এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্যে কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ। শুধু করোনা সংক্রমণ নয়, কমেছে কোভিড মৃত্যুও। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া পরিসংখ্যান বলছে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৪৯৪ জন এবং এই সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন ৩৬ জন। এই সময়ে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৮২৫ জন। এই মুহূর্তে রাজ্যে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ১৬৮। সংক্রমণের নিরিখে এখনও রাজ্যের শীর্ষে রয়েছে কলকাতা। তবে সংক্রমণ একধাক্কায় কমেছে অনেকটাই। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। অন্যান্য জেলাগুলিতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে উত্তর ২৪ পরগনায় ৫৮৩, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৪২৩, হুগললিতে ২০৯, হাওয়ায় ১৪৪, দার্জিলিংয়ে ৩২২, জলপাইগুড়িতে ২১৮।
এদিকে স্বস্তি ফেরাচ্ছে দেশের দৈনিক কোভিড গ্রাফও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮৭৪ জন। এই সময়ে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৬১৪ জনের। দেশে এই সময়ে করোনামুক্ত হয়েছেন ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭৫৩ জন। বর্তমানে দেশে করোনায় আক্রান্ত ২২ লাখ ৩৬ হাজার ৮৪২ জন। সম্প্রতি WHO প্রধান Tedros Adhanom Ghebreyesus করোনা প্রসঙ্গে বলেন, 'আমরা চাইলেই মহামারীর ভয়াবহতা শেষ হবে। কিংবা তা বাড়বে। সবটাই নির্ভর করছে আমাদের রাষ্ট্রনেতাদের উপর। তাঁদের ইচ্ছের উপরই সবটা নির্ভর করছে।' তিনি আরও বলেন, 'Omicron সংক্রমণ ক্রমাগত বাড়ছে। যেসব দেশে টিকাকরণের হার কম, সেসব দেশ নিয়ে আমি খুব চিন্তিত। কারণ, যাঁরা টিকা নেননি, তাঁদের গুরুতর অসুস্থতা এবং মৃত্যুর ঝুঁকি খুব বেশি। আমি সকলকে আর্জি জানাব, সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য যা যা করণীয় সব করুন। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে মজবুত করুন।'
সংক্রমণ রুখতে করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা আবশ্যক বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের কথায়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা ইত্যাদি বিষয়গুলি মেনে চলতে হবে। ওমিক্রনের পরেও করোনার আরও স্ট্রেন থাবা বসাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সেই স্ট্রেন কতটা ভয়াবহ হবে, তা এখনই বলা সম্ভব নয় বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।
এদিকে স্বস্তি ফেরাচ্ছে দেশের দৈনিক কোভিড গ্রাফও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮৭৪ জন। এই সময়ে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৬১৪ জনের। দেশে এই সময়ে করোনামুক্ত হয়েছেন ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭৫৩ জন। বর্তমানে দেশে করোনায় আক্রান্ত ২২ লাখ ৩৬ হাজার ৮৪২ জন। সম্প্রতি WHO প্রধান Tedros Adhanom Ghebreyesus করোনা প্রসঙ্গে বলেন, 'আমরা চাইলেই মহামারীর ভয়াবহতা শেষ হবে। কিংবা তা বাড়বে। সবটাই নির্ভর করছে আমাদের রাষ্ট্রনেতাদের উপর। তাঁদের ইচ্ছের উপরই সবটা নির্ভর করছে।' তিনি আরও বলেন, 'Omicron সংক্রমণ ক্রমাগত বাড়ছে। যেসব দেশে টিকাকরণের হার কম, সেসব দেশ নিয়ে আমি খুব চিন্তিত। কারণ, যাঁরা টিকা নেননি, তাঁদের গুরুতর অসুস্থতা এবং মৃত্যুর ঝুঁকি খুব বেশি। আমি সকলকে আর্জি জানাব, সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য যা যা করণীয় সব করুন। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে মজবুত করুন।'
সংক্রমণ রুখতে করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা আবশ্যক বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের কথায়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা ইত্যাদি বিষয়গুলি মেনে চলতে হবে। ওমিক্রনের পরেও করোনার আরও স্ট্রেন থাবা বসাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সেই স্ট্রেন কতটা ভয়াবহ হবে, তা এখনই বলা সম্ভব নয় বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।