এই সময়, নয়াদিল্লি ও কলকাতা: বাংলায় লোকাল ট্রেন পরিষেবা ফের শুরু করার আগে রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে বসে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর (এসওপি) তৈরি করে নিতে চায় রেল। বৃহস্পতিবার রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান ভিকে যাদব জানিয়েছেন, এসওপি তৈরির পরেই রেল লোকাল ট্রেন চালু করার ব্যাপারে এগোবে।
'যৌথ প্রোটোকল' তৈরি নিয়ে আলোচনা চেয়েই পূর্ব রেলের অতিরিক্ত জেনারেল ম্যানেজার গত মঙ্গলবার রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিবকে চিঠি দিয়েছিলেন। রেল সূত্রের খরব, বৃহস্পতিবার সন্ধে পর্যন্ত রাজ্য সরকারের তরফে রেলকে কিছু জানানো হয়নি। সরকারের একটি সূত্র থেকে বলা হয়েছে, পুজোর পরে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ করা যেতে পারে। আর ক'দিন পরেই পুজোর ছুটি শুরু হয়ে যাবে। তার আগে লোকাল ট্রেন চালু না-হলে একদিকে ভালো। লোকাল ট্রেন না-চললে শহরের পুজো প্যান্ডালের ভিড়ও অনেকটা কম হবে।
বিজেপি এবং বাম-কংগ্রেস রাজ্যে লোকাল ট্রেন চালুর ব্যাপারে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের উপরে চাপ তৈরি করেছে। শহরতলির ট্রেন চালানোর দাবিতে বিভিন্ন স্টেশনে যাত্রী বিক্ষোভও হয়েছে। কিন্তু রাজ্যের শাসকদল যে করোনা সংক্রমণ ঠেকানোকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে, তা স্পষ্ট তৃণমূলের মহাসচিব তথা শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কথায়- 'লোকাল ট্রেন চালানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত প্রশাসনের তরফে নেওয়া হবে। আগে তো করোনা সামলাই!' রেল বোর্ডের চেয়ারম্যানও করোনা সংক্রমণ আটকানোর ভাবনা থেকেই রেল ও রাজ্য প্রশাসনের যৌথ নির্দেশিকা তৈরির পক্ষে মত দিয়েছেন।
এই পথেই ট্রেন চলছে মুম্বইতে। সেখানে প্ল্যাটফর্মের ভিড় সামলানোর কাজে সাহায্য করছে স্থানীয় পুলিশ। রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান কলকাতার মেট্রো পরিষেবায় কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয়ের প্রসঙ্গটিও এ দিন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, 'মেট্রো কোচগুলিতে সর্বাধিক কত লোক যাতায়াত করতে পারবেন তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল দূরত্ববিধির কথা মাথায় রেখে৷ করোনা পরিস্থিতিতে লোকাল ট্রেন চালানোর ক্ষেত্রেও সেটি দেখতে হবে।'
ভিকে যাদব এ-ও জানিয়েছেন, গোটা দেশে রেল পরিষেবা পুরোপুরি স্বাভাবিক না-হওয়া পর্যন্ত নতুন টাইমটেবিল কার্যকর করা হবে না৷ পুরোদস্তুর স্বাভাবিক রেল পরিষেবা চালুর কোনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ দেওয়া যে সম্ভব নয়, তা-ও স্পষ্ট করেছেন তিনি।
'যৌথ প্রোটোকল' তৈরি নিয়ে আলোচনা চেয়েই পূর্ব রেলের অতিরিক্ত জেনারেল ম্যানেজার গত মঙ্গলবার রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিবকে চিঠি দিয়েছিলেন। রেল সূত্রের খরব, বৃহস্পতিবার সন্ধে পর্যন্ত রাজ্য সরকারের তরফে রেলকে কিছু জানানো হয়নি। সরকারের একটি সূত্র থেকে বলা হয়েছে, পুজোর পরে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ করা যেতে পারে। আর ক'দিন পরেই পুজোর ছুটি শুরু হয়ে যাবে। তার আগে লোকাল ট্রেন চালু না-হলে একদিকে ভালো। লোকাল ট্রেন না-চললে শহরের পুজো প্যান্ডালের ভিড়ও অনেকটা কম হবে।
বিজেপি এবং বাম-কংগ্রেস রাজ্যে লোকাল ট্রেন চালুর ব্যাপারে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের উপরে চাপ তৈরি করেছে। শহরতলির ট্রেন চালানোর দাবিতে বিভিন্ন স্টেশনে যাত্রী বিক্ষোভও হয়েছে। কিন্তু রাজ্যের শাসকদল যে করোনা সংক্রমণ ঠেকানোকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে, তা স্পষ্ট তৃণমূলের মহাসচিব তথা শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কথায়- 'লোকাল ট্রেন চালানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত প্রশাসনের তরফে নেওয়া হবে। আগে তো করোনা সামলাই!' রেল বোর্ডের চেয়ারম্যানও করোনা সংক্রমণ আটকানোর ভাবনা থেকেই রেল ও রাজ্য প্রশাসনের যৌথ নির্দেশিকা তৈরির পক্ষে মত দিয়েছেন।
এই পথেই ট্রেন চলছে মুম্বইতে। সেখানে প্ল্যাটফর্মের ভিড় সামলানোর কাজে সাহায্য করছে স্থানীয় পুলিশ। রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান কলকাতার মেট্রো পরিষেবায় কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয়ের প্রসঙ্গটিও এ দিন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, 'মেট্রো কোচগুলিতে সর্বাধিক কত লোক যাতায়াত করতে পারবেন তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল দূরত্ববিধির কথা মাথায় রেখে৷ করোনা পরিস্থিতিতে লোকাল ট্রেন চালানোর ক্ষেত্রেও সেটি দেখতে হবে।'
ভিকে যাদব এ-ও জানিয়েছেন, গোটা দেশে রেল পরিষেবা পুরোপুরি স্বাভাবিক না-হওয়া পর্যন্ত নতুন টাইমটেবিল কার্যকর করা হবে না৷ পুরোদস্তুর স্বাভাবিক রেল পরিষেবা চালুর কোনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ দেওয়া যে সম্ভব নয়, তা-ও স্পষ্ট করেছেন তিনি।