এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ঘূর্ণাবর্ত এবং মৌসুমী অক্ষরেখার প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গে চলছে ভারী বৃষ্টিপাত। বুধবার ভারী বৃষ্টিপাত হয় কলকাতাতেও। আজ এর জেরেই ফের জলমগ্ন শহর কলকাতার একাধিক এলাকা। মুক্তারামবাবু স্ট্রিট, ঠনঠনিয়া, কলেজ স্ট্রিট, বেহালা , খিদিরপুর, ট্যাংরা, আমহার্স্ট স্ট্রিট সহ উত্তর,মধ্য এবং দক্ষিণ কলকাতার একাধিক অংশে জমেছে জল। জল জমার সমস্যা এড়াতে তৎপর কলকাতা পুরসভা। এক পুরআধিকারিক জানিয়েছে, শহরের ৭৬টি পাম্পিং স্টেশনই সক্রিয়। সেখানে ৪০৮টি পাম্প চলছে। এছাড়াও আলাদা করে ৩৫০টি পোর্টবল পাম্প চালানো হচ্ছে।
বিকেল ৩টে নাগাদ ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, ক্যামাক স্ট্রিট এবং এলগিন রোডে জল জমেছিল ৬ ইঞ্চি। ৩টে ১০ মিনিট নাগাদ আমহার্স্ট স্ট্রিটে জল জমেছিল ১২ ইঞ্চি। দুপুর ২টো ২০ মিনিট নাগাদ নর্দান পার্কে জল জমে ৬ ইঞ্চি, দুপুর ২টোর সময় মুক্তারাম বাবু স্ট্রিটে জল জমেছিল ১২ ইঞ্চি। এছাড়াও লেক গার্ডেন্স, গনেশ টকিজ, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ফায়ার ব্রিজের সামনে জল জমে। জল জমার সমস্যা মেটাতে ইতিমধ্যেই তৎপর পুরসভা।
প্রসঙ্গত, বৃষ্টিপাত কমবে না এখনই। বাংলার উপর ঘনিয়েছে দুর্যোগের মেঘ। উত্তর বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে বৃষ্টিপাত বাড়বে বঙ্গে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, হাওড়া এবং হুগলিতে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ ওই জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতিভারী (৭-২০ সেন্টিমিটার) বৃষ্টিপাত হতে পারে। পাশাপাশি, কলকাতা, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম এবং ঝাড়গ্রামে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। অর্থাৎ ওই এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের (৭-১১ সেন্টিমিটার) সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবারও রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামীকাল অর্থাৎ ৫ অগাস্ট পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ব্যাপক বৃষ্টিপাত হবে। আগামী ৬ অগাস্ট পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতা সহ রাজ্যের বেশ কিছু অঞ্চল জলমগ্ন হতে পারে।
এদিকে জল জমার সমস্যা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্তিদেওয়ার জন্য সম্প্রতি ১ বছরের সময় চেয়েছেন পুরপ্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। সূত্রের খবর, সেই লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়েছে।
বিকেল ৩টে নাগাদ ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, ক্যামাক স্ট্রিট এবং এলগিন রোডে জল জমেছিল ৬ ইঞ্চি। ৩টে ১০ মিনিট নাগাদ আমহার্স্ট স্ট্রিটে জল জমেছিল ১২ ইঞ্চি। দুপুর ২টো ২০ মিনিট নাগাদ নর্দান পার্কে জল জমে ৬ ইঞ্চি, দুপুর ২টোর সময় মুক্তারাম বাবু স্ট্রিটে জল জমেছিল ১২ ইঞ্চি। এছাড়াও লেক গার্ডেন্স, গনেশ টকিজ, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ফায়ার ব্রিজের সামনে জল জমে। জল জমার সমস্যা মেটাতে ইতিমধ্যেই তৎপর পুরসভা।
প্রসঙ্গত, বৃষ্টিপাত কমবে না এখনই। বাংলার উপর ঘনিয়েছে দুর্যোগের মেঘ। উত্তর বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্তের জেরে বৃষ্টিপাত বাড়বে বঙ্গে। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, হাওড়া এবং হুগলিতে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ ওই জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতিভারী (৭-২০ সেন্টিমিটার) বৃষ্টিপাত হতে পারে। পাশাপাশি, কলকাতা, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম এবং ঝাড়গ্রামে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। অর্থাৎ ওই এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের (৭-১১ সেন্টিমিটার) সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবারও রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামীকাল অর্থাৎ ৫ অগাস্ট পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ব্যাপক বৃষ্টিপাত হবে। আগামী ৬ অগাস্ট পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতা সহ রাজ্যের বেশ কিছু অঞ্চল জলমগ্ন হতে পারে।
এদিকে জল জমার সমস্যা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্তিদেওয়ার জন্য সম্প্রতি ১ বছরের সময় চেয়েছেন পুরপ্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। সূত্রের খবর, সেই লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়েছে।