এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গত বছর সুপার সাইক্লোন আমফানের তাণ্ডবে বাংলার একাংশ কার্যত তছনছ হয়েছিল। যার জেরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটেছিল। এমনকী, বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছিল কলকাতার একাংশও। বছর ঘুরতেই আবারও আসছে এক অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ইয়াস (Cyclone Yaas)। এবারও কি বিদ্যুৎ বিপর্যয় হতে পারে? এ নিয়ে অনেকেই আশঙ্কায় রয়েছেন। তবে, আমফানের জেরে যে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মুখে পড়তে হয়েছিল শহরবাসীকে, সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, সেজন্য এবার আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করছে CESC। এবার ঝড়ে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঠেকাতে তৎপর হয়েছে CESC। সোমবার CESC-র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের সময় শহর ও শহরতলির বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হতে পারে। যেসব এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বইবে, সেখানে বন্ধ করা হতে পারে বিদ্যুৎ সরবরাহ।যাদবপুর, মানিকতলা, বেলেঘাটার মতো যেসব এলাকায় ওভারহেড তার রয়েছে, সেখানে প্রয়োজনে বন্ধ রাখা হতে পারে বিদ্যুৎ সরবরাহ। ঝড়ে দুর্ঘটনা এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বছর আমফানের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল রাজ্যের একাংশ। বহু এলাকা দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছিল। বিদ্যুতের দাবিতে বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভও চলে। গত বছরের সেই ঘটনা এড়াতেই এবার তৎপর হল CESC। উল্লেখ্য, এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেছেন, 'বিপর্যয়ের সময় ধৈর্য ধরে রাখুন। সকলের সহযোগিতা চাইছি'।
ইয়াস (Yaas) ভয়াবহভাবে আক্রমণ করবে বলে সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যবাসীকে সতর্ক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায় (Mamata Banerjee)। ২০টি জেলা মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম চালু হয়েছে। গোটা পরিস্থিতির দিকে সারাক্ষণ নজর রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মমতা। চার হাজার ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনা বিধি মেনেই ত্রাণ শিবির চালানো হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'আমফানের থেকেও বড় হতে চলেছে, এমনই খবর রয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নেবেন না। মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যাবেন না। বিভিন্ন ব্লকে রিলিফ সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। ১০ লাখ মানুষকে নিরাপদে সরানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে'। বিপর্যয় মোকাবিলায় ৫১টি দল তৈরি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বছর আমফানের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল রাজ্যের একাংশ। বহু এলাকা দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছিল। বিদ্যুতের দাবিতে বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভও চলে। গত বছরের সেই ঘটনা এড়াতেই এবার তৎপর হল CESC। উল্লেখ্য, এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেছেন, 'বিপর্যয়ের সময় ধৈর্য ধরে রাখুন। সকলের সহযোগিতা চাইছি'।
ইয়াস (Yaas) ভয়াবহভাবে আক্রমণ করবে বলে সোমবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যবাসীকে সতর্ক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায় (Mamata Banerjee)। ২০টি জেলা মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম চালু হয়েছে। গোটা পরিস্থিতির দিকে সারাক্ষণ নজর রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মমতা। চার হাজার ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনা বিধি মেনেই ত্রাণ শিবির চালানো হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'আমফানের থেকেও বড় হতে চলেছে, এমনই খবর রয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নেবেন না। মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যাবেন না। বিভিন্ন ব্লকে রিলিফ সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। ১০ লাখ মানুষকে নিরাপদে সরানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে'। বিপর্যয় মোকাবিলায় ৫১টি দল তৈরি করা হয়েছে।