Digha Beach: সমুদ্র সৈকতে হস্তশিল্প মেলা-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, দিঘায় পর্যটকদের জন্য নয়া আকর্ষণ ‘বাংলা মোদের গর্ব’
ডিসেম্বর জানুয়ারি মাসে দিঘার পর্যটকদের জন্য বিশেষ চমক। সমুদ্র সৈকতে হস্তশিল্প মেলার পাশাপাশি এবার লোকসঙ্গীত শিল্পীদেরও অনুষ্ঠানের আয়োজন। অনুষ্ঠানটি চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৷
হাইলাইটস
- দিঘায় এবার ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠান
- পর্যটকদের জন্য থাকছে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের হাতের কাজের জিনিস
- এছাড়া লোকসঙ্গীত শিল্পীদের গানের অনুষ্ঠানও
West Bengal Tourism দিঘায় (Digha) শুরু হল ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠান। আর সেখানে নিজেদের হাতে তৈরি শিল্পকার্য নিয়ে হাজির হয়েছেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা (Self Help Group Women) রয়েছে লোকশিল্পীদের (Folk Artist) ভুবন ভোলানো গানের ডালিও ৷ এদিন থেকে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানটি চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৷ ফলে এই সময় দিঘায় বেড়াতে গেলে সমুদ্রের জলরাশির পাশাপাশি মিলবে বাড়তি এন্টারটেইনমেন্টের সুযোগ৷
দিঘায় ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি মূলত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের স্বনির্ভর করা এবং লোকশিল্পীদের প্রসারের লক্ষ্যে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে জেলায় জেলায় আয়োজন করা হয়। শুক্রবার দিঘায় শুরু হল সেই অনুষ্ঠান। এখনও শীত জাঁকিয়ে পড়েনি৷ তবে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে ডিসেম্বর- জানুয়ারি মাস ভ্রমণের বিশেষ সময়। এই সময় অন্যান্য ভ্রমণ স্থানের পাশাপাশি রাজ্যের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র দিঘায় পর্যটকদের আনাগোনা অনেক বেড়ে যায়।
সারাবছর ধরে পর্যটকরা দিঘায় বেড়াতে এলেও ডিসেম্বর – জানুয়ারি, এই দু’ মাসে পর্যটকদের ভিড়ে তিলধারণের জায়গা থাকে না। দিঘার সমুদ্রের জলরাশি আর ঢেউয়ের তরঙ্গ পাশাপাশি পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওনা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের উদ্যোগে দিঘার বিশ্ব বাংলা -২ নম্বর ঘাটে শুরু হওয়া ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি। রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি বলেন, ‘‘রাজ্য তথ্য সংস্কৃতি দফতরের উদ্যোগে প্রতিবছরই এই অনুষ্ঠান হয়৷ পর্যটকদের কাছে এখানকার হস্তশিল্প অন্যতম আকর্ষণ৷ কেনাবেচাও হয় প্রচুর৷’’ জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি জানান, রাজ্য সরকার প্রতিবছর স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের স্বনির্ভর করতে, লোকশিল্পীদের প্রসারের জন্য ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে থাকে। এবছর সেই কর্মসূচির সূচনা করেন জেলার দুই মন্ত্রী অখিল গিরি, বিপ্লব রায় চৌধুরী৷ জেলার বিভিন্ন দফতরের আধিকারিকরাও ছিলেন।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের আধিকারিক মহুয়া মল্লিক জানান, প্রতিবছর পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে সরকারি উন্নয়নের কথা তুলে ধরতে এবং সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারের জন্য ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি করা হয়। এবছর ৯ ডিসেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর, তিন দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে দিঘায়। প্রতিদিন বিকেল পাঁচটা থেকে রাত ন’টা পর্যন্ত নানা সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা যেমন থাকছে, তেমনই মেলা, প্রদর্শনী ও এক্সপোর আয়োজনও করা হয়েছে৷
ডিসেম্বরের শুরুতেই দিঘায় পিকনিক করার পাশাপাশি নামী-দামি শিল্পীদের উপস্থিতিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, হস্তশিল্প পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওনা। তাই দিঘায় বেড়াতে আসার পরিকল্পনা যদি থাকে, আজই বেরিয়ে পড়ুন।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।
দিঘায় ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি মূলত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের স্বনির্ভর করা এবং লোকশিল্পীদের প্রসারের লক্ষ্যে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে জেলায় জেলায় আয়োজন করা হয়। শুক্রবার দিঘায় শুরু হল সেই অনুষ্ঠান। এখনও শীত জাঁকিয়ে পড়েনি৷ তবে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে ডিসেম্বর- জানুয়ারি মাস ভ্রমণের বিশেষ সময়। এই সময় অন্যান্য ভ্রমণ স্থানের পাশাপাশি রাজ্যের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র দিঘায় পর্যটকদের আনাগোনা অনেক বেড়ে যায়।
সারাবছর ধরে পর্যটকরা দিঘায় বেড়াতে এলেও ডিসেম্বর – জানুয়ারি, এই দু’ মাসে পর্যটকদের ভিড়ে তিলধারণের জায়গা থাকে না। দিঘার সমুদ্রের জলরাশি আর ঢেউয়ের তরঙ্গ পাশাপাশি পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওনা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের উদ্যোগে দিঘার বিশ্ব বাংলা -২ নম্বর ঘাটে শুরু হওয়া ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি। রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি বলেন, ‘‘রাজ্য তথ্য সংস্কৃতি দফতরের উদ্যোগে প্রতিবছরই এই অনুষ্ঠান হয়৷ পর্যটকদের কাছে এখানকার হস্তশিল্প অন্যতম আকর্ষণ৷ কেনাবেচাও হয় প্রচুর৷’’ জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি জানান, রাজ্য সরকার প্রতিবছর স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের স্বনির্ভর করতে, লোকশিল্পীদের প্রসারের জন্য ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে থাকে। এবছর সেই কর্মসূচির সূচনা করেন জেলার দুই মন্ত্রী অখিল গিরি, বিপ্লব রায় চৌধুরী৷ জেলার বিভিন্ন দফতরের আধিকারিকরাও ছিলেন।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের আধিকারিক মহুয়া মল্লিক জানান, প্রতিবছর পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে সরকারি উন্নয়নের কথা তুলে ধরতে এবং সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসারের জন্য ‘বাংলা মোদের গর্ব’ অনুষ্ঠানটি করা হয়। এবছর ৯ ডিসেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর, তিন দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে দিঘায়। প্রতিদিন বিকেল পাঁচটা থেকে রাত ন’টা পর্যন্ত নানা সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা যেমন থাকছে, তেমনই মেলা, প্রদর্শনী ও এক্সপোর আয়োজনও করা হয়েছে৷
ডিসেম্বরের শুরুতেই দিঘায় পিকনিক করার পাশাপাশি নামী-দামি শিল্পীদের উপস্থিতিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, হস্তশিল্প পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওনা। তাই দিঘায় বেড়াতে আসার পরিকল্পনা যদি থাকে, আজই বেরিয়ে পড়ুন।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।