অ্যাপশহর

সিসিটিভি, ড্রোনে নজরবন্দি পুজো

চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট থেকে জানানো হয় জগদ্ধাত্রী পুজোয় এবার পুলিশি নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হছে। জগদ্ধাত্রী পুজোর এই পাঁচ দিন চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের নিরাপত্তার জন্যে প্রায় হাজারের উপরে পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে।

EiSamay.Com 1 Nov 2019, 4:05 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জগদ্ধাত্রী পুজোর আগে চন্দননগরকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলার উদ্যোগ নিল চন্দননগরের পুলিশ কমিশনারেট। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কমিশনারেটের উদ্যোগে চন্দননগরের স্ট্র্যান্ড ঘাটে সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেন ও তপন দাশগুপ্ত, চন্দননগরের সিপি হুমায়ুন কবীর, চন্দননগর পুরসভার কমিশনার স্বপন কুন্ডু ও পুলিশ প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা।
EiSamay.Com D9


চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট থেকে জানানো হয় জগদ্ধাত্রী পুজোয় এবার পুলিশি নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হছে। জগদ্ধাত্রী পুজোর এই পাঁচ দিন চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের নিরাপত্তার জন্যে প্রায় হাজারের উপরে পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১০০০ হোমগার্ড, এএসপি পদমর্যাদার ৬ জন, ইনস্পেক্টর পদের মোট ২৫ জন পুলিশ অফিসার থাকছেন। মহিলা পুলিশ কর্মী থাকছেন ৫০০ জন। এ ছাড়াও সাদা পোশাকে মহিলা পুলিশ থাকছেন ২০০ জন। জলপথে নজরদারি চালাবে ৫টি লঞ্চ। শহরের ঢোকার মুখে মোট বেশ কয়েকটা নো-এন্ট্রি পয়েন্ট থাকবে। বিকেল ৫টা থেকে পরদিন ভোর ৪টে পর্যন্ত চন্দননগর শহর জুড়ে থাকবে নো-এন্ট্রি। গঙ্গার ঘাটেও থাকছে পুলিশ ও চারটি ড্রোনের নজরদারি। শহর জুড়ে থাকবে ২০০ সিসিটিভি ক্যামেরা। শহরের ছ’টি জায়গায় ফায়ার ব্রিগেডের পয়েন্ট করা হচ্ছে। রেললাইন চত্বরে থাকবে পুলিশের নজরদারি। শহরের বিভিন্ন জায়গায় থাকছে মেডিক্যাল টিম।

সিপি বলেন, ‘পুলিশের বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে খাবার জল, চা ও ছোটদের লজেন্স বিলি করা হবে। প্রবীণদের নিয়ে স্পর্শ অ্যাপের মাধ্যমে পুজোর মণ্ডপ ঘুরিয়ে দেখাবে পুলিশ। মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত বলেন, ‘জগদ্ধাত্রী পুজোতেও বাংলার মানুষ শান্তির পরম্পরা বজায় রাখবেন বলে আমার বিশ্বাস।’

পরের খবর

West bengal newsসম্পর্কে আরও বিস্তারিত ও নতুন খবর জানতে ক্লিক করুন। সব ধরনের ব্রেকিং, আপডেট এবং বিশ্লেষণ সবার প্রথম বাংলায় পড়তে ক্লিক করুন Bengali Newsএই সময় ডিজিটাল