আচমকাই বঙ্গ BJP বিধায়কদের দিল্লিতে তলব। আগামী ১১ অগাস্ট রাজধানীতে জরুরি বৈঠক ডেকেছে গেরুয়া শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhiakri), দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এবং BJP-র সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। গত বিধানসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পোস্টমর্টেম নাকি আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের ব্লু প্রিন্ট? ঠিক কী কারণে এই জরুরি বৈঠক, তা নিয়ে অবশ্য মুখ খোলেনি বঙ্গ BJP।
দলে বড়সড় পরিবর্তন?
'আবকি বার ২০০ পার'। এই লক্ষ্য নিয়ে ২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে ময়দানে নেমেছিল BJP। কিন্তু, প্রত্যাশাপূরণে ব্যর্থ হয়েছে পদ্ম শিবিরের বঙ্গ নেতৃত্ব। এবার সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। ফলে কোমর বেঁধে প্রস্তুতি শুরু করেছে BJP নেতৃত্ব। একুশের ভুল পঞ্চায়েতে যাতে কোনওভাবেই রিপিট না নয়, তার জন্য এবার ময়নাতদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই লক্ষ্যেই কি দিল্লিতে জরুরিভিত্তিতে ডাক পড়ল শুভেন্দু-দিলীপদের? এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। কেন্দ্রের কাটাছেঁড়ায় উঠে এসেছে বাংলার দুর্বল সংগঠনের তত্ত্বও। এই অবস্থায় রাজ্যে সংগঠনের কাঠামোয় বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব? সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে বঙ্গ BJP-র অন্দরে আমূল বদল আনতে পারে গেরুয়া শিবির।
বঙ্গ BJP-তে গুজরাট মডেল?
বঙ্গে রদবদল ঘটাতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ভরসা হতে পারে গুজরাট মডেল। বর্তমানে এ রাজ্যে সংগঠনে বুথ কমিটিতে রয়েছে মণ্ডল কমিটি। তার উপরে রয়েছে জেলা কমিটি। এবার মণ্ডল কমিটি এবং জেলা কমিটির মাঝে আরও দু'একটি স্তর আনার ভাবনাচিন্তা রয়েছে পদ্ম শিবিরে। সাতটি বুথ নিয়ে তৈরি হয় একটি মণ্ডল কমিটি। বাংলায় এমন বুথ কমিটির সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার। সূত্রের খবর, BJP চাইছে মণ্ডল কমিটির নীচে থাকবে একটি করে অঞ্চল কমিটি। সেই স্তর থেকেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের লড়াকু নেতা বেছে নেওয়ার জন্য আলোচনা চালাতে পারে BJP। এর জন্য এক একজন বঙ্গ বিধায়ককে দায়িত্বও দেওয়া হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
BJP-তে গোষ্ঠীকোন্দল
রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল BJP-তে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ নতুন নয়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা BJP-র যুব সভাপতি ও মহিষাদল মণ্ডল সভাপতির নামে পোস্টার পড়েছে মহিষাদল জুড়ে। আর সেই পোস্টারগুলোর নীচে লেখা ছিল 'BJP বাঁচাও কমিটি'৷ এই পোস্টার ঘিরে শুরু হয় রাজনৈতিক চর্চা। যদিও ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে বলা হয় 'BJP বাঁচাও কমিটি' বলে কিছু নেই তাদের৷ তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এই পোস্টার দেওয়া হয়েছে বলে দাবি তাদের৷ তবে তৃণমূলের তরফে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে৷
দলে বড়সড় পরিবর্তন?
'আবকি বার ২০০ পার'। এই লক্ষ্য নিয়ে ২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে ময়দানে নেমেছিল BJP। কিন্তু, প্রত্যাশাপূরণে ব্যর্থ হয়েছে পদ্ম শিবিরের বঙ্গ নেতৃত্ব। এবার সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। ফলে কোমর বেঁধে প্রস্তুতি শুরু করেছে BJP নেতৃত্ব। একুশের ভুল পঞ্চায়েতে যাতে কোনওভাবেই রিপিট না নয়, তার জন্য এবার ময়নাতদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই লক্ষ্যেই কি দিল্লিতে জরুরিভিত্তিতে ডাক পড়ল শুভেন্দু-দিলীপদের? এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। কেন্দ্রের কাটাছেঁড়ায় উঠে এসেছে বাংলার দুর্বল সংগঠনের তত্ত্বও। এই অবস্থায় রাজ্যে সংগঠনের কাঠামোয় বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব? সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে বঙ্গ BJP-র অন্দরে আমূল বদল আনতে পারে গেরুয়া শিবির।
বঙ্গ BJP-তে গুজরাট মডেল?
বঙ্গে রদবদল ঘটাতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ভরসা হতে পারে গুজরাট মডেল। বর্তমানে এ রাজ্যে সংগঠনে বুথ কমিটিতে রয়েছে মণ্ডল কমিটি। তার উপরে রয়েছে জেলা কমিটি। এবার মণ্ডল কমিটি এবং জেলা কমিটির মাঝে আরও দু'একটি স্তর আনার ভাবনাচিন্তা রয়েছে পদ্ম শিবিরে। সাতটি বুথ নিয়ে তৈরি হয় একটি মণ্ডল কমিটি। বাংলায় এমন বুথ কমিটির সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার। সূত্রের খবর, BJP চাইছে মণ্ডল কমিটির নীচে থাকবে একটি করে অঞ্চল কমিটি। সেই স্তর থেকেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের লড়াকু নেতা বেছে নেওয়ার জন্য আলোচনা চালাতে পারে BJP। এর জন্য এক একজন বঙ্গ বিধায়ককে দায়িত্বও দেওয়া হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
BJP-তে গোষ্ঠীকোন্দল
রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল BJP-তে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ নতুন নয়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা BJP-র যুব সভাপতি ও মহিষাদল মণ্ডল সভাপতির নামে পোস্টার পড়েছে মহিষাদল জুড়ে। আর সেই পোস্টারগুলোর নীচে লেখা ছিল 'BJP বাঁচাও কমিটি'৷ এই পোস্টার ঘিরে শুরু হয় রাজনৈতিক চর্চা। যদিও ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে বলা হয় 'BJP বাঁচাও কমিটি' বলে কিছু নেই তাদের৷ তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এই পোস্টার দেওয়া হয়েছে বলে দাবি তাদের৷ তবে তৃণমূলের তরফে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে৷