গতকাল ছিল BJP-র নবান্ন অভিযান। এই অভিযানকে ঘিরে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় হাওড়ার সাঁতরাগাছি এবং হাওড়া ময়দান এলাকা। এই ঘটনায় গতকাল মোট ১৮ জন BJP কর্মী সমর্থককে গ্রেফতার করে হাওড়া সিটি পুলিশ। এদের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারা মামলা শুরু করা হয়েছে। আজ প্রত্যেককে হাওড়া আদালতে (Howrah Court) পেশ করা হচ্ছে।
গতকাল BJP-র নবান্ন অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত। মূলত হাওড়া (Howrah), সাঁতরাগাছি, (Santragachi) এমজি রোড (M.G Road) এলাকায় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। একাধিক জায়গায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ার অভিযোগ ওঠে। এম জি রোডে পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে উন্মত্ত জনতার বিরুদ্ধে। BJP কর্মী বলে পুলিশ দাবি করলেও বিজেপির বক্তব্য, তৃণমূল কর্মীরাই ভিড়ের মধ্যে মিশে থেকে পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, বিজেপির নবান্ন অভিযানে ডিউটি করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন কলকাতা পুলিশের ৩০ জন কর্মী। পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে বুধবার সকালে আরও ছ'টি FIR দায়ের করা হয়েছে।
পাশাপাশি, মঙ্গলবার বিজেপির (BJP) নবান্ন অভিযান চলাকালীন একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা যায় এম জি রোডে মাথায় হেলমেট পরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন পুলিশ আধিকারিক দেবজিৎ চট্টোপাধ্যায়। আচমকাই পাথর ও লাঠি হাতে তাঁর দিকে ছুটে যায় একদল বিক্ষোভকারী। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই পুলিশ আধিকারিককে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। লালবাজার সূত্রে খবর, ধৃতদের নাম রবিকান্ত সিংহ, অনুপ সিংহ এবং সাহিল রায়। তারা বেলেঘাটা, নিউ মার্কেট ও এন্টালি থানা এলাকার বাসিন্দা।
হাওড়ায় দু’টি এবং কলকাতা থেকে একটি মিছিলের নেতৃত্বে দেন বিজেপির তিন নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar), শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। কলকাতা থেকে সাঁতরাগাছি যাওয়ার পথে দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে ওঠার আগে পুলিশ আটকে দিয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুকে। সঙ্গে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এবং প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহকে। একই সময়ে সাঁতরাগাছিতে থেকেও শুরু হয় মিছিল। নেতৃত্বে বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। অতঃপর তুমুল গোলমাল। BJP কর্মীদের ব্যারিকেড টপকানোর চেষ্টা, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, জলকামান, কাঁদানে গ্যাস, আগুন। সব মিলিয়ে চূড়ান্ত পরিস্থিতি তৈরি হয় সাঁতরাগাছিতে।
গতকাল BJP-র নবান্ন অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত। মূলত হাওড়া (Howrah), সাঁতরাগাছি, (Santragachi) এমজি রোড (M.G Road) এলাকায় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। একাধিক জায়গায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ার অভিযোগ ওঠে। এম জি রোডে পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে উন্মত্ত জনতার বিরুদ্ধে। BJP কর্মী বলে পুলিশ দাবি করলেও বিজেপির বক্তব্য, তৃণমূল কর্মীরাই ভিড়ের মধ্যে মিশে থেকে পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, বিজেপির নবান্ন অভিযানে ডিউটি করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন কলকাতা পুলিশের ৩০ জন কর্মী। পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে বুধবার সকালে আরও ছ'টি FIR দায়ের করা হয়েছে।
পাশাপাশি, মঙ্গলবার বিজেপির (BJP) নবান্ন অভিযান চলাকালীন একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা যায় এম জি রোডে মাথায় হেলমেট পরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন পুলিশ আধিকারিক দেবজিৎ চট্টোপাধ্যায়। আচমকাই পাথর ও লাঠি হাতে তাঁর দিকে ছুটে যায় একদল বিক্ষোভকারী। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই পুলিশ আধিকারিককে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। লালবাজার সূত্রে খবর, ধৃতদের নাম রবিকান্ত সিংহ, অনুপ সিংহ এবং সাহিল রায়। তারা বেলেঘাটা, নিউ মার্কেট ও এন্টালি থানা এলাকার বাসিন্দা।
হাওড়ায় দু’টি এবং কলকাতা থেকে একটি মিছিলের নেতৃত্বে দেন বিজেপির তিন নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar), শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। কলকাতা থেকে সাঁতরাগাছি যাওয়ার পথে দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে ওঠার আগে পুলিশ আটকে দিয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুকে। সঙ্গে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এবং প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহকে। একই সময়ে সাঁতরাগাছিতে থেকেও শুরু হয় মিছিল। নেতৃত্বে বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। অতঃপর তুমুল গোলমাল। BJP কর্মীদের ব্যারিকেড টপকানোর চেষ্টা, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, জলকামান, কাঁদানে গ্যাস, আগুন। সব মিলিয়ে চূড়ান্ত পরিস্থিতি তৈরি হয় সাঁতরাগাছিতে।