এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: হাওড়ায় এক চিকিৎসককে ফিল্মি কায়দায় অপহরণ। এরপর সিনেমার কায়দাতেই হুমকি ফোনে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি। যদিও শেষমেশ পুলিশের হাতে পাকড়াও অপহরণকারীরা। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটে সাঁকরাইল থানা এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অপহৃত চিকিৎসকের নাম গৌতম দাস। আন্দুল রোডে একটি বেসরকারি নার্সিংহোম থেকে ফেরার সময় তাঁকে কয়েক জন দুষ্কৃতী আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। ছ'নম্বর জাতীয় সড়কের আলমপুরের কাছে তাকে একটি জায়গায় আটকে রাখা হয়। এরপরই তাঁর পরিবারের লোকের কাছে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে উপহরণকারীরা।
তদন্তে নামে সাঁকরাইল থানার পুলিশ ও গোয়েন্দারা। মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ধরে উদ্ধার করা হয় ওই চিকিৎসককে। গ্রেফতার করা হয়েছে সুদীপ্ত সিনহা ও মহ হোসেন নামে দুজন দুষ্কৃতীকেও। তবে বাকি আরও কয়েকজন দুষ্কৃতী পলাতক বলে জানা গিয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ধৃতদের হাওড়া আদালতে পেশ করে নিজেদের হেফাজতে নেয় পুলিশ। উদ্ধার হবার পর ওই চিকিৎসক জানান এখনও তিনি আতঙ্কিত। গতরাতে এগারোটা নাগাদ নিজের গাড়িতে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। চালক গাড়ি চালাচ্ছিল। সাঁকরাইল স্টেশনের লেবেল ক্রসিং পার হবার পর বাইকে চেপে কয়েকজন দুস্কৃতি গাড়ি আটকায়। চালকের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়ে তিনজন। একজন দুস্কৃতি গাড়ি চালিয়ে হাই-ওয়ের দিকে নিয়ে যায়। গাড়ির মধ্যেই বন্দুক ঠেকিয়ে তিরিশ লক্ষ টাকা চায়। না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। তারই মোবাইল থেকে বাড়িতে ফোন করে টাকা চাওয়া হয় বলে জানান ওই চিকিৎসক।
ইতিমধ্যেই পুলিশকে খবর দেয় বাড়ির লোকজন। মোবাইল টাওয়ার লোকেশন ট্রাক করতে থাকে পুলিশ। গৌতম বাবু উদ্ধার হওয়ার পর জানিয়েছেন, তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরানো হচ্ছিল যাতে পুলিশ জানতে না পারে তারা কোথায় আছে। শেষমেষ পুলিশের জালে ধরা পড়ে যায় দুই অপহরণকারী। উদ্ধার করা হয় চিকিৎসককে।
উল্লেখ্য কদিন আগেই এক চাঞ্চল্যকর এক অপরাধের ঘটনা সামনে আসে। ১১ লাখ টাকার লোভে 'ভুয়ো অপহরণ'-এর পরিকল্পনা করেছিল শিলিগুড়ির এক যুবক। বন্ধুদের সঙ্গে পরিকল্পনা করে সে এই ছক কষেছিল। পরে পুলিশি জেরায় অপরাধের কথা স্বীকার করে সে। ১১ লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়।
তদন্তে নামে সাঁকরাইল থানার পুলিশ ও গোয়েন্দারা। মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ধরে উদ্ধার করা হয় ওই চিকিৎসককে। গ্রেফতার করা হয়েছে সুদীপ্ত সিনহা ও মহ হোসেন নামে দুজন দুষ্কৃতীকেও। তবে বাকি আরও কয়েকজন দুষ্কৃতী পলাতক বলে জানা গিয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ধৃতদের হাওড়া আদালতে পেশ করে নিজেদের হেফাজতে নেয় পুলিশ। উদ্ধার হবার পর ওই চিকিৎসক জানান এখনও তিনি আতঙ্কিত। গতরাতে এগারোটা নাগাদ নিজের গাড়িতে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। চালক গাড়ি চালাচ্ছিল। সাঁকরাইল স্টেশনের লেবেল ক্রসিং পার হবার পর বাইকে চেপে কয়েকজন দুস্কৃতি গাড়ি আটকায়। চালকের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়ে তিনজন। একজন দুস্কৃতি গাড়ি চালিয়ে হাই-ওয়ের দিকে নিয়ে যায়। গাড়ির মধ্যেই বন্দুক ঠেকিয়ে তিরিশ লক্ষ টাকা চায়। না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। তারই মোবাইল থেকে বাড়িতে ফোন করে টাকা চাওয়া হয় বলে জানান ওই চিকিৎসক।
ইতিমধ্যেই পুলিশকে খবর দেয় বাড়ির লোকজন। মোবাইল টাওয়ার লোকেশন ট্রাক করতে থাকে পুলিশ। গৌতম বাবু উদ্ধার হওয়ার পর জানিয়েছেন, তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরানো হচ্ছিল যাতে পুলিশ জানতে না পারে তারা কোথায় আছে। শেষমেষ পুলিশের জালে ধরা পড়ে যায় দুই অপহরণকারী। উদ্ধার করা হয় চিকিৎসককে।
উল্লেখ্য কদিন আগেই এক চাঞ্চল্যকর এক অপরাধের ঘটনা সামনে আসে। ১১ লাখ টাকার লোভে 'ভুয়ো অপহরণ'-এর পরিকল্পনা করেছিল শিলিগুড়ির এক যুবক। বন্ধুদের সঙ্গে পরিকল্পনা করে সে এই ছক কষেছিল। পরে পুলিশি জেরায় অপরাধের কথা স্বীকার করে সে। ১১ লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়।