এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বিনয় তামাংকে দলে ফেরানোর বিষয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টি খেলেন বিমল গুরুং! বুধবার সকালেই দার্জিলিংয়ের চকবাজারে মোর্চার সাধারণ সভায় রেকর্ডে শোনানো হয় মোর্চার সভাপতির ভাষণ। সেখানেই গোর্খাল্যান্ডের সমর্থনে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি বহিষ্কৃত দুই নেতা বিনয় তামাং ও অনীত থাপাকে দলে ফিরে আসার অনুরোধ করেছিলেন গুরুং।
মোর্চা সভাপতি বলেছিলেন, ‘তোমরা দু’জন ভুল করেছিলে। এবার ফিরে এসো।’ পাশাপাশি নেপালি স্নাইপার দিয়ে বহিষ্কৃত নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা নিছক গুজব বলে জানান গুরুং। কিন্তু, এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টি মোর্চা সুপ্রিমোর। GJM চিফ স্পষ্ট জানান, ‘ওটা মিডিয়ার বানানো। বিনয় নিয়ে আমি কোনও মত বদলাইনি।’ সিকিমের এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন গুরুং। যদিও বিনয়ের সমর্থনে পাহাড়ে পোস্টার দেখা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: গ্রেপ্তারির মুখে বিনয়দের দলে ফেরার ডাক 'নরম' গুরুংয়ের
এদিকে, পাহাড়ে বনধ নিয়ে গুরুং বলেন, ‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে ত্রিপাক্ষিক আলোচনা শুরু হলেই বনধ প্রত্যাহার করে নেওয়ায় বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করা হবে।’ প্রসঙ্গত, নবান্নে পাহাড়ের পরিস্থিতি নিয়ে সর্বদল বৈঠক শেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘গোর্খাল্যান্ডের দাবি কেন্দ্রের বিষয়। রাজ্যের এতে সম্মতি নেই। আমাদের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।’ সেই প্রসঙ্গ তুলেই গুরুং বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, কেন্দ্রের কাছে দাবি জানাতে। তাই জানাব।’
আজই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সাক্ষাৎ করতে মোর্চার এক প্রতিনিধি দল দিল্লি রওনা দিয়েছে। প্রতিনিধি দলে মোর্চার দুই বিধায়ক রোহিত ও স্বরাজ থাপা এবং আরও দুই নেতা রয়েছেন।
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর শিলিগুড়ির উত্তরকন্যায় পাহাড় নিয়ে দ্বিতীয় দফার বৈঠক রয়েছে। আগেই ওই বৈঠকে অংশগ্রহণের ইচ্ছপ্রকাশ করেছিলেন বিমল গুরং। তবে তাঁর শর্ত একটাই। আলোচনা হবে গোর্খাল্যান্ড নিয়ে। আজ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘১২ তারিখ উত্তরকন্যার সর্বদলীয় বৈঠকে গোর্খাল্যান্ড নিয়ে কথা না-হলে বৈঠকের কোনও মানেই হয় না।’ যদিও সেই বৈঠকে মোর্চার প্রতিনিধি হিসেবে বিনয় তামাংকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে ট্রেনচলাচল অনিশ্চিত পুজোর আগে
এদিকে, মিরিকে বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে নিয়েছে গোর্খা লিবারেশন আর্মি। পাহাড়ে পোস্টার দিয়ে তারা দাবি করেছে যে বুধবার রাতে মিরিকে তারাই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। অন্যদিকে, গোর্খাল্যান্ড বিতর্কের মাঝেই পৃথক কামতাপুর রাজ্য গঠনের দাবিতে দু’দিন ধরে বন্ধ শুরু হয়েছে অসমে। যার প্রভাব পড়েছে এ রাজ্যেও। কোচবিহার থেকে বক্সিরহাট হয়ে অসম যাওয়ার পথে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে রাত থেকে দাঁড়িয়ে অসংখ্য লরি। ব্যাপক যানজটে বিপর্যস্ত কোচবিহার থেকে তুফানগঞ্জ ও বক্সিরহাটে যান চলাচল।
#Morcha leaders went to Delhi to talk to Rajnath Singh: Bimal Gurung.
#Gorkha Liberation Army took responsibilities of Mirik blast.
মোর্চা সভাপতি বলেছিলেন, ‘তোমরা দু’জন ভুল করেছিলে। এবার ফিরে এসো।’ পাশাপাশি নেপালি স্নাইপার দিয়ে বহিষ্কৃত নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা নিছক গুজব বলে জানান গুরুং। কিন্তু, এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টি মোর্চা সুপ্রিমোর। GJM চিফ স্পষ্ট জানান, ‘ওটা মিডিয়ার বানানো। বিনয় নিয়ে আমি কোনও মত বদলাইনি।’ সিকিমের এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন গুরুং। যদিও বিনয়ের সমর্থনে পাহাড়ে পোস্টার দেখা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: গ্রেপ্তারির মুখে বিনয়দের দলে ফেরার ডাক 'নরম' গুরুংয়ের
এদিকে, পাহাড়ে বনধ নিয়ে গুরুং বলেন, ‘গোর্খাল্যান্ড নিয়ে ত্রিপাক্ষিক আলোচনা শুরু হলেই বনধ প্রত্যাহার করে নেওয়ায় বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করা হবে।’ প্রসঙ্গত, নবান্নে পাহাড়ের পরিস্থিতি নিয়ে সর্বদল বৈঠক শেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘গোর্খাল্যান্ডের দাবি কেন্দ্রের বিষয়। রাজ্যের এতে সম্মতি নেই। আমাদের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।’ সেই প্রসঙ্গ তুলেই গুরুং বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, কেন্দ্রের কাছে দাবি জানাতে। তাই জানাব।’
আজই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সাক্ষাৎ করতে মোর্চার এক প্রতিনিধি দল দিল্লি রওনা দিয়েছে। প্রতিনিধি দলে মোর্চার দুই বিধায়ক রোহিত ও স্বরাজ থাপা এবং আরও দুই নেতা রয়েছেন।
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর শিলিগুড়ির উত্তরকন্যায় পাহাড় নিয়ে দ্বিতীয় দফার বৈঠক রয়েছে। আগেই ওই বৈঠকে অংশগ্রহণের ইচ্ছপ্রকাশ করেছিলেন বিমল গুরং। তবে তাঁর শর্ত একটাই। আলোচনা হবে গোর্খাল্যান্ড নিয়ে। আজ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘১২ তারিখ উত্তরকন্যার সর্বদলীয় বৈঠকে গোর্খাল্যান্ড নিয়ে কথা না-হলে বৈঠকের কোনও মানেই হয় না।’ যদিও সেই বৈঠকে মোর্চার প্রতিনিধি হিসেবে বিনয় তামাংকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে ট্রেনচলাচল অনিশ্চিত পুজোর আগে
এদিকে, মিরিকে বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে নিয়েছে গোর্খা লিবারেশন আর্মি। পাহাড়ে পোস্টার দিয়ে তারা দাবি করেছে যে বুধবার রাতে মিরিকে তারাই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। অন্যদিকে, গোর্খাল্যান্ড বিতর্কের মাঝেই পৃথক কামতাপুর রাজ্য গঠনের দাবিতে দু’দিন ধরে বন্ধ শুরু হয়েছে অসমে। যার প্রভাব পড়েছে এ রাজ্যেও। কোচবিহার থেকে বক্সিরহাট হয়ে অসম যাওয়ার পথে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে রাত থেকে দাঁড়িয়ে অসংখ্য লরি। ব্যাপক যানজটে বিপর্যস্ত কোচবিহার থেকে তুফানগঞ্জ ও বক্সিরহাটে যান চলাচল।
#Morcha leaders went to Delhi to talk to Rajnath Singh: Bimal Gurung.
#Gorkha Liberation Army took responsibilities of Mirik blast.