Nandigram Election: নন্দীগ্রামে সমবায় নির্বাচনে জয় BJP-র, টুইটারে প্রার্থীদের শুভেচ্ছা শুভেন্দুর
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বিধানসভা কেন্দ্রের সমবায় নির্বাচনে বড় জয় পেল বিজেপি (BJP)। এর আগে এই সমিতির দখল ছিল তৃণমূলের হাতে। তবে এবার সেই সমিতি দখল করল বিজেপি। এদিকে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছিল এলাকায়। তবে ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায় ১২টি আসনের মধ্যে ১১ টিতেই জয়ী হয়েছে বিজেপি।
হাইলাইটস
- সমবায় নির্বাচনে বড় জয় পেল বিজেপি
- ভেকুটিয়া সমবায় সমিতি ছিল তৃণমূলের দখলে
- জেতার পর প্রার্থীদের শুভেচ্ছা জানান শুভেন্দু
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বিধানসভা কেন্দ্রের সমবায় নির্বাচনে বড় জয় পেল বিজেপি (BJP)। দীর্ঘদিন ধরেই ভেকুটিয়া সমবায় সমিতি (Nandigram Election) ছিল তৃণমূলের হাতে। অবশেষে সেই সমিতি দখল করল গেরুয়া শিবির। রবিবার সকাল থেকেই এই নির্বাচনকে ঘিরে উত্তেজনা ছিল এলাকায়। এরপর বিকেলে ফলাফল ঘোষণার পরে দেখা যায় ১২টি আসনের মধ্যে ১১ টিতেই জয়ী হয়েছে বিজেপি। আর মাত্র একটি আসনে জিতেই ক্ষান্ত থাকতে হয়েছে তৃণমূলকে (TMC)। যদিও, ওই একটি আসনে মাত্র এক ভোটের ব্যবধানে জয় পেয়েছে তৃণমূল। আর এই জয়ের পর দলীয় প্রার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন শুভেন্দু।
টুইট করে শুভেন্দু লেখেন, "আমার নন্দীগ্রাম বিধানসভার ভেকুটিয়া সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির সব প্রার্থীকে জাতীয়তাবাদী অভিনন্দন। এই সমবায় সমিতি দখল করেছে তারা। এই জয় ভবিষ্যতে বৃহত্তর সাফল্যের পথ সুগম করবে। অনেক অভিনন্দন!!!" এছাড়াও ওই নির্বাচনের একাধিক ভিডিয়ো টুইটারে পোস্ট করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। সেই সঙ্গে ভোটের মুহূর্তের ছবিও পোস্ট করেন তিনি।
নন্দীগ্রাম বরাবর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নিজের গড় হিসেবে পরিচিত। বিধানসভা নির্বাচনের পর অবশ্য বঙ্গ রাজনীতিতে বড় বদল এসেছে। বিধানসভা ভোট পরবর্তী উপনির্বাচনগুলির অধিকাংশতেই একচেটিয়া দাপট দেখাতে দেখা গিয়েছে রাজ্য শাসক দলকে। বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম কেন্দ্র থেকে BJP-র হয়ে লড়াই করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূলের হয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটে জয়ী হয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই সময় তৃণমূলের তরফে ভোটে কারচুপি করার অভিযোগ উঠেছিল। যদিও সেই যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছিল BJP। একইভাবে শাসক শিবিরের দাবি, বিরোধী দলনেতা বহিরাগতদের নিয়ে এসে সন্ত্রাস করেই এই এলাকায় জিতেছেন। আর বিজেপির পালটা দাবি, শাসক দলের চোখরাঙানি উপেক্ষা করে জয় পেয়েছে তারা।
এদিকে ভেকুটিয়ার সমবায়ের নির্বাচন ঘিরে সকাল থেকেই উত্তেজনার মধ্যে ফুটছিল গোটা এলাকা। তৃণমূল ও বিজেপি একে অপরের বিরুদ্ধে বহিরাগত তত্ত্ব তুলে পরস্পরের বিরুদ্ধে গোলমালের অভিযোগ করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে এলাকায় পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। রীতিমতো লাঠি উঁচিয়ে মারমুখি দুই গোষ্ঠীকে কোনওক্রমে সামাল দেয় পুলিশ। বিজেপি শিবির দাবি করেছে, তাঁদের নেতা শুভেন্দু ভোটের দিন এলাকায় না থাকলেও, তাঁর নাম করে ব্যাপক গালিগালাজ করেছেন তৃণমূল নেতারা। যদিও, এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল শিবির।
টুইট করে শুভেন্দু লেখেন, "আমার নন্দীগ্রাম বিধানসভার ভেকুটিয়া সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির সব প্রার্থীকে জাতীয়তাবাদী অভিনন্দন। এই সমবায় সমিতি দখল করেছে তারা। এই জয় ভবিষ্যতে বৃহত্তর সাফল্যের পথ সুগম করবে। অনেক অভিনন্দন!!!" এছাড়াও ওই নির্বাচনের একাধিক ভিডিয়ো টুইটারে পোস্ট করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। সেই সঙ্গে ভোটের মুহূর্তের ছবিও পোস্ট করেন তিনি।
নন্দীগ্রাম বরাবর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নিজের গড় হিসেবে পরিচিত। বিধানসভা নির্বাচনের পর অবশ্য বঙ্গ রাজনীতিতে বড় বদল এসেছে। বিধানসভা ভোট পরবর্তী উপনির্বাচনগুলির অধিকাংশতেই একচেটিয়া দাপট দেখাতে দেখা গিয়েছে রাজ্য শাসক দলকে। বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম কেন্দ্র থেকে BJP-র হয়ে লড়াই করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূলের হয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটে জয়ী হয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই সময় তৃণমূলের তরফে ভোটে কারচুপি করার অভিযোগ উঠেছিল। যদিও সেই যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছিল BJP। একইভাবে শাসক শিবিরের দাবি, বিরোধী দলনেতা বহিরাগতদের নিয়ে এসে সন্ত্রাস করেই এই এলাকায় জিতেছেন। আর বিজেপির পালটা দাবি, শাসক দলের চোখরাঙানি উপেক্ষা করে জয় পেয়েছে তারা।
এদিকে ভেকুটিয়ার সমবায়ের নির্বাচন ঘিরে সকাল থেকেই উত্তেজনার মধ্যে ফুটছিল গোটা এলাকা। তৃণমূল ও বিজেপি একে অপরের বিরুদ্ধে বহিরাগত তত্ত্ব তুলে পরস্পরের বিরুদ্ধে গোলমালের অভিযোগ করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে এলাকায় পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। রীতিমতো লাঠি উঁচিয়ে মারমুখি দুই গোষ্ঠীকে কোনওক্রমে সামাল দেয় পুলিশ। বিজেপি শিবির দাবি করেছে, তাঁদের নেতা শুভেন্দু ভোটের দিন এলাকায় না থাকলেও, তাঁর নাম করে ব্যাপক গালিগালাজ করেছেন তৃণমূল নেতারা। যদিও, এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল শিবির।