এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মোবাইল অথবা কম্পিউটার গেমেস-এর কু-প্রভাব নিয়ে এতদিন চিন্তায় থাকতেন বাবা-মায়েরা। কিন্তু জিডি বিড়লার ঘটনার পর, এবার হয়তো ওয়েব সিরিজ দেখা নিয়েও চিন্তায় থাকবেন আজকালকার বাবা-মায়েরা। কারণ তদন্তে নেমে জিডি বিড়লার গতি প্রকৃতি সেই দিকেই ইঙ্গিত করছে বলে মত তদন্তকারী দলের। অন্যদিকে বরিবার জিডি বিড়লার সামনে থেকে কৃত্তিকার জন্য শোক মিছিলের ডাক দিয়েছেন অভিভাবকেরা। মুখে প্লাস্টিক ঢাকা, হাতের শিরা কাটা, রক্তে ভেসে যাচ্ছে মেঝে। পাশে পড়ে রয়েছে সার্পনারের ব্লেড, তিনপাতার সুইসাইড নোট আর রক্তমাখা পেন। ঠিক এই অবস্থাতেই উদ্ধার শৌচাগার থেকে উদ্ধার হয় দশম শ্রেণির ছাত্রী কৃত্তিকা পালের দেহ। প্রথমে এই ঘটনার পিছনে খুনের সম্ভবনা দেখছিলেন গোয়েন্দারা। কিন্তু তদন্ত যত এগিয়েছে ততই এই ঘটনা আত্মহত্যা বলেই মনে করছে পুলিশ। । এই ঘটনার সঙ্গে হুবহু মিল রয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি ওয়েব সিরিজের।
তদন্তে জানা গিয়েছে, অবসরে বেশিরভাগই ওয়েবসিরিজ দেখত কৃত্তিকা। তাহলে কী আত্মহত্যার প্ররোচনা মিলেছিল ওই ওয়েবসিরিজ থেকেই। সেই কারণেই কি ফিল্মি কায়দায় শিরা কেটে এবং প্লাস্টিকে নিজের শ্বাসরোধ করে মৃত্যুর পথ বাছল নাবালিকা? এমন পদ্ধতির ভাবনা এল কী করে তাঁর মাথায়, উঠছে একের পর প্রশ্ন। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, রীতিমতো পূর্বপরিকল্পিত এই সিদ্ধান্ত। সে জানত শুধুমাত্র শিরা কাটায় মৃত্যু নাও হতে পারে আর সেই কারণেই তৈরি ছিল প্লান বি-ও অর্থাৎ শ্বাসরোধের পরিকল্পনা। পাশাপাশি এদিন স্কুলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে সিসি টিভির হার্ডডিস্ক সংগ্রহ করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে ঘটনাস্থল থেকে এদিন নমুনা সংগ্রহ কের ফরেন্সিক দল।
ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টা কেটে গেছে। হায়দরাবাদ থেকে দুরপুরে কলকাতায় পৌঁছায় কৃত্তিকার বাবা-মা। শনিবার এসএসকেএম-এ কৃত্তিকার দেহের ময়না তদন্ত হয়। ময়না তদন্তের প্রথমিক রিপোর্টে এই ঘটনাকে আত্মহত্যা বলেই চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাঁর সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটের গতিবিধি। দেখা হচ্ছে কৃত্তিকার মোবাইলের কললিস্ট। আর তা দেখেই প্রথমিক অনুমান ওয়েব সিরিজের থেকে প্রভাবিত হয়ে এই ধরনের আত্মহত্যার কৌশল স্থির করেছিল কৃত্তিকা। যদিও এখন তদন্ত চলছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সামনে আসবে আরও নতুন নতুন তথ্য।
তদন্তে জানা গিয়েছে, অবসরে বেশিরভাগই ওয়েবসিরিজ দেখত কৃত্তিকা। তাহলে কী আত্মহত্যার প্ররোচনা মিলেছিল ওই ওয়েবসিরিজ থেকেই। সেই কারণেই কি ফিল্মি কায়দায় শিরা কেটে এবং প্লাস্টিকে নিজের শ্বাসরোধ করে মৃত্যুর পথ বাছল নাবালিকা? এমন পদ্ধতির ভাবনা এল কী করে তাঁর মাথায়, উঠছে একের পর প্রশ্ন। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, রীতিমতো পূর্বপরিকল্পিত এই সিদ্ধান্ত। সে জানত শুধুমাত্র শিরা কাটায় মৃত্যু নাও হতে পারে আর সেই কারণেই তৈরি ছিল প্লান বি-ও অর্থাৎ শ্বাসরোধের পরিকল্পনা। পাশাপাশি এদিন স্কুলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে সিসি টিভির হার্ডডিস্ক সংগ্রহ করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে ঘটনাস্থল থেকে এদিন নমুনা সংগ্রহ কের ফরেন্সিক দল।
ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টা কেটে গেছে। হায়দরাবাদ থেকে দুরপুরে কলকাতায় পৌঁছায় কৃত্তিকার বাবা-মা। শনিবার এসএসকেএম-এ কৃত্তিকার দেহের ময়না তদন্ত হয়। ময়না তদন্তের প্রথমিক রিপোর্টে এই ঘটনাকে আত্মহত্যা বলেই চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাঁর সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটের গতিবিধি। দেখা হচ্ছে কৃত্তিকার মোবাইলের কললিস্ট। আর তা দেখেই প্রথমিক অনুমান ওয়েব সিরিজের থেকে প্রভাবিত হয়ে এই ধরনের আত্মহত্যার কৌশল স্থির করেছিল কৃত্তিকা। যদিও এখন তদন্ত চলছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সামনে আসবে আরও নতুন নতুন তথ্য।