DA Latest News : মঞ্চ কার? তাই নিয়ে সিপিএম-তৃণমূল মতবিরোধ হুগলির পাণ্ডুয়ায়। ডিএ নিয়ে ধর্মঘটের জন্য বাঁধা মঞ্চ তৃণমূলের লোকজন দখল করে নিয়েছে, দাবি সিপিএমের। অন্যদিকে, ধর্মঘটের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারীদের দফতরে প্রবেশ করাতে তৃণমূলই মঞ্চ বেঁধেছে বলে দাবি তাঁদের। দুই পক্ষের মতবিরোধে অশান্তি পাণ্ডুয়া বিডিও অফিসের সামনে। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করা হয় সিপিএমের তরফে। পরে পুলিশ এসে দুই পক্ষকেই অফিসের বাইরে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেয়।
জানা গিয়েছে, হুগলির পাণ্ডুয়ায় সিপিএমের ধরনা মঞ্চ দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগকে ঘিরে সিপিএম পথ অবরোধ শুরু করে। অবরোধ চলাকালীন পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয় আন্দোলনকারীদের। তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা। বকেয়া ডিএ'র দাবিতে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ডাকা ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়ে সিপিএম পাণ্ডুয়া বিডিও অফিসের সামনে ধরনা মঞ্চ করে বলে দাবি।
তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভ করবে বলে জানান। সিপিএম-এর অভিযোগ ওই মঞ্চ রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের সমর্থকরা দখল করে নেন। তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। সকালে সেই মঞ্চ নিজেদের বলে দাবি করেন তৃণমূলের লোকজন। পাণ্ডুয়ার প্রাক্তন বিধায়ক আমজাদ হোসেনের অভিযোগ, ধরনা মঞ্চ রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের পক্ষ থেকে দখল করে নেওয়া হয়।
আমরা ধরনা মঞ্চে যাওয়ার আগেই সেখানে তৃণমূল কংগ্রেসে কর্মীরা উপস্থিত হয়ে যায়। অন্যদিকে, পাণ্ডুয়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় ঘোষ বলেন, “রাজ্য সরকারি কর্মীরা যাতে সুষ্ঠুভাবে পাণ্ডুয়া বিডিও অফিসে প্রবেশ করতে পারে তার জন্য আমরা এই ধরনা মঞ্চ তৈরি করেছি। মঞ্চে শুধু তৃণমূলের পতাকাই আছে। সিপিএম এর পতাকা নেই।”
তৃণমূলের সঙ্গে মত বিরোধের ফলে রাস্তা অবরোধ শুরু জোরে সিপিআইএম সমর্থকরা। ঘটনাস্থলে হাজির হয় পুলিশ। পুলিশ গিয়ে অবরোধ হঠানোর চেষ্টা করে। পুলিশের সঙ্গে অবরোধকারীদের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়। পরে ঠিক হয় তৃণমূলের প্রতিবাদ জানানো হয়ে গেলে সিপিএম ধরনা দেবে।
উল্লেখ্য, ডিএ নিয়ে ধর্মঘটের বিরুদ্ধে আগেই কড়া অবস্থান গ্রহণ করেছিল রাজ্য সরকার। গতকালই নবান্ন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়, নির্দিষ্ট কারণ না দেখিয়ে শুক্রবার কোনও সরকারি কর্মচারী ছুটি নিতে পারবেন না। স্কুল-কলেজ-সহ যাবতীয় সরকারি এবং সরকার পোষিত প্রতিষ্ঠান ওই দিন পূর্ণ সময় খোলা থাকবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গ কো-অর্ডিনেশন কমিটি ১০ ফেব্রুয়ারি বকেয়া ডিএ সহ একাধিক ইস্যুতে ধর্মঘটের ডাক দেয়।
জানা গিয়েছে, হুগলির পাণ্ডুয়ায় সিপিএমের ধরনা মঞ্চ দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগকে ঘিরে সিপিএম পথ অবরোধ শুরু করে। অবরোধ চলাকালীন পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয় আন্দোলনকারীদের। তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা। বকেয়া ডিএ'র দাবিতে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের ডাকা ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়ে সিপিএম পাণ্ডুয়া বিডিও অফিসের সামনে ধরনা মঞ্চ করে বলে দাবি।
তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভ করবে বলে জানান। সিপিএম-এর অভিযোগ ওই মঞ্চ রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের সমর্থকরা দখল করে নেন। তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে দেওয়া হয়। সকালে সেই মঞ্চ নিজেদের বলে দাবি করেন তৃণমূলের লোকজন। পাণ্ডুয়ার প্রাক্তন বিধায়ক আমজাদ হোসেনের অভিযোগ, ধরনা মঞ্চ রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের পক্ষ থেকে দখল করে নেওয়া হয়।
আমরা ধরনা মঞ্চে যাওয়ার আগেই সেখানে তৃণমূল কংগ্রেসে কর্মীরা উপস্থিত হয়ে যায়। অন্যদিকে, পাণ্ডুয়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় ঘোষ বলেন, “রাজ্য সরকারি কর্মীরা যাতে সুষ্ঠুভাবে পাণ্ডুয়া বিডিও অফিসে প্রবেশ করতে পারে তার জন্য আমরা এই ধরনা মঞ্চ তৈরি করেছি। মঞ্চে শুধু তৃণমূলের পতাকাই আছে। সিপিএম এর পতাকা নেই।”
তৃণমূলের সঙ্গে মত বিরোধের ফলে রাস্তা অবরোধ শুরু জোরে সিপিআইএম সমর্থকরা। ঘটনাস্থলে হাজির হয় পুলিশ। পুলিশ গিয়ে অবরোধ হঠানোর চেষ্টা করে। পুলিশের সঙ্গে অবরোধকারীদের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়। পরে ঠিক হয় তৃণমূলের প্রতিবাদ জানানো হয়ে গেলে সিপিএম ধরনা দেবে।
উল্লেখ্য, ডিএ নিয়ে ধর্মঘটের বিরুদ্ধে আগেই কড়া অবস্থান গ্রহণ করেছিল রাজ্য সরকার। গতকালই নবান্ন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়, নির্দিষ্ট কারণ না দেখিয়ে শুক্রবার কোনও সরকারি কর্মচারী ছুটি নিতে পারবেন না। স্কুল-কলেজ-সহ যাবতীয় সরকারি এবং সরকার পোষিত প্রতিষ্ঠান ওই দিন পূর্ণ সময় খোলা থাকবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গ কো-অর্ডিনেশন কমিটি ১০ ফেব্রুয়ারি বকেয়া ডিএ সহ একাধিক ইস্যুতে ধর্মঘটের ডাক দেয়।