বালিগঞ্জ উপ-নির্বাচনে তৃণমূলই জিতবে। শনিবার ভোট গণনার শুরুতে এমনই আত্মবিশ্বাসী বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর কথায়, “আমরাই জিতব। তৃণমূল কংগ্রেসই জিতবে। শক্তিশালী সংগঠন।” চতুর্থ রাউন্ড গণনার শেষে ১৩ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল। এদিকে BJP প্রার্থীকে পেছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন সায়রা শাহ হালিম (Saira Shah Halim)। আরও পড়ুন: West BengalElection 2022 results Live Updates: শত্রুঘ্ন নাকি অগ্নিমিত্রা, বাবলু নাকি সায়রা? জনতার রায়ে কার ভাগ্যে শিকে ছিঁড়বে?জানা গিয়েছে, পঞ্চম রাউন্ড গণনার শেষে বাবুল সুপ্রিয়র প্রাপ্ত ভোট ১৬ হাজার ৫৪৮। CPIM প্রার্থী সায়রা শাহ হালিমের প্রাপ্ত ভোট ৮ হাজার ৪৯। কংগ্রেস প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বর ২ হাজার ৮২০। BJP রয়েছে চতুর্থ স্থানে। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ১ হাজার ৪১৮।
শুধু জেতার ব্যাপারে দাবি জানানো নয়, আগে থেকে ভোটের ফল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদেরও উৎসর্গ করেছেন তিনি। বালিগঞ্জ উপ-নির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থী বলেন, “ভোটের আগে থেকে দলের কর্মী-সমর্থকেরা অনেক খেটেছে। আমরাই জিতব। যা ফল হবে, আমি আগে থেকেই তাঁদের উৎসর্গ করে রাখছি।”
আসানসোলে যখন প্রথমবার BJP-র টিকিটে বাবুল সুপ্রিয় প্রার্থী হয়েছিলেন, তখন তিনি আদৌ জিতবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু, ভালো মার্জিনে জিতেছিলেন। দ্বিতীয়বারেও জয় পেয়েছিলেন। বাবুলের কথায়, “আসানসোলে যখন দ্বিতীয়বার দাঁড়াই সকলে বলেছিল হারবে। কিন্তু, আমি বলেছিলাম, ২ লাখ ভোটে জিতব। ১ লাখ ৯৯ হাজার ভোটে জিতেছি। তাই এবার বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটেও জেতার ব্যাপারে ১০০ শতাংশ নিশ্চিত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।”
বালিগঞ্জের হেভিওয়েট প্রার্থী হয়েও ফেলে আসা আসানসোলকে ভোলেননি বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। তিনি বলেন, “আসানসোলের মানুষকে আমি ততটাই মিস করে যতটা ওঁরা আমাকে মিস করে। আসানসোলের মানুষের থেকে যে অগাধ ভালোবাসা পেয়েছি তা মন থেকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আসানসোল আমার কাছে স্পেশাল ছিল-আছে-থাকবে। আমি জানতাম যে আসানসোলে যখন উপনির্বাচন হবে তখন সাধারণ মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসেরই কাওকে বেছে নেবে। তারপর আমরা এলাকার উন্নয়নের জন্য জমিয়ে কাজ করতে পারব।” আসানসোলের বাসিন্দাদের ভালোবাসা পেয়ে আপ্লুত বাবুল। তিনি বলেন, “আমি সেখানকার মানুষের জন্য কাজ করেছিলাম। তাঁরা সেই ভালোবাসা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আমি শত্রুজির সঙ্গে একসঙ্গে মিলে কাজ করব।”
শুধু জেতার ব্যাপারে দাবি জানানো নয়, আগে থেকে ভোটের ফল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদেরও উৎসর্গ করেছেন তিনি। বালিগঞ্জ উপ-নির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থী বলেন, “ভোটের আগে থেকে দলের কর্মী-সমর্থকেরা অনেক খেটেছে। আমরাই জিতব। যা ফল হবে, আমি আগে থেকেই তাঁদের উৎসর্গ করে রাখছি।”
আসানসোলে যখন প্রথমবার BJP-র টিকিটে বাবুল সুপ্রিয় প্রার্থী হয়েছিলেন, তখন তিনি আদৌ জিতবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু, ভালো মার্জিনে জিতেছিলেন। দ্বিতীয়বারেও জয় পেয়েছিলেন। বাবুলের কথায়, “আসানসোলে যখন দ্বিতীয়বার দাঁড়াই সকলে বলেছিল হারবে। কিন্তু, আমি বলেছিলাম, ২ লাখ ভোটে জিতব। ১ লাখ ৯৯ হাজার ভোটে জিতেছি। তাই এবার বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটেও জেতার ব্যাপারে ১০০ শতাংশ নিশ্চিত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।”
বালিগঞ্জের হেভিওয়েট প্রার্থী হয়েও ফেলে আসা আসানসোলকে ভোলেননি বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। তিনি বলেন, “আসানসোলের মানুষকে আমি ততটাই মিস করে যতটা ওঁরা আমাকে মিস করে। আসানসোলের মানুষের থেকে যে অগাধ ভালোবাসা পেয়েছি তা মন থেকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আসানসোল আমার কাছে স্পেশাল ছিল-আছে-থাকবে। আমি জানতাম যে আসানসোলে যখন উপনির্বাচন হবে তখন সাধারণ মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসেরই কাওকে বেছে নেবে। তারপর আমরা এলাকার উন্নয়নের জন্য জমিয়ে কাজ করতে পারব।” আসানসোলের বাসিন্দাদের ভালোবাসা পেয়ে আপ্লুত বাবুল। তিনি বলেন, “আমি সেখানকার মানুষের জন্য কাজ করেছিলাম। তাঁরা সেই ভালোবাসা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আমি শত্রুজির সঙ্গে একসঙ্গে মিলে কাজ করব।”