ্গে কবে বর্ষা প্রবেশ করবে তা এখনও জানায়নি আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়াবিদরাও এ বিষয়ে এখনও কোনও সঠিক উত্তর দিতে পারেনি। তবে বর্ষা প্রবেশ করলে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি কিছুটা কমবে বলেই মনে করা হচ্ছে।