এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জেসপে অগ্নিকাণ্ড ও চুরি নিয়ে তদন্ত করতে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেল সিআইডি। ২০১০ থেকে ২০১৫-র মধ্যে ৯১ বার চুরি হয়েছে দমদমের এই কারখানাটি। তদন্তকারীদের যা অবাক করেছে, কোনও ক্ষেত্রেই কিন্তু এফআইআর দায়ের হয়নি। জেসপ কর্তৃপক্ষ কেন এফআইআর দায়ের করেনি, তা নিয়ে যেমন প্রশ্ন উঠছে, পাশাপাশি দমদম থানার ভূমিকা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
সিআইডি সূত্রে খবর, ২০১০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে দমদম থানায় জেসপের তরফে ৯১টি চুরির অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে একমাত্র ২০১৪ সালে একটিও অভিযোগ দায়ের হয়নি। তার পরের বছরই ২৯টি চুরির অভিযোগ দায়ের হয়।
সিআইডি-র তদন্তকারী এই দলটি জানতে পারেন, জেসপের অডিট ও সম্পত্তি সংক্রান্ত যাবতীয় নথি কারখানাতেই থাকত। সেই নথির খোঁজেই হাইকোর্টের নির্দেশে বৃহস্পতিবার জেসপের কারখানায় তল্লাশি চালাবেন তদন্তকারীরা।
এদিকে, পবন রুইয়ার সঙ্গে জেসপের কোনও সম্পর্ক নেই বলে উল্লেখ করে তাঁর আইনজীবীরা মমলা থেকে রুইয়ার অব্যাহতি চাইলে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় তা খারিজ করে দেন। বিচারপতি জানান, মামলা মামলার মতোই চলবে।
রুইয়ার আইনজীবীদের মূল বক্তব্য ছিল, রাজ্য সরকার অভিসন্ধিমূলক ভাবেই পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে। বিচারপতি তাতে কর্ণপাত না-করে জানান, পবন রুইয়াকে মমলার তদন্তে সিআইডি-র সঙ্গে সবরকম সহযোগিতা করে যেতে হবে। তবে, রাজ্য সরকরা এক্ষুনি রুইয়ার বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না। অর্থাত্ তদন্ত চললেও গ্রেপ্তার করা যাবে না পবন রুইয়াকে। এই মর্মে এদিন নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।
একইসঙ্গে পবন রুইয়ার মালিকানাধীন ডানলপ কারখানায় চুরির তদন্তও চালিয়ে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিআইডিকে। ডানলপে চুরির ঘটনায় বুধবার সন্তোষ চৌধুরী নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
অন্য দিকে, জিগ্যাসাবাদের জন্য বুধবার ভবানীভবনে পবন রুইয়াকে তলব করা হলেও, তিনি আসেননি। আগামী শুক্রবার তাঁকে সিআইডি-র দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।
সিআইডি সূত্রে খবর, ২০১০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে দমদম থানায় জেসপের তরফে ৯১টি চুরির অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে একমাত্র ২০১৪ সালে একটিও অভিযোগ দায়ের হয়নি। তার পরের বছরই ২৯টি চুরির অভিযোগ দায়ের হয়।
সিআইডি-র তদন্তকারী এই দলটি জানতে পারেন, জেসপের অডিট ও সম্পত্তি সংক্রান্ত যাবতীয় নথি কারখানাতেই থাকত। সেই নথির খোঁজেই হাইকোর্টের নির্দেশে বৃহস্পতিবার জেসপের কারখানায় তল্লাশি চালাবেন তদন্তকারীরা।
এদিকে, পবন রুইয়ার সঙ্গে জেসপের কোনও সম্পর্ক নেই বলে উল্লেখ করে তাঁর আইনজীবীরা মমলা থেকে রুইয়ার অব্যাহতি চাইলে, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় তা খারিজ করে দেন। বিচারপতি জানান, মামলা মামলার মতোই চলবে।
রুইয়ার আইনজীবীদের মূল বক্তব্য ছিল, রাজ্য সরকার অভিসন্ধিমূলক ভাবেই পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে। বিচারপতি তাতে কর্ণপাত না-করে জানান, পবন রুইয়াকে মমলার তদন্তে সিআইডি-র সঙ্গে সবরকম সহযোগিতা করে যেতে হবে। তবে, রাজ্য সরকরা এক্ষুনি রুইয়ার বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না। অর্থাত্ তদন্ত চললেও গ্রেপ্তার করা যাবে না পবন রুইয়াকে। এই মর্মে এদিন নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।
একইসঙ্গে পবন রুইয়ার মালিকানাধীন ডানলপ কারখানায় চুরির তদন্তও চালিয়ে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিআইডিকে। ডানলপে চুরির ঘটনায় বুধবার সন্তোষ চৌধুরী নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
অন্য দিকে, জিগ্যাসাবাদের জন্য বুধবার ভবানীভবনে পবন রুইয়াকে তলব করা হলেও, তিনি আসেননি। আগামী শুক্রবার তাঁকে সিআইডি-র দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।