এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পদ্মশিবিরে নাটকীয় রদবদল। BJP রাজ্য সভাপতি পদ থেকে অপসারিত দিলীপ ঘোষ। BJP-র নয়া রাজ্য সভাপতি হলেন বালুরঘাটের BJP সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। সোমবার BJP-এর তরফে বিবৃতি প্রকাশ করে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং এই খবর জানিয়েছেন। বিবৃতি অনুযায়ী, BJP-এর সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডার নির্দেশেই এই রদবদল। এই বিবৃতি প্রকাশের পর থেকে রাজ্যের বিজেপি সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন সুকান্ত মজুমদার বলে পদ্মশিবিরের খবর। তবে রাজ্য BJP সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দিলীপ ঘোষকে সর্বভারতীয় জনতা পার্টির সহ-সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, রাজ্য সভাপতি হিসেবে দিলীপের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে। পেশায় শিক্ষক সুকান্ত মজুমদার। প্রোফাইল বলছে, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা M.Sc, B.Ed, Ph.D (Botany)। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে বালুরঘাটের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি। নয়া রাজ্য বিজেপি সভাপতিকে টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রাক্তন। টুইটে দিলীপ ঘোষ লেখেন, 'ভারতীয় জনতা পার্টির নতুন রাজ্য সভাপতি হিসেবে ডঃ সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানাই এবং তার সাফল্য কামনা করি |'
একের পর এক ধাক্কা গেরুয়া শিবিরে। মুকুল ঘোষ থেকে বাবুল সুপ্রিয়র দলবদলে আরও অনেক নেতার গলার সুরই বেসুরো। শিবির বদলের মনোবাসনা সুনীল মণ্ডল থেকে আরও অনেকের মনে তা বারবার ধরা পড়ে বঙ্গ রাজনীতির আলোচনায়। গোষ্ঠী কোন্দল থেকে দল বদলে জেরবার সংগঠনে ভোটের পর কয়েকমাস কেটে গেলেও বাঁধ দিতে পারেননি প্রাক্তন রাজ্য BJP দিলীপ ঘোষ। এখানেই হাইকম্যান্ডের খাতায় পয়েন্ট কাটা গিয়েছে দিলীপ ঘোষের বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
'সময়োচিত পদক্ষেপ', রাজ্য BJP সভাপতি পদ থেকে দিলীপ ঘোষের অপসারণ প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন তথাগত রায়। তিনি বলেন, 'অনেকদিন আগেকার এক রাজ্য সভাপতির তরফ থেকে নব মনোনীত রাজ্য সভাপতিকে অভিনন্দন।' উল্লেখ্য, ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত রাজ্য BJP-র সভাপতি পদে ছিলেন তথাগত রায়। তাঁর 'সময়োচিত পদক্ষেপ' মন্তব্য নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
এই সময় ডিজিটালকে কুণাল ঘোষ বলেন,'দুই গোষ্ঠীর সংঘাতে দুর্ঘটনায় অপমৃত্যু।এখন তিনি কী করবেন সেটা দিলীপবাবু নিজেই ভাববেন। তিনি RSS-এ ফিরে যাবেন নাকি BJP করবেন, সেটা তাঁর ব্যাপার। তিনি তো এখনও সাংসদ আছেন।'
দিন দুয়েক আগে বঙ্গ রাজনীতির সবথেকে অপ্রত্যাশিত ইউটার্ন বাবুল সুপ্রিয়র দলবদল। শনিবার দুপুরে আসানসোলের BJP সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় তৃণমূলে যোগ দেওয়ার ঘটনা আলোড়ন ফেলে দেয় রাজ্য রাজনীতি। আরও একবার বাংলার রাজনীতিতে নাটকীয় পটবদল। বাবুলের দল ত্য়াগের দুদিনের মাথায় রাজ্য সভাপতির পদে বদল আনল BJP হাইকম্যান্ড। বঙ্গ রাজনীতির অন্দরমহলের খবর, বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গে কোনওকালেই 'বন্ধুত্বপূর্ণ' সম্পর্ক ছিল না রাজ্য BJP সভাপতি দিলীপ ঘোষের। তাঁর দল বদলের পরেই রীতিমতো মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন দিলীপ। কিন্তু, পরে সেই মৌনতা ভেঙে তিনি বাবুলকে ডাকলেন 'বন্ধু' বলে। সঙ্গে ছুড়ে দিলেন একরাশ কটাক্ষ। বললেন, 'পলিটিক্যাল ট্যুরিস্ট' বাবুল, আবেগের বশে দলবদলের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতির আক্রমণের জবাব দিতে গিয়ে বাবুল সুপ্রিয় কটাক্ষ, বিধানসভা ভোটে বিজেপির হারের অন্যতম কারণ দিলীপ ঘোষ। দিলীপের সম্মতিতেই মুড়ি মিছরির মতো যখন দলে লোক নেওয়া হচ্ছিল, আমি প্রতিবাদ করি, তাই আমার মন্ত্রিত্ব যায়।
একের পর এক ধাক্কা গেরুয়া শিবিরে। মুকুল ঘোষ থেকে বাবুল সুপ্রিয়র দলবদলে আরও অনেক নেতার গলার সুরই বেসুরো। শিবির বদলের মনোবাসনা সুনীল মণ্ডল থেকে আরও অনেকের মনে তা বারবার ধরা পড়ে বঙ্গ রাজনীতির আলোচনায়। গোষ্ঠী কোন্দল থেকে দল বদলে জেরবার সংগঠনে ভোটের পর কয়েকমাস কেটে গেলেও বাঁধ দিতে পারেননি প্রাক্তন রাজ্য BJP দিলীপ ঘোষ। এখানেই হাইকম্যান্ডের খাতায় পয়েন্ট কাটা গিয়েছে দিলীপ ঘোষের বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
'সময়োচিত পদক্ষেপ', রাজ্য BJP সভাপতি পদ থেকে দিলীপ ঘোষের অপসারণ প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন তথাগত রায়। তিনি বলেন, 'অনেকদিন আগেকার এক রাজ্য সভাপতির তরফ থেকে নব মনোনীত রাজ্য সভাপতিকে অভিনন্দন।' উল্লেখ্য, ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত রাজ্য BJP-র সভাপতি পদে ছিলেন তথাগত রায়। তাঁর 'সময়োচিত পদক্ষেপ' মন্তব্য নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
এই সময় ডিজিটালকে কুণাল ঘোষ বলেন,'দুই গোষ্ঠীর সংঘাতে দুর্ঘটনায় অপমৃত্যু।এখন তিনি কী করবেন সেটা দিলীপবাবু নিজেই ভাববেন। তিনি RSS-এ ফিরে যাবেন নাকি BJP করবেন, সেটা তাঁর ব্যাপার। তিনি তো এখনও সাংসদ আছেন।'
দিন দুয়েক আগে বঙ্গ রাজনীতির সবথেকে অপ্রত্যাশিত ইউটার্ন বাবুল সুপ্রিয়র দলবদল। শনিবার দুপুরে আসানসোলের BJP সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় তৃণমূলে যোগ দেওয়ার ঘটনা আলোড়ন ফেলে দেয় রাজ্য রাজনীতি। আরও একবার বাংলার রাজনীতিতে নাটকীয় পটবদল। বাবুলের দল ত্য়াগের দুদিনের মাথায় রাজ্য সভাপতির পদে বদল আনল BJP হাইকম্যান্ড। বঙ্গ রাজনীতির অন্দরমহলের খবর, বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গে কোনওকালেই 'বন্ধুত্বপূর্ণ' সম্পর্ক ছিল না রাজ্য BJP সভাপতি দিলীপ ঘোষের। তাঁর দল বদলের পরেই রীতিমতো মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন দিলীপ। কিন্তু, পরে সেই মৌনতা ভেঙে তিনি বাবুলকে ডাকলেন 'বন্ধু' বলে। সঙ্গে ছুড়ে দিলেন একরাশ কটাক্ষ। বললেন, 'পলিটিক্যাল ট্যুরিস্ট' বাবুল, আবেগের বশে দলবদলের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতির আক্রমণের জবাব দিতে গিয়ে বাবুল সুপ্রিয় কটাক্ষ, বিধানসভা ভোটে বিজেপির হারের অন্যতম কারণ দিলীপ ঘোষ। দিলীপের সম্মতিতেই মুড়ি মিছরির মতো যখন দলে লোক নেওয়া হচ্ছিল, আমি প্রতিবাদ করি, তাই আমার মন্ত্রিত্ব যায়।