এই সময়: দেখে বোঝ দায়, তিনি ডাক্তার নন। অথচ অভিযোগ, তিনি পুরোনো জালিয়াত। খবর পেয়ে এমনই একজনকে মঙ্গলবার কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে গ্রেপ্তার করলো বউবাজার থানার পুলিশ। ধৃতের নাম শেখ সানোয়ার হোসেন। বছর পঁচিশের ওই ভুয়ো চিকিৎসকের বাড়ি হাওড়া আমতার নারিটে। পুলিশ জানাচ্ছে, এর আগেও এসএসকেএম এবং এনআরএসে একই কাজ করতে গিয়ে পুলিশের জালে ধরা পড়েছিলেন ওই যুবক। গায়ে সাদা অ্যাপ্রন। আর হাবভাব, কথাবর্তা, আদব কায়দা একেবারে চিকিৎসকদের মতোই। কখনও কখনও হম্বিতম্বিও করেন তিনি বিরক্তি প্রকাশ করে। কখনও বা চেয়ারে বসে পরামর্শ দেন রোগীকে। রোগী-পরিজনকে তিনি সস্তায় ওষুধ কিনিয়ে দেওয়া অথবা নানা প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে টাকা নিতেন। তার পর আর তাঁর টিকির দেখা পেতেন না রোগী-পরিজন। এমন একটা অভিযোগ কয়েক সপ্তাহ ধরেই পাচ্ছিলেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষও। তাঁরা বিষয়টি পুলিশকেও জানান।
পুলিশও ছিল তক্কে-তক্কে। মঙ্গলবার ওই চিকিৎসকের সম্পর্কে যাবতীয় বর্ণনা মিলে যায় একজনের সঙ্গে। কখনও তিনি ইমার্জেন্সিতে, কখনও বা মাদার-অ্যান্ড-চাইল্ড হাবে তখন ঘোরাফেরা করছেন তিনি। স্বাস্থ্যকর্মীরাও ইতিমধ্যে তাঁকে দেখে সন্দেহ করেন। তাঁরাও খবর পাঠান কর্তৃপক্ষ ও পুলিশকে। খবর পেয়ে পুলিশ কালক্ষেপ না করে হাতেনাতে ধরে সানোয়ারকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে দেয়। জেরার মুখে কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেঙে পড়েন যুবক। স্বীকার করে নেন, তিনি চিকিৎসক তো ননই। উপরন্তু চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে রোগী-পরিজনের থেকে টাকা নিতেন সস্তায় ওষুধ কিনিয়ে দেবেন বা টেস্টের ব্যবস্থা করে দেবেন বলে।
প্রথমে সানোয়ারকে মেডিক্যালের ফাঁড়িতে আটক করা হয়। পরে বউবাজার থানার পুলিশ এসে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। মেডিক্যাল সূত্রে খবর, মাস্ক পরে থাকায় ওই ব্যক্তিকে শনাক্ত করতে অসুবিধা হচ্ছিল। পরে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তাঁর আদব কায়দা চিনে নিয়ে ধরা হয় ওই যুবককে।
পুলিশও ছিল তক্কে-তক্কে। মঙ্গলবার ওই চিকিৎসকের সম্পর্কে যাবতীয় বর্ণনা মিলে যায় একজনের সঙ্গে। কখনও তিনি ইমার্জেন্সিতে, কখনও বা মাদার-অ্যান্ড-চাইল্ড হাবে তখন ঘোরাফেরা করছেন তিনি। স্বাস্থ্যকর্মীরাও ইতিমধ্যে তাঁকে দেখে সন্দেহ করেন। তাঁরাও খবর পাঠান কর্তৃপক্ষ ও পুলিশকে। খবর পেয়ে পুলিশ কালক্ষেপ না করে হাতেনাতে ধরে সানোয়ারকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে দেয়। জেরার মুখে কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেঙে পড়েন যুবক। স্বীকার করে নেন, তিনি চিকিৎসক তো ননই। উপরন্তু চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে রোগী-পরিজনের থেকে টাকা নিতেন সস্তায় ওষুধ কিনিয়ে দেবেন বা টেস্টের ব্যবস্থা করে দেবেন বলে।
প্রথমে সানোয়ারকে মেডিক্যালের ফাঁড়িতে আটক করা হয়। পরে বউবাজার থানার পুলিশ এসে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। মেডিক্যাল সূত্রে খবর, মাস্ক পরে থাকায় ওই ব্যক্তিকে শনাক্ত করতে অসুবিধা হচ্ছিল। পরে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তাঁর আদব কায়দা চিনে নিয়ে ধরা হয় ওই যুবককে।