এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভালুকের আতঙ্ক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল তিস্তা উদ্যান। পার্কে অজানা বন্যপ্রাণীর পায়ের ছাপকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য। আজ সকালে বড় কোনও বন্যপ্রাণীর রক্তমাখা পায়ের ছাপ দেখতে পান বনকর্মীরা। সেই রক্তের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও তিস্তা উদ্যানের চার পাশে আর বেশি করে CCTV বসানোর নির্দেশ দেওয়া হল দপ্তরের পক্ষ থেকে। এ দিন সকালে তিস্তা উদ্যানের দরজা খুলতেই বনকর্মীরা পার্কের ভিতরে রক্তমাখা পায়ের ছাপ দেখতে পান। খবর দেওয়া হয় বন্যপ্রাণ বিভাগকে। গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের রামশাই মোবাইল স্কোয়াডের কর্মীরা ছুটে আসেন। তবে ওই পায়ের ছাপ আদৌও ভালুক কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীরা তিস্তা উদ্যানের ভিতরে তল্লাশি শুরু করেছে। জলপাইগুড়ি বনবিভাগ, উদ্যান ও কানন বিভাগ, গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের বনকর্মীরা এক যোগে তিস্তা উদ্যানের ভিতরে তল্লাশি চালাচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে।
তিস্তা উদ্যানে তল্লাশি চালানোর পর বনকর্মীরা তিস্তা উদ্যানের বিপরীতে থাকা জেলা শাসকের বাংলো, সার্কিট হাউস, ডিভিশনাল কমিশনারের দপ্তরের পেছনে পটকা ফাটিয়ে তল্লাশি শুরু করেও কিছু পাওয়া যায়নি।
উদ্যান ও কানন বিভাগের DFO অঞ্জন গুহ জানান বন্যপ্রাণীর পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে। আপাত দৃষ্টিতে ভালুকের পায়ের ছাপ বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু এখনই নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। আমরা আপাতত তিস্তা উদ্যান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।কয়েকদিন আমরা সাধারণ মামুষের নিরাপত্তার জন্য পার্ক বন্ধ থাকবে। কারন জঙ্গল মনে করে বন্যপ্রাণী এখানে আস্তানা গাড়তে পারে।আমরা আরও সিসিটিভি বাড়াচ্ছি পার্কে। গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের DFO অংশু যাদব বলেন আমরা সব দিক খতিয়ে দেখছি।
গত ২৪ নভেম্বর ডুয়ার্সের মেটেলি চা বাগানের ভিতরে ভালুকের হানায় মৃত্যু হয়েছিল বছর সতেরোর এক কিশোরের। তার পর থেকেই আতঙ্কে গোটা জেলা।
চা বাগান এলাকায় বুনো প্রাণীর হামলায় মানুষের মৃত্যুর ঘটনা এর আগে কখনও ঘটেনি বলে জানান এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছিল, মেটেলি চা বাগান এলাকায় দু’একদিন আগে থেকেই একটি ভালুককে দেখা যাচ্ছিল। আর ভালুক দেখতে প্রায় রোজই চা বাগানে ভিড় করছিলেন এলাকার বাসিন্দারা। সে দিনও চা বাগানের কিছু কিশোর ভালুক দেখতে যায়। শুধু তাই নয় তারা মোবাইলে ভালুকের ছবি তোলার চেষ্টা করছিল। কেউ কেউ ভিডিয়ো করছিল। সে সময়ই কিশোর দলটি ভালুকের একেবারে সামনে চলে যায়। হঠাৎই আক্রমণ করে বসে ভালুকটি। বেশির ভাগ কিশোর পালিয়ে গেলেও জীবেশ নামে এক কিশোরকে ধরে ফেলে ভালুক। গুরুতর জখম অবস্থায় জীবেশকে ফেলে রেখে চলে যায় ভালুকটি। পরে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় জীবেশকে।
তিস্তা উদ্যানে তল্লাশি চালানোর পর বনকর্মীরা তিস্তা উদ্যানের বিপরীতে থাকা জেলা শাসকের বাংলো, সার্কিট হাউস, ডিভিশনাল কমিশনারের দপ্তরের পেছনে পটকা ফাটিয়ে তল্লাশি শুরু করেও কিছু পাওয়া যায়নি।
উদ্যান ও কানন বিভাগের DFO অঞ্জন গুহ জানান বন্যপ্রাণীর পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে। আপাত দৃষ্টিতে ভালুকের পায়ের ছাপ বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু এখনই নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। আমরা আপাতত তিস্তা উদ্যান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।কয়েকদিন আমরা সাধারণ মামুষের নিরাপত্তার জন্য পার্ক বন্ধ থাকবে। কারন জঙ্গল মনে করে বন্যপ্রাণী এখানে আস্তানা গাড়তে পারে।আমরা আরও সিসিটিভি বাড়াচ্ছি পার্কে। গরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের DFO অংশু যাদব বলেন আমরা সব দিক খতিয়ে দেখছি।
গত ২৪ নভেম্বর ডুয়ার্সের মেটেলি চা বাগানের ভিতরে ভালুকের হানায় মৃত্যু হয়েছিল বছর সতেরোর এক কিশোরের। তার পর থেকেই আতঙ্কে গোটা জেলা।
চা বাগান এলাকায় বুনো প্রাণীর হামলায় মানুষের মৃত্যুর ঘটনা এর আগে কখনও ঘটেনি বলে জানান এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছিল, মেটেলি চা বাগান এলাকায় দু’একদিন আগে থেকেই একটি ভালুককে দেখা যাচ্ছিল। আর ভালুক দেখতে প্রায় রোজই চা বাগানে ভিড় করছিলেন এলাকার বাসিন্দারা। সে দিনও চা বাগানের কিছু কিশোর ভালুক দেখতে যায়। শুধু তাই নয় তারা মোবাইলে ভালুকের ছবি তোলার চেষ্টা করছিল। কেউ কেউ ভিডিয়ো করছিল। সে সময়ই কিশোর দলটি ভালুকের একেবারে সামনে চলে যায়। হঠাৎই আক্রমণ করে বসে ভালুকটি। বেশির ভাগ কিশোর পালিয়ে গেলেও জীবেশ নামে এক কিশোরকে ধরে ফেলে ভালুক। গুরুতর জখম অবস্থায় জীবেশকে ফেলে রেখে চলে যায় ভালুকটি। পরে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় জীবেশকে।