বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে চুঁচুড়া আদালতে মামলা দায়ের করলেন তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার। নিয়োগ দুর্নীতিতে বিধায়ক অসিত মজুমদার যুক্ত রয়েছেন বলে এক সভা থেকে দাবি করেন শুভেন্দু অধিকারী। প্রমাণ ছাড়া এ হেন মন্তব্যে বিধায়কের সম্মানহানি হয়েছে, সে কারণে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক।
গত ২২ মে চুঁচুড়ার ঘড়ির মোড়ের সভা থেকে চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। তিনি জানান, বর্ধমানে কমপক্ষে একশো চাকরি বিক্রি করেছে বিধায়ক। সব তালিকা তাঁর কাছে আছে। অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে চুঁচুড়া পুরসভাতেও ৩৫ টি চাকরি বিক্রি করেন।
বিরোধী দলনেতার এই বক্তব্যে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে মনে করছেন তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার। চুঁচুড়া বিধানসভার মানুষ তাঁকে তিনবার ভোট দিয়ে জিতিয়েছেন। সেই মানুষের কাছে বিশ্বাস যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কোনও তথ্য প্রমান ছাড়াই তাকে বদনাম করতে এধরনের অভিযোগ করা হয়েছে বলে মনে করেন অসিত মজুমদার। তাই মঙ্গলবার চুঁচুড়া আদালতে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। বিধায়ক বলেন, "কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এর আগে দেখা হয়েছে, রাহুল গান্ধী একটি মন্তব্যের জন্য তাঁকে গুজরাটের আদালত দু বছরের জেলের সাজা শুনিয়েছে। রাহুলের সাংসদ পদও খরিজ হয়েছে। শুভেন্দুর ক্ষেত্রে কেন হবে না?"
বিধায়কের আইনজীবী নির্মাল্য চক্রবর্তী বলেন, "ভারতীয় দন্ড বিধির ৫০০ (মানহানির জন্য শাস্তি) ও ৫০৪ (উস্কানি বা প্ররোচনা) ধারায় মামলা হয়েছে। আজই এই মামলা গ্রহণ করেছেন চুঁচুড়া আদালতের এসিজেএম।"
তবে বিষয়টি সরব হয়েছে জেলার বিজেপি নেতৃত্ব। এ প্রসঙ্গে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, "উনি এর আগে আমার বিরুদ্ধেও মামলা করেছেন। শুভেন্দু দার বিরুদ্ধে করছেন। ওঁকে মামলা করে যেতেই হবে। আমরা সত্যিটা বলব। বিজেপি অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়ছে।" হুগলি লোকসভায় অনেক বিধায়ক-মন্ত্রী আছেন যারা দুর্নীতিতে যুক্ত। ইডি সিবিআই তাদের দরজায় কড়া নাড়বে বলে জানান লকেট।
গত ২২ মে তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদারের বিরুদ্ধে নিয়োগ দুর্নীতি জড়িত রয়েছেন অভিযোগ তুলেছিলেন। তবে তাঁর অভিযোগ ছিল, সেই সব চাকরি হুগলি জেলায় নয় বর্ধমান জেলায় বিক্রি করা হয়েছে। পরবর্তীকালে ইডি, সিবিআইয়ের নজরে তিনিও পড়বেন বলে ইঙ্গিত দেন শুভেন্দু অধিকারী।
গত ২২ মে চুঁচুড়ার ঘড়ির মোড়ের সভা থেকে চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। তিনি জানান, বর্ধমানে কমপক্ষে একশো চাকরি বিক্রি করেছে বিধায়ক। সব তালিকা তাঁর কাছে আছে। অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে চুঁচুড়া পুরসভাতেও ৩৫ টি চাকরি বিক্রি করেন।
বিরোধী দলনেতার এই বক্তব্যে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে মনে করছেন তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার। চুঁচুড়া বিধানসভার মানুষ তাঁকে তিনবার ভোট দিয়ে জিতিয়েছেন। সেই মানুষের কাছে বিশ্বাস যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কোনও তথ্য প্রমান ছাড়াই তাকে বদনাম করতে এধরনের অভিযোগ করা হয়েছে বলে মনে করেন অসিত মজুমদার। তাই মঙ্গলবার চুঁচুড়া আদালতে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। বিধায়ক বলেন, "কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এর আগে দেখা হয়েছে, রাহুল গান্ধী একটি মন্তব্যের জন্য তাঁকে গুজরাটের আদালত দু বছরের জেলের সাজা শুনিয়েছে। রাহুলের সাংসদ পদও খরিজ হয়েছে। শুভেন্দুর ক্ষেত্রে কেন হবে না?"
বিধায়কের আইনজীবী নির্মাল্য চক্রবর্তী বলেন, "ভারতীয় দন্ড বিধির ৫০০ (মানহানির জন্য শাস্তি) ও ৫০৪ (উস্কানি বা প্ররোচনা) ধারায় মামলা হয়েছে। আজই এই মামলা গ্রহণ করেছেন চুঁচুড়া আদালতের এসিজেএম।"
তবে বিষয়টি সরব হয়েছে জেলার বিজেপি নেতৃত্ব। এ প্রসঙ্গে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, "উনি এর আগে আমার বিরুদ্ধেও মামলা করেছেন। শুভেন্দু দার বিরুদ্ধে করছেন। ওঁকে মামলা করে যেতেই হবে। আমরা সত্যিটা বলব। বিজেপি অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়ছে।" হুগলি লোকসভায় অনেক বিধায়ক-মন্ত্রী আছেন যারা দুর্নীতিতে যুক্ত। ইডি সিবিআই তাদের দরজায় কড়া নাড়বে বলে জানান লকেট।
গত ২২ মে তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদারের বিরুদ্ধে নিয়োগ দুর্নীতি জড়িত রয়েছেন অভিযোগ তুলেছিলেন। তবে তাঁর অভিযোগ ছিল, সেই সব চাকরি হুগলি জেলায় নয় বর্ধমান জেলায় বিক্রি করা হয়েছে। পরবর্তীকালে ইডি, সিবিআইয়ের নজরে তিনিও পড়বেন বলে ইঙ্গিত দেন শুভেন্দু অধিকারী।