এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: একুশের নির্বাচনে বাংলাকে পাখির চোখ করেও স্বপ্নপূরণ হয়নি বিজেপির। বিপুল সমর্থনে সরকারে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল। কিন্তু তাতে যে একদমই হাত খালি গেরুয়া শিবিরের তা বলা যায় না। ৩ আসন থেকে একুশের বিধানসভায় প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। শাসকদলকে ব্যাপক চাপে রাখতে সেই সুযোগকে কোনওভাবেই যে হালকাভাবে নেবে না পদ্ম শিবির তা প্রথম দিন থেকেই স্পষ্ট। এবার বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের হুঙ্কারেও সেই ইঙ্গিতই মিলল।
রবিবাসরীয় চায়ে পে চর্চায় সদ্য নিবার্চিত শাসকদলকে হুঁশিয়ারি দিলীপ ঘোষের। বলেন, 'বিধানসভায় দমবন্ধ করে দেব। বাইরে আন্দোলন করব। রাজ্যে আসন বেড়েছে দলের।' একইসঙ্গে বিধানসভা ভোটে ৭৫ টি আসন জয়কেই পদ্মশিবিরের কৃতিত্ব বলে দাবি দিলীপের। রাজ্য সভাপতির দাবি, 'বাংলায় ৩৮ শতাংশ আসন পেয়েছে বিজেপি। অন্য রাজ্যে হলে এই সংখ্যক ভোটে সরকার গঠন সম্ভব ছিল। যে ধরনের অত্যাচার-লুটপাট চলছে তাতে মানুষ ভয়ে রয়েছে।' ৭৫ আসনের সমর্থন নিয়ে রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে কড়া লড়াইয়ের হুঙ্কার দিলীপের। এতেই স্পষ্ট মসনদ জয়ের লক্ষ্য সম্পূর্ণ না হলেও তৃণমূলকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ গেরুয়া শিবির। ঘরে-বাইরে বিরোধিতায় শাসকদলকে বেগ দেওয়ার পূর্ণ ছক কষা বিজেপি শীর্ষ নেতাদের। যদিও এই হুঁশিয়ারিকে পাত্তা দিতে নারাজ ঘাসফুল শিবির। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, 'দম বন্ধ কেউ করতে পারবে না, বাইরে আন্দোলন কত দূর করতে পারেন, তা তো দেখাই গিয়েছে। ওদের শুধু বড় বড় কথা তা মানুষ জেনে গিয়েছে।'
অন্যদিকে, একুশের নির্বাচনের আগে যে সমস্ত নেতারা তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের পরবর্তী রাজনৈতিক পদক্ষেপ নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। বিধানসভা ভোটের আগে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া সোনালি গুহের গলায় এখন উল্টো সুর। এরই মধ্যে মুকুল রায়ের অসুস্থ স্ত্রীকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখতে যাওয়ার পরেই জল্পনা আরও জোরাল হয়েছে-'তবে কি এবার গেরুয়া শিবির ছেড়ে ফের অন্য দলে পা বাড়বেন বহু নেতা!'
এবার এই যাবতীয় জল্পনার নিয়ে মুখ খুললেন দিলীপ ঘোষ। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছিল যে সমস্ত নেতাদের নিয়ে দল বদলের জল্পনা চলছে তাঁদের নিয়ে আলাদা করে বৈঠকে বসতে পারে BJP-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। কিন্তু এই যাবতীয় জল্পনার মাঝেই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ। কেউ দব বদল করতে চাইলে কি পদক্ষেপ নেবে গেরুয়া শিবির? এই প্রশ্নের জবাবে 'এই সময় ডিজিটাল'-কে তিনি জানান, এটা গণতান্ত্রিক দেশ। যে কেউ দল বদল করতে পারে। একটা দল ছেড়ে এসেছিলেন, আরেকটা দলের যাবেন। গায়ের জোরে কাউকে আটকানো যাবে না। কিছু কিছু লোক উদ্দেশ্য নিয়ে দল করে। হাজার হাজার লোক এসেছে। একআধজন চলে গেলে যেতে পারেন। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
রবিবাসরীয় চায়ে পে চর্চায় সদ্য নিবার্চিত শাসকদলকে হুঁশিয়ারি দিলীপ ঘোষের। বলেন, 'বিধানসভায় দমবন্ধ করে দেব। বাইরে আন্দোলন করব। রাজ্যে আসন বেড়েছে দলের।' একইসঙ্গে বিধানসভা ভোটে ৭৫ টি আসন জয়কেই পদ্মশিবিরের কৃতিত্ব বলে দাবি দিলীপের। রাজ্য সভাপতির দাবি, 'বাংলায় ৩৮ শতাংশ আসন পেয়েছে বিজেপি। অন্য রাজ্যে হলে এই সংখ্যক ভোটে সরকার গঠন সম্ভব ছিল। যে ধরনের অত্যাচার-লুটপাট চলছে তাতে মানুষ ভয়ে রয়েছে।' ৭৫ আসনের সমর্থন নিয়ে রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে কড়া লড়াইয়ের হুঙ্কার দিলীপের। এতেই স্পষ্ট মসনদ জয়ের লক্ষ্য সম্পূর্ণ না হলেও তৃণমূলকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ গেরুয়া শিবির। ঘরে-বাইরে বিরোধিতায় শাসকদলকে বেগ দেওয়ার পূর্ণ ছক কষা বিজেপি শীর্ষ নেতাদের। যদিও এই হুঁশিয়ারিকে পাত্তা দিতে নারাজ ঘাসফুল শিবির। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, 'দম বন্ধ কেউ করতে পারবে না, বাইরে আন্দোলন কত দূর করতে পারেন, তা তো দেখাই গিয়েছে। ওদের শুধু বড় বড় কথা তা মানুষ জেনে গিয়েছে।'
অন্যদিকে, একুশের নির্বাচনের আগে যে সমস্ত নেতারা তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের পরবর্তী রাজনৈতিক পদক্ষেপ নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। বিধানসভা ভোটের আগে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া সোনালি গুহের গলায় এখন উল্টো সুর। এরই মধ্যে মুকুল রায়ের অসুস্থ স্ত্রীকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখতে যাওয়ার পরেই জল্পনা আরও জোরাল হয়েছে-'তবে কি এবার গেরুয়া শিবির ছেড়ে ফের অন্য দলে পা বাড়বেন বহু নেতা!'
এবার এই যাবতীয় জল্পনার নিয়ে মুখ খুললেন দিলীপ ঘোষ। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছিল যে সমস্ত নেতাদের নিয়ে দল বদলের জল্পনা চলছে তাঁদের নিয়ে আলাদা করে বৈঠকে বসতে পারে BJP-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। কিন্তু এই যাবতীয় জল্পনার মাঝেই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ। কেউ দব বদল করতে চাইলে কি পদক্ষেপ নেবে গেরুয়া শিবির? এই প্রশ্নের জবাবে 'এই সময় ডিজিটাল'-কে তিনি জানান, এটা গণতান্ত্রিক দেশ। যে কেউ দল বদল করতে পারে। একটা দল ছেড়ে এসেছিলেন, আরেকটা দলের যাবেন। গায়ের জোরে কাউকে আটকানো যাবে না। কিছু কিছু লোক উদ্দেশ্য নিয়ে দল করে। হাজার হাজার লোক এসেছে। একআধজন চলে গেলে যেতে পারেন। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।