Primary Teachers Recruitment Test ২০১৬ প্রাথমিক নিয়োগে কোনও অ্যাপটিটিউড টেস্টই হয়নি বলে মন্তব্য কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। এদিন প্রাথমিক নিয়োগে হলফনামা পরীক্ষা করে ক্ষুব্ধ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি। তিনি বলেন, ''অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) নিয়ে হলফনামা যা দেওয়া হয়েছে তাতে ২০১৬ -এর প্রাথমিকে ওই টেস্ট নেওয়া হয়নি বোঝা যাচ্ছে। এই নিয়ে যা নথি সাক্ষ্য এসেছে তাতে স্পষ্ট ওই টেস্ট নেওয়া হয়নি। তিন চারটে প্রশ্ন করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এটা স্পষ্ট টেস্ট হয়নি।''
২০১৬ প্রাথমিক নিয়োগে আরও এক স্তরে অনিয়মের অভিযোগ। হলফনামা খতিয়ে দেখে ক্ষুব্ধ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন নিয়োগ মামলার শুনানিতে হুগলি, হাওড়া, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার, মুর্শিদাবাদের থেকে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষকদের তলব করল হাইকোর্ট। যারা ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি তাদের হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ আদালতের । ওইদিন রুদ্ধদ্বার এজলাসে শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি। আইনজীবী ছাড়া আর কেউ থাকতে পারবে না বলে স্পষ্ট নির্দেশ আদালতের। ওই দিনের সাক্ষ্য ক্যামেরা বন্দি করা হবে।
জানা গিয়েছে, এদিন হুগলি, হাওড়া, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার, মুর্শিদাবাদের ক্ষেত্রে তালিকা খুলে দেখা হয়েছে। তাতেই ওই ধন্দ সামনে আসায় অ্যাপটিটিউড টেস্ট আদৌ হয়েছিল কিনা সন্দেহ প্রকাশ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ''What is aptitute test, এই প্রশ্নে বোর্ড অনেক কথা লিখেছে, যার সঙ্গে বাস্তবে অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) নেওয়া হয়েছে বলা যাবে না। এখানে ইন্টারভিউ আর অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) এক করে দেওয়া হয়েছে। অথচ দুটোর জন্য আলাদা নাম্বার বরাদ্দ আছে।''
জানা গিয়েছে, যাঁরা ২০১৬ সালের ওই সব ইন্টারভিউ ও অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) নিয়েছিলেন। তাদের ডেকে কী পরীক্ষা নিয়েছেন সেই ব্যাপারে তাদের জানতে চেয়েছে কোর্ট। প্রতি জেলা থেকে অন্তত ১০ জন করে শিক্ষককে ডেকে পাঠানো হয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি বেলা দুটোয় তাদের আদালতে হাজির হতে নির্দেশ। শিক্ষকদের আসা-যাওয়ার খরচ বহন করবে পর্ষদ। দূরের জেলাগুলোর ক্ষেত্রে ২০০০ ও কাছের জেলা থেকে যাতায়াতে ৫০০ টাকা করে দেবে পর্ষদ। উত্তর দিনাজপুরের মতো জেলায় ওই শিক্ষকদের কোনও যোগাযোগের নম্বর নেই। তাই জেলা স্কুল পরিদর্শকরা এই রায় ওই শিক্ষকদের জানাতে নির্দেশ।
Primary Teachers Recruitment : 'মেধার জয় হল' ২০০৯ প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য বড় খবর
২০১৬ প্রাথমিক নিয়োগে আরও এক স্তরে অনিয়মের অভিযোগ। হলফনামা খতিয়ে দেখে ক্ষুব্ধ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন নিয়োগ মামলার শুনানিতে হুগলি, হাওড়া, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার, মুর্শিদাবাদের থেকে নিয়োগপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষকদের তলব করল হাইকোর্ট। যারা ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি তাদের হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ আদালতের । ওইদিন রুদ্ধদ্বার এজলাসে শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি। আইনজীবী ছাড়া আর কেউ থাকতে পারবে না বলে স্পষ্ট নির্দেশ আদালতের। ওই দিনের সাক্ষ্য ক্যামেরা বন্দি করা হবে।
জানা গিয়েছে, এদিন হুগলি, হাওড়া, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার, মুর্শিদাবাদের ক্ষেত্রে তালিকা খুলে দেখা হয়েছে। তাতেই ওই ধন্দ সামনে আসায় অ্যাপটিটিউড টেস্ট আদৌ হয়েছিল কিনা সন্দেহ প্রকাশ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ''What is aptitute test, এই প্রশ্নে বোর্ড অনেক কথা লিখেছে, যার সঙ্গে বাস্তবে অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) নেওয়া হয়েছে বলা যাবে না। এখানে ইন্টারভিউ আর অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) এক করে দেওয়া হয়েছে। অথচ দুটোর জন্য আলাদা নাম্বার বরাদ্দ আছে।''
জানা গিয়েছে, যাঁরা ২০১৬ সালের ওই সব ইন্টারভিউ ও অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitute Test) নিয়েছিলেন। তাদের ডেকে কী পরীক্ষা নিয়েছেন সেই ব্যাপারে তাদের জানতে চেয়েছে কোর্ট। প্রতি জেলা থেকে অন্তত ১০ জন করে শিক্ষককে ডেকে পাঠানো হয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি বেলা দুটোয় তাদের আদালতে হাজির হতে নির্দেশ। শিক্ষকদের আসা-যাওয়ার খরচ বহন করবে পর্ষদ। দূরের জেলাগুলোর ক্ষেত্রে ২০০০ ও কাছের জেলা থেকে যাতায়াতে ৫০০ টাকা করে দেবে পর্ষদ। উত্তর দিনাজপুরের মতো জেলায় ওই শিক্ষকদের কোনও যোগাযোগের নম্বর নেই। তাই জেলা স্কুল পরিদর্শকরা এই রায় ওই শিক্ষকদের জানাতে নির্দেশ।