West Bengal News : মৎস্যজীবীদের জালে পড়ল বিরল প্রজাতির মাছ। হৈ চৈ দিঘার মোহনায়। স্থানীয়দের দাবি, এই মাছটির নাম 'চিরুনি ফাল'। ওড়িশার পারাদ্বীপের (Paradip) একটি ট্রলারে এই মাছ ধরা পড়ে। মাছটি ধরা পড়ার পর সেটিকে দিঘা মোহনায় নিয়ে আসা হয়েছে। বেশ কয়েক হাজার টাকা মাছটির বাজার দর উঠবে বলে আশা মৎস্যজীবীদের। বিশাল আকৃতির মাছ দেখতে ভিড় জমেছে বাজারে। স্থানীয় সূত্রে খরব, রবিবার সকালে দিঘা মোহনায় উঠল বিরল প্রজাতির চিরুনি ফাল মাছ। মৎস্যজীবীদের বক্তব্য অনুযায়ী, মাছটির ওজন হবে প্রায় ৫০০-৫৫০ কিলো। এই মাছ সাধারণত গভীর সমুদ্রে পাওয়া যায়। এই বিরল প্রজাতির চিরুনি ফালের পাখনা দিয়ে জীবনদায়ী ঔষধ তৈরি হয় বলেও মৎসজীবিদের দাবি। এদিন ওড়িশার পারাদ্বীপের একটি ট্রলারে মৎস্যজীবীদের জালে উঠে আসে এই মাছ। মাছটিকে নিয়ে এসে দিঘা মোহনার জিকেডি আড়তে এনে রাখা হয়েছে। যার বাজার মূল্য কয়েক হাজার টাকা বলে জানা যাচ্ছে।
মৎস্য ব্যবসায়ী অরূপ কুমার বল জানান, এই মাছ বঙ্গোপসাগরে পাওয়া যায়। তবে এটি একটি বিরল প্রজাতির মাছ, খুব কম সময় এই মাছ মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ে। এই মাছের পাখনা দিয়ে খুব দামী ওষুধ তৈরি হয় বলে জানান ওই মৎস্যজীবী। রবিবার দিঘায় জিকেডি মাছের আড়তে এই মাছটিকে নিয়ে আসার পরেই স্থানীয়দের মধ্যে মাছটিকে দেখতে উৎসাহ দেখা যায়। বহু ক্রেতা এসে মাছটিকে দেখতে বাজারে ভিড় জমান। প্রায় সাড়ে পাঁচশো কেজি দীর্ঘকায় এই মাছ কয়েক হাজার টাকায় বিক্রির আশায় রয়েছেন মৎস্যজীবীরা।
প্রসঙ্গত, দিঘায় মোহনায় যে এবারই প্রথম বিরল মাছ জালে উঠেছে, এমনটা কিন্তু নয়। এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন বিরল মাছ মৎস্যজীবীদের জালে উঠেছে। গত সপ্তাহেই দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়ে বিশালাকৃতির তেলিয়া ভোলা। এই মাছটির ওজন ছিল ৩৬ কেজি। কেজি প্রতি ৭৫৫০ টাকায় বিক্রি হয় মাছটি। অর্থাৎ এটির মোট দাম হয়েছে ২,৭১,৮০০ টাকা। এরকম দাম পেয়ে খুশি হন মৎস্যজীবীরাও। ধরনী নামক একটি ট্রলারের মৎস্যজীবীরা মাছটি পান। স্বাভাবিকভাবেই আনন্দে উৎফুল্ল হন তাঁরা। এর আগে অক্টোবর মাসে ১-২টো নয়, জালে উঠে আসে একসঙ্গে ২২টি তেলিয়া ভোলা মাছ। দিঘায় চওড়া হাসি ফুটে ওঠে মৎস্যজীবীদের মুখে। বিরল প্রজাতির এই মাছ লাখ টাকার বেশি দামে বিক্রি হয়। মাঝে মধ্যেই এই মাছ মৎস্যজীবীদের জালে ওঠে।
মৎস্য ব্যবসায়ী অরূপ কুমার বল জানান, এই মাছ বঙ্গোপসাগরে পাওয়া যায়। তবে এটি একটি বিরল প্রজাতির মাছ, খুব কম সময় এই মাছ মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ে। এই মাছের পাখনা দিয়ে খুব দামী ওষুধ তৈরি হয় বলে জানান ওই মৎস্যজীবী। রবিবার দিঘায় জিকেডি মাছের আড়তে এই মাছটিকে নিয়ে আসার পরেই স্থানীয়দের মধ্যে মাছটিকে দেখতে উৎসাহ দেখা যায়। বহু ক্রেতা এসে মাছটিকে দেখতে বাজারে ভিড় জমান। প্রায় সাড়ে পাঁচশো কেজি দীর্ঘকায় এই মাছ কয়েক হাজার টাকায় বিক্রির আশায় রয়েছেন মৎস্যজীবীরা।
প্রসঙ্গত, দিঘায় মোহনায় যে এবারই প্রথম বিরল মাছ জালে উঠেছে, এমনটা কিন্তু নয়। এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন বিরল মাছ মৎস্যজীবীদের জালে উঠেছে। গত সপ্তাহেই দিঘার সমুদ্রে ধরা পড়ে বিশালাকৃতির তেলিয়া ভোলা। এই মাছটির ওজন ছিল ৩৬ কেজি। কেজি প্রতি ৭৫৫০ টাকায় বিক্রি হয় মাছটি। অর্থাৎ এটির মোট দাম হয়েছে ২,৭১,৮০০ টাকা। এরকম দাম পেয়ে খুশি হন মৎস্যজীবীরাও। ধরনী নামক একটি ট্রলারের মৎস্যজীবীরা মাছটি পান। স্বাভাবিকভাবেই আনন্দে উৎফুল্ল হন তাঁরা। এর আগে অক্টোবর মাসে ১-২টো নয়, জালে উঠে আসে একসঙ্গে ২২টি তেলিয়া ভোলা মাছ। দিঘায় চওড়া হাসি ফুটে ওঠে মৎস্যজীবীদের মুখে। বিরল প্রজাতির এই মাছ লাখ টাকার বেশি দামে বিক্রি হয়। মাঝে মধ্যেই এই মাছ মৎস্যজীবীদের জালে ওঠে।