এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী কি সত্যিই আসবেন রাজ্যের শিল্প সম্মেলনে? দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) জানালেন এলে রাজ্যের ভালোই হবে। বৃহস্পতিবার দিল্লি যাওয়ার আগে কলকাতা বিমান বন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে BJP সাংসদ বলেন, ‘ঘরের ভিতরে কী কথা হয়েছে তা তো আমি জানি না। আদৌ মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কিনা, তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। যদি করে থাকেন ভাল করেছেন। এটা ১০ বছর আগেই করা উচিত ছিল।' দিলীপ ঘোষ এ দিন জানান, এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণের বিষয়ে যা জানানোর তা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সে কথা দিলীপ বিশ্বাস করেন না বলেও মন্তব্য করেন। তাঁর দাবি, আমন্ত্রণের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী এখনও প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। ফলে এখনই কোনও সম্ভাবনার কথা বলা যায় না।
তবে দিলীপের আশা, এমন শিল্প সম্ভাবনা তৈরি হলে রাজ্যের ভাল হবে। এ রাজ্যে কর্ম সংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হবে। যুব সম্প্রদায়কে কাজের জন্য ভিন্ রাজ্যে বা বিদেশে পাড়ি দিতে হবে না। দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘মমতার এটা ১০ বছর আগেই করা উচিত ছিল। তখন উনি বোঝেননি। মোদীজির ব্যক্তিত্বে গুজরাত আজ কা হয়ে গিয়েছে, সেটা হয়তো উনি ত্রিপুরা যাওয়ার বুঝেছেন। মোদী মানেই শিল্প আর উন্নয়ন। তাই ওঁকে এখানে আনতে তৎপর হয়েছেন মুখ্যমন্রীহয়। যদি এটা হয় তা হলে বাংলার ছেলেরা চাকরি পাবে। বাংলার অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। তবে আমি জানিনা এটা কতটা ঠিক। আপনাদের সামনে উনি এটা বলার জন্য বলেছেন।'
পাশাপাশি তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, শুধু মাত্র কলকাতার পুরভোট ঘোষণা করা হলে তাঁর দল বিরোধিতা করবে। কারণ, সারা রাজ্যে বহু পুরসভায় ভোট করানো হয়নি দু’তিন বছর। সে সব এলাকার মানুষকে বঞ্চিত করে শুধু নিজেদের সুবিধার্থে কলকাতা পুরভোট ঘোষণা করলে তাঁরা নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাবেন।
ত্রিপুরা ভোট প্রসঙ্গেও তৃণমূলকে একহাত নেন BJP-র সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। তিনি বলেন, ‘তৃণমূল এমন ভাব করছে যেন ত্রিপুরাতে ওরা একাই লড়ছে। আসলে তো শুধু আগরতলার কিছু আসনে প্রার্থী দিয়েছে। বাকি কোথাও নেই। আর ওরা করছে হিংসার অভিযোগ। ত্রিপুরায় যদি হিংসা হয়ে থাকে তবে তা গিয়েছে এই বাংলা থেকেই।
তবে দিলীপের আশা, এমন শিল্প সম্ভাবনা তৈরি হলে রাজ্যের ভাল হবে। এ রাজ্যে কর্ম সংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হবে। যুব সম্প্রদায়কে কাজের জন্য ভিন্ রাজ্যে বা বিদেশে পাড়ি দিতে হবে না। দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘মমতার এটা ১০ বছর আগেই করা উচিত ছিল। তখন উনি বোঝেননি। মোদীজির ব্যক্তিত্বে গুজরাত আজ কা হয়ে গিয়েছে, সেটা হয়তো উনি ত্রিপুরা যাওয়ার বুঝেছেন। মোদী মানেই শিল্প আর উন্নয়ন। তাই ওঁকে এখানে আনতে তৎপর হয়েছেন মুখ্যমন্রীহয়। যদি এটা হয় তা হলে বাংলার ছেলেরা চাকরি পাবে। বাংলার অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। তবে আমি জানিনা এটা কতটা ঠিক। আপনাদের সামনে উনি এটা বলার জন্য বলেছেন।'
পাশাপাশি তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, শুধু মাত্র কলকাতার পুরভোট ঘোষণা করা হলে তাঁর দল বিরোধিতা করবে। কারণ, সারা রাজ্যে বহু পুরসভায় ভোট করানো হয়নি দু’তিন বছর। সে সব এলাকার মানুষকে বঞ্চিত করে শুধু নিজেদের সুবিধার্থে কলকাতা পুরভোট ঘোষণা করলে তাঁরা নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাবেন।
ত্রিপুরা ভোট প্রসঙ্গেও তৃণমূলকে একহাত নেন BJP-র সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। তিনি বলেন, ‘তৃণমূল এমন ভাব করছে যেন ত্রিপুরাতে ওরা একাই লড়ছে। আসলে তো শুধু আগরতলার কিছু আসনে প্রার্থী দিয়েছে। বাকি কোথাও নেই। আর ওরা করছে হিংসার অভিযোগ। ত্রিপুরায় যদি হিংসা হয়ে থাকে তবে তা গিয়েছে এই বাংলা থেকেই।