এই সময়: তিন মাস বন্ধ জঙ্গল। ডুয়ার্সের সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো পর্যটকের সংখ্যা ক্ষীণ। তাই কাচের কামরায় বসে দু'পাশে জঙ্গল দেখতে দেখতে ট্রেনভ্রমণের ভিস্তাডোম পরিষেবা আপাতত একেবারে কমিয়ে এনেছে আইআরসিটিসি। মহালয়ার পর থেকেই পর্যটকদের চাপে ফের প্রতিদিনের পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে - এমনটাই আশা আইআরসিটিসি কর্মীদের। দু'পাশে গভীর জঙ্গল তার মাঝখান দিয়ে দুলকি চালে এগিয়ে চলেছে ট্রেন। আগাগোড়া কাচের কামরায় স্যুইভল চেয়ারে বসে ঘুরে ঘুরে জঙ্গলের শোভা দেখা। আইআরসিটিসি উত্তরবঙ্গে ভিস্তাডোম চালু করার পর থেকেই জনপ্রিয়তা পেতে দেরি হয়নি। বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিকদের বড় অংশ ট্রেনের নিরাপদ পরিবেশে বসেই ঘন জঙ্গলের সান্নিধ্য পেতে চান। কিন্তু এবছর প্রকৃতির সঙ্গে লড়াইের প্রাবল্য যেন অনেকটা বেশিই।
চলতি বছর প্রবল গরমে দক্ষিণবঙ্গের যে পর্যটকরা উত্তরে বেড়াতে গিয়েছিলেন, তাঁদের সিংহভাগই দার্জিলিং বা সিকিমে ছিলেন। এ বছর ডুয়ার্সে গরম যথেষ্টই ছিল। এরই প্রভাবে কিছুটা কমে গিয়েছিল ভিস্তাডোমের যাত্রী। গরম কমেছিল বর্ষার আগমনে। আবার এপ্রিল থেকে উত্তরবঙ্গে প্রবল বর্ষণ পর্যটকদের একটা বড় অংশকে ফের ডুয়ার্স থেকে দূরে রাখে। তার সঙ্গে নিয়মমাফিক কিছুদিন জঙ্গলে পর্যটন বন্ধ রাখা তো আছেই। আইআরসিটিসি তাই আপাতত শুধু শুক্রবার ডুয়ার্সে ভিস্তাডোম চালাচ্ছে। দু'দিন ও এক রাত জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে এই ট্রেন ভ্রমণের খরচ মাথাপিছু ৮,৭৮০ টাকা। আইআরসিটিসির কর্মীরা জানাচ্ছেন, অল্প পর্যটকে প্রতিদিন এই পরিষেবা দিলে খরচ তোলা যাবে না।
চলতি বছর প্রবল গরমে দক্ষিণবঙ্গের যে পর্যটকরা উত্তরে বেড়াতে গিয়েছিলেন, তাঁদের সিংহভাগই দার্জিলিং বা সিকিমে ছিলেন। এ বছর ডুয়ার্সে গরম যথেষ্টই ছিল। এরই প্রভাবে কিছুটা কমে গিয়েছিল ভিস্তাডোমের যাত্রী। গরম কমেছিল বর্ষার আগমনে। আবার এপ্রিল থেকে উত্তরবঙ্গে প্রবল বর্ষণ পর্যটকদের একটা বড় অংশকে ফের ডুয়ার্স থেকে দূরে রাখে। তার সঙ্গে নিয়মমাফিক কিছুদিন জঙ্গলে পর্যটন বন্ধ রাখা তো আছেই। আইআরসিটিসি তাই আপাতত শুধু শুক্রবার ডুয়ার্সে ভিস্তাডোম চালাচ্ছে। দু'দিন ও এক রাত জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে এই ট্রেন ভ্রমণের খরচ মাথাপিছু ৮,৭৮০ টাকা। আইআরসিটিসির কর্মীরা জানাচ্ছেন, অল্প পর্যটকে প্রতিদিন এই পরিষেবা দিলে খরচ তোলা যাবে না।