বামেদের নবান্ন অভিযানে প্রবল উত্তেজনা, জল কামান-লাঠিচার্জ
বাম ছাত্র যুবর মিছিলে এবার এমন অনেক কিছুই দেখা গেল যা একেবারেই অভিনব। মিষ্টি হাতে প্রথমে মিছিল শুরু হলেও, পরে পরিস্থিতি জটিল হয়। জলকামান, টিয়ার গ্য়াসও ব্য়বহার করতে হয় পুলিশকে।
EiSamay.Com 11 Feb 2021, 8:58 pm
হাইলাইটস
- সকাল থেকেই হাওড়া কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় ব্যারিকেড করা হয়।
- তবে শুরুতেই এদিন গণ্ডগোল বাঁধে।
- দুপুর আড়াইটের পর আরও কয়েক জায়গায় জলকামান, কাঁদানে গ্য়াস ব্য়বহার করতে হয় পুলিশকে।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গলায় বাঁশি, পায়ে বল, হাতে লাল কার্ড আর মুখে স্লোগান ‘খেলা হবে, খেলা হবে।’ বৃহস্পতিবার বাম ছাত্র-যুব সংগঠনের নবান্ন অভিযানে এমনই চিত্র দেখা গেল। কোনও দিকের মিছিলে আবার দেখা গেল আন্দোলনকারীদের হাতে মিষ্টি। কোথাও আবার মিছিলে ট্রাক্টরও দেখা যায়। বিগত কয়েক বছর ধরেই আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়িয়েছে, বাম ছাত্র-যুব সংগঠনে। কিন্ত এদিনের নবান্ন অভিযানে আন্দোলনকারীদের যথেষ্টই আত্মবিশ্বাসী দেখা গিয়েছে। দুপুরে যখন প্রবশ অশান্তি ছড়ায় তারপরেও একরোখা ছিল বাম ছাত্র যুব সংগঠনের কর্মী-সমর্থকরা। জায়গায় জায়গায় একাধিক জন জখম হন এদিন। শুরুতেই এদিন গণ্ডগোল বাঁধে। আচমকাই একেবারে নবান্নের সামনে চলে আসেন বেশ কয়েকজন। তাঁরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করলে পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে তৎপর হয়ে তাঁদের আটকানো হয়। সেখানেই বেশ কয়েকজনকে আটকানো হয়। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, টেনেহিঁচড়ে পুলিশের ভ্যানে তোলা হয় কয়েকজন। তারপরেও একাধিক জায়গায় পুলিশের সঙ্গে বচসা বাঁধে। অভিযোগ, লাঠি চার্জও করে পুলিশ। নবান্ন অভিযানকারীদের আটকানোর জন্য হাওড়া শহরের বেশ কয়েক জায়গায় ব্যারিকেড করা হয়েছিল।
দুপুরে ডোরিনা ক্রসিংয়ে চরম অশান্তি বাঁধে। ব্য়ারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করতেই কাঁদানে গ্য়াস ছোঁড়া হয়, জলকামান ব্য়বহার করা হয়। কিছু জায়গায় পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি হওয়ার উপক্রম হয়। পুলিশকে লক্ষ করে ঢিল ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ। দু পক্ষেরই একাধিকজন জখম হয়েছে। রক্তাক্ত হয়েছে অনেকজন। এদিন মহানগরী রণক্ষেত্রর চেহারা নেয়। আন্দোলনকারীদের দাবি, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের উপর পুলিশ হামলা চালায়। ব্য়াপকভাবে লাঠি চার্জ করা হয়। পাল্টা দাবি করা হয়েছে, বার বার অনুরোধ করা সত্ত্বেও ব্য়ারিকেড ভেঙে মিছিল এগনোর চেষ্টা করে। মিছিল ছত্রভঙ্গ করতেই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সকালে মিছিল এগোচ্ছিল শান্তিপূর্ণভাবেই। ডোরিনা ক্রসিংয়ে মিছিল আসতেই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। তারআগে আন্দোলনকারীদের তরফে পুলিশকে মিষ্টি, স্যানিটাইজার তুলে দেওয়া হয়। বার বার দু'পক্ষ মুখোমুখি হয়েছে।
শূন্যপদে নিয়োগ, কর্মসমস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষার অধিকার সহ একগুচ্ছ দাবিতে বৃহস্পতিবার নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল SFI, DYFI সহ মোট ১০টি বামপন্থী ছাত্র ও যুব সংগঠন। সকাল থেকেই হাওড়ার বিভিন্ন এলাকায় ব্যারিকেড করার পাশাপাশি রাস্তার পাশে পড়ে থাকা ইঁট-পাটকেল সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। মিছিল আটকাতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল প্রশাসনের তরফে।
দুপুরে ডোরিনা ক্রসিংয়ে চরম অশান্তি বাঁধে। ব্য়ারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করতেই কাঁদানে গ্য়াস ছোঁড়া হয়, জলকামান ব্য়বহার করা হয়। কিছু জায়গায় পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি হওয়ার উপক্রম হয়। পুলিশকে লক্ষ করে ঢিল ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ। দু পক্ষেরই একাধিকজন জখম হয়েছে। রক্তাক্ত হয়েছে অনেকজন। এদিন মহানগরী রণক্ষেত্রর চেহারা নেয়। আন্দোলনকারীদের দাবি, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের উপর পুলিশ হামলা চালায়। ব্য়াপকভাবে লাঠি চার্জ করা হয়। পাল্টা দাবি করা হয়েছে, বার বার অনুরোধ করা সত্ত্বেও ব্য়ারিকেড ভেঙে মিছিল এগনোর চেষ্টা করে। মিছিল ছত্রভঙ্গ করতেই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সকালে মিছিল এগোচ্ছিল শান্তিপূর্ণভাবেই। ডোরিনা ক্রসিংয়ে মিছিল আসতেই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। তারআগে আন্দোলনকারীদের তরফে পুলিশকে মিষ্টি, স্যানিটাইজার তুলে দেওয়া হয়। বার বার দু'পক্ষ মুখোমুখি হয়েছে।
শূন্যপদে নিয়োগ, কর্মসমস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষার অধিকার সহ একগুচ্ছ দাবিতে বৃহস্পতিবার নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল SFI, DYFI সহ মোট ১০টি বামপন্থী ছাত্র ও যুব সংগঠন। সকাল থেকেই হাওড়ার বিভিন্ন এলাকায় ব্যারিকেড করার পাশাপাশি রাস্তার পাশে পড়ে থাকা ইঁট-পাটকেল সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। মিছিল আটকাতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল প্রশাসনের তরফে।