ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রাক্তন অধ্যক্ষর জীবনাবসান
৯০ বছর বয়সে প্রয়াত ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের (Ramakrishna Math and Mission) প্রাক্তন অধ্যক্ষ স্বামী অমেয়ানন্দজী মহারাজ। তাঁর প্রয়ানে শোকপ্রকাশ করে বার্তা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
EiSamay.Com 17 Oct 2021, 11:56 pm
হাইলাইটস
- প্রয়াত ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রাক্তন অধ্যক্ষ স্বামী অমেয়ানন্দজী মহারাজ
- তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
- সোমবার রাত ৯টা নাগাদ বেলুড়েই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রয়াত ঢাকা রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের (Ramakrishna Math And Mission) প্রাক্তন অধ্যক্ষ স্বামী অমেয়ানন্দজী মহারাজ (Swami Ameyanandaji Maharaj)। বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। রবিবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ কলকাতায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। একটি অফিশিয়াল বিবৃতি জারি করে পশ্চিমবঙ্গ বেলুড় মঠের (Belur Math) তরফে স্বামীজীর মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বেলুড় মঠের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মঠেই প্রয়াত মহারাজকে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন তাঁর ভক্ত ও অনুগামীরা। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ বেলুড়েই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। স্বামীজীর প্রয়াণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর শোকবার্তায় বলেন, 'রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রবীণ সন্ন্যাসী এবং রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, ঢাকার প্রাক্তন অধ্যক্ষ স্বামী অমেয়ানন্দজী মহারাজের প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আজ কলকাতায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। স্বামী অমেয়ানন্দজী রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। তিনি ২০১১ সালে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, ঢাকার অধ্যক্ষ পদের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তাঁর কর্ম ও শিক্ষা মঠ ও মিশনের অনুগামীদের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর প্রয়াণে আধ্যাত্মিক জগতে এক শূন্যতার সৃষ্টি হল। আমি স্বামী অমেয়ানন্দজী মহারাজের সকল শিষ্য ও ভক্তদের আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।'
অন্যদিকে, দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে টানা আটদিন বন্ধ থাকার পর অবশেষে রবিবার সকালে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল বেলুড় মঠের দ্বার। নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী, এদিন সকাল আটটা নাগাদ সকল ভক্ত ও দর্শনার্থীদের জন্য বেলুড় মঠের গেট খুলে দেওয়া হয়। বেলা ১১টা পর্যন্ত মঠ প্রাঙ্গণ খোলা ছিল। তারপর আবার বিকাল সাড়ে তিনটে থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত ভক্তদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে বেলুড় মঠ প্রাঙ্গণ। তবে পূর্ব নির্ধারিত কোভিড-বিধি মেনেই ভক্তরা বেলুড় মঠে প্রবেশ করতে পারবেন। অর্থাৎ লক্ষ্মীপুজো এবং কালীপুজোতেও খোলা থাকছে বেলুড় মঠের প্রবেশদ্বার। নির্দিষ্ট সময় মেনে অর্থাৎ সকাল আটটা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এবং বিকালে সাড়ে তিনটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত কোভিড-বিধি মেনে ভক্তরা বেলুড় মঠে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ৯ ও ১০ নভেম্বর অর্থাৎ ছট পুজোয় বেলুড় মঠের গেট সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে গত বছরের মত এবছরও বেলুড় মঠের গঙ্গাঘাটে ছট পুজোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে টানা আটদিন বন্ধ থাকার পর অবশেষে রবিবার সকালে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল বেলুড় মঠের দ্বার। নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী, এদিন সকাল আটটা নাগাদ সকল ভক্ত ও দর্শনার্থীদের জন্য বেলুড় মঠের গেট খুলে দেওয়া হয়। বেলা ১১টা পর্যন্ত মঠ প্রাঙ্গণ খোলা ছিল। তারপর আবার বিকাল সাড়ে তিনটে থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত ভক্তদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে বেলুড় মঠ প্রাঙ্গণ। তবে পূর্ব নির্ধারিত কোভিড-বিধি মেনেই ভক্তরা বেলুড় মঠে প্রবেশ করতে পারবেন। অর্থাৎ লক্ষ্মীপুজো এবং কালীপুজোতেও খোলা থাকছে বেলুড় মঠের প্রবেশদ্বার। নির্দিষ্ট সময় মেনে অর্থাৎ সকাল আটটা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এবং বিকালে সাড়ে তিনটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত কোভিড-বিধি মেনে ভক্তরা বেলুড় মঠে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ৯ ও ১০ নভেম্বর অর্থাৎ ছট পুজোয় বেলুড় মঠের গেট সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে গত বছরের মত এবছরও বেলুড় মঠের গঙ্গাঘাটে ছট পুজোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।