TET OMR Sheet : TET-এর OMR শিট নষ্ট মামলায় নির্দেশে সামান্য বদল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের
Abhijit Gangopadhyay Latest News এবার ২০১৪ সালে TET পরীক্ষায় OMR শিট (উত্তরপত্র) নিয়ে যে রায় মঙ্গলবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) দিয়েছিলেন তা সামান্য বদল করা হল। CBI যদি চায় সেক্ষেত্রে প্রাথমিক মামলায় আগে দায়ের করা FIR এর ভিত্তিতেই তদন্ত করতে পারে বলে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই এই মামলায় নতুন করে FIR দায়েরের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন সেই নির্দেশের সামান্য বদল আনা হয়েছে।
হাইলাইটস
- ২০১৪ সালের টেটে ২০ লাখ পরীক্ষার্থীর OMR শিট (উত্তরপত্র) নষ্ট হওয়ার ঘটনায় মঙ্গলবার পৃথক CBI তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
- বুধবার সেই মামলার নির্দেশের সামান্য বদল করলেন তিনি।
- বুধবার বিচারপতি বলেন, TET নিয়ে আগেই CBI তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০১৪ সালের টেটে ২০ লাখ পরীক্ষার্থীর OMR শিট (উত্তরপত্র) নষ্ট হওয়ার ঘটনায় মঙ্গলবার পৃথক CBI তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। বুধবার সেই মামলার নির্দেশের সামান্য বদল করলেন তিনি। বুধবার বিচারপতি বলেন, TET নিয়ে আগেই CBI তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। OMR শিট (উত্তরপত্র) নষ্ট হওয়ার ঘটনা CBI চাইলে প্রাথমিক মামলায় আগে দায়ের করা FIR এর ভিত্তিতেই তদন্ত করতে পারবে। যদি কেন্দ্রীয় এজেন্সির মনে হয় সেক্ষেত্রে উত্তরপত্র নিয়ে নতুন করে FIR করতে পারবে।
তবে এতে মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya) এখনই স্বস্তি পাচ্ছেন না বলেই মতামত আইনজীবী মহলের একাংশের। কারণ পুরনো নির্দেশ অনুযায়ী তদন্ত হলেও এই পুরো ঘটনায় তাঁর ভূমিকা খতিয়ে দেখবে CBI। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার ২০১৪ টেটের OMR শিট নষ্ট করা নিয়ে অ্যাড হক কমিটির ভূমিকা খতিয়ে দেখারও নির্দেশ দিয়েছিল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ। আর এই ঘটনায় প্রাক্তন পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে (Manik Bhattacharya) হেফাজতে নিয়ে CBI জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। কোন উদ্দেশ্যে ওই সময় উত্তরপত্রগুলি নষ্ট করা হয়েছিল, সেই যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, কোন উদ্দেশ্যে OMR শিট নষ্ট করা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। পাশাপাশি কীভাবে ওই শিটগুলি নষ্ট করা হল? তা আইন মেনে হয়েছে কিনা, এই যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল এবং ২০১৫ সালে সম্পন্ন হয় TET পরীক্ষা। এই পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে ২০১৬ সালে প্রকাশিত হয় মেধাতালিকাও। ২০১৭ সালে অ্যাডিশনাল একটি মেধাতালিকাও প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি অতীতে TET মামলায় ২৬৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। নির্দিষ্ট নম্বর না পেয়েই তাঁদের তালিকায় নাম ওঠার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে, মানিক ভট্টাচার্যকে দেওয়া রক্ষাকবচের মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়েছে। শুক্রবার পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।
তবে এতে মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya) এখনই স্বস্তি পাচ্ছেন না বলেই মতামত আইনজীবী মহলের একাংশের। কারণ পুরনো নির্দেশ অনুযায়ী তদন্ত হলেও এই পুরো ঘটনায় তাঁর ভূমিকা খতিয়ে দেখবে CBI। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার ২০১৪ টেটের OMR শিট নষ্ট করা নিয়ে অ্যাড হক কমিটির ভূমিকা খতিয়ে দেখারও নির্দেশ দিয়েছিল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ। আর এই ঘটনায় প্রাক্তন পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে (Manik Bhattacharya) হেফাজতে নিয়ে CBI জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। কোন উদ্দেশ্যে ওই সময় উত্তরপত্রগুলি নষ্ট করা হয়েছিল, সেই যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, কোন উদ্দেশ্যে OMR শিট নষ্ট করা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। পাশাপাশি কীভাবে ওই শিটগুলি নষ্ট করা হল? তা আইন মেনে হয়েছে কিনা, এই যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল এবং ২০১৫ সালে সম্পন্ন হয় TET পরীক্ষা। এই পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে ২০১৬ সালে প্রকাশিত হয় মেধাতালিকাও। ২০১৭ সালে অ্যাডিশনাল একটি মেধাতালিকাও প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি অতীতে TET মামলায় ২৬৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। নির্দিষ্ট নম্বর না পেয়েই তাঁদের তালিকায় নাম ওঠার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে, মানিক ভট্টাচার্যকে দেওয়া রক্ষাকবচের মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়েছে। শুক্রবার পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।