Hooghly News : ল্যাংড়া, হিমসাগর হোক বা গোলাপখাস। আমের স্বর্গ মালদার থেকে কোনও অংশে পিছিয়ে নেই হুগলিও। রাজ্যের গণ্ডি পেরিয়ে ভিন রাজ্যের পাড়ি দিচ্ছে হুগলি জেলার আম। বাড়তি সুযোগ করে দিয়েছে অসমের আমের কম ফলন। প্রকৃতির আশীর্বাদে ফলনও হয়েছে বেশ। ভালো লক্ষ্মী লাভের আশায় দিন গুনছেন আম চাষিরা।
হুগলির আম পাড়ি দিচ্ছে বিহার, ঝাড়খণ্ড। মালদার পর বেশি আম চাষ হয় এ রাজ্যের হুগলিতে। ব্যান্ডেল, সুগন্ধা, চুঁচুড়া, গোটু সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় আমের বাগান রয়েছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছরে আমের ফলন বেশ ভালো। প্রতিবছর বাগান মালিকদের কাছ থেকে লিজ নিয়ে আম চাষ করেন চাষিরা। ল্যাংড়া, হিমসাগর, গোলাপ খাস সহ বিভিন্ন প্রজাতির আম খেতে সুস্বাদু।
আর সে কারণেই প্রতিবছর হুগলি থেকে বিহার, ঝাড়খন্ড সহ অন্যান্য রাজ্যে পাড়ি দেয় এ রাজ্যের আম। কিছুটা হলেও লাভের মুখ দেখতে পান হুগলির চাষিরা। তবে গত কয়েক দিনের কালবৈশাখের দাপটে মাথায় হাত পড়েছে আম চাষিদের। এই সময় আম পাকার সময়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে নষ্ট হয়েছে প্রচুর আম।
বাগান জুড়ে যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে আম। তাই বেলা থাকতেই আম পেড়ে নিচ্ছেন চাষিরা। গাছ পাকা আম হলে তার দাম অনেকটাই বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু যেভাবে কালবৈশাখী ঝড় হচ্ছে তাতে সাহস পাচ্ছে না চাষিরা। ফলে গাছে পাকার আগেই পেরে ফেলতে হচ্ছে আম। গত বছরে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পাল্লা বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবছর ৫০-৬০ টাকা পাল্লা বিক্রি হচ্ছে আম। তবে সরকারি উদ্যোগ চাইছেন আম চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
আম চাষি রিয়াজ মণ্ডল বলেন, “প্রকৃতির কাছে আমরা সবাই হার। ঝড় হলে আমাদের কিছু করার নেই। বেশি না হলেই ভালো, বেশি হলে ক্ষয়ক্ষতি হবে। এই সময় আম পাকার সময়। ঝড়ে আম নষ্ট হলে চাষিদের ক্ষতি হবে।” গত বছর আমের দাম অনেকটাই বেশি ছিল কারণ আমের ফলন কম ছিল, কিন্তু এ বছরে ফলন অনেক ভালো।
তবে শ্রমিক ও ওষুধের খরচা অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় আগে তুলনায় গাড়ি ভাড়া ২০০০ থেকে ২৫০০ হাজার টাকা বেড়েছে। চন্দননগর বউবাজার, ব্যান্ডেল, বলাগড়ের বাজারগুলিতেও প্রচুর আম পাওয়া যায়। তবে পোলবার সুগন্ধার গোটু বাজার থেকে হিমসাগর, ল্যাংড়া সহ বিভিন্ন প্রজাতির আম বিহার ও ঝাড়খন্ড যায়। গত কয়েকদিন ধরে আমের বাজার মন্দা ছিল। এ সপ্তাহ থেকে সেই বাজার কিছুটা হলেও ভালো হয়েছে। হুগলি থেকে ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই, মুম্বাই, এলাহাবাদ, কানপুর, দিল্লি, উত্তরাখণ্ড সহ বিভিন্ন রাজ্যে পাড়ি দেয়।
হুগলির আম পাড়ি দিচ্ছে বিহার, ঝাড়খণ্ড। মালদার পর বেশি আম চাষ হয় এ রাজ্যের হুগলিতে। ব্যান্ডেল, সুগন্ধা, চুঁচুড়া, গোটু সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় আমের বাগান রয়েছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছরে আমের ফলন বেশ ভালো। প্রতিবছর বাগান মালিকদের কাছ থেকে লিজ নিয়ে আম চাষ করেন চাষিরা। ল্যাংড়া, হিমসাগর, গোলাপ খাস সহ বিভিন্ন প্রজাতির আম খেতে সুস্বাদু।
আর সে কারণেই প্রতিবছর হুগলি থেকে বিহার, ঝাড়খন্ড সহ অন্যান্য রাজ্যে পাড়ি দেয় এ রাজ্যের আম। কিছুটা হলেও লাভের মুখ দেখতে পান হুগলির চাষিরা। তবে গত কয়েক দিনের কালবৈশাখের দাপটে মাথায় হাত পড়েছে আম চাষিদের। এই সময় আম পাকার সময়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে নষ্ট হয়েছে প্রচুর আম।
বাগান জুড়ে যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে আম। তাই বেলা থাকতেই আম পেড়ে নিচ্ছেন চাষিরা। গাছ পাকা আম হলে তার দাম অনেকটাই বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু যেভাবে কালবৈশাখী ঝড় হচ্ছে তাতে সাহস পাচ্ছে না চাষিরা। ফলে গাছে পাকার আগেই পেরে ফেলতে হচ্ছে আম। গত বছরে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পাল্লা বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবছর ৫০-৬০ টাকা পাল্লা বিক্রি হচ্ছে আম। তবে সরকারি উদ্যোগ চাইছেন আম চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
আম চাষি রিয়াজ মণ্ডল বলেন, “প্রকৃতির কাছে আমরা সবাই হার। ঝড় হলে আমাদের কিছু করার নেই। বেশি না হলেই ভালো, বেশি হলে ক্ষয়ক্ষতি হবে। এই সময় আম পাকার সময়। ঝড়ে আম নষ্ট হলে চাষিদের ক্ষতি হবে।” গত বছর আমের দাম অনেকটাই বেশি ছিল কারণ আমের ফলন কম ছিল, কিন্তু এ বছরে ফলন অনেক ভালো।
তবে শ্রমিক ও ওষুধের খরচা অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় আগে তুলনায় গাড়ি ভাড়া ২০০০ থেকে ২৫০০ হাজার টাকা বেড়েছে। চন্দননগর বউবাজার, ব্যান্ডেল, বলাগড়ের বাজারগুলিতেও প্রচুর আম পাওয়া যায়। তবে পোলবার সুগন্ধার গোটু বাজার থেকে হিমসাগর, ল্যাংড়া সহ বিভিন্ন প্রজাতির আম বিহার ও ঝাড়খন্ড যায়। গত কয়েকদিন ধরে আমের বাজার মন্দা ছিল। এ সপ্তাহ থেকে সেই বাজার কিছুটা হলেও ভালো হয়েছে। হুগলি থেকে ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই, মুম্বাই, এলাহাবাদ, কানপুর, দিল্লি, উত্তরাখণ্ড সহ বিভিন্ন রাজ্যে পাড়ি দেয়।