মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য
কাজ চলাকালীনই শ্রমিকদের আন্তর্জাতিক মানের রাস্তা তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করল সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক৷ দেশে প্রথমবারের জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকেই শুরু হল এই প্রশিক্ষণ৷ রাজ্যের দায়িত্বে থাকা সড়ক পরিবহণ এবং হাইওয়ে মন্ত্রকের চিফ ইঞ্জিনিয়ার কৌশিক বসু জানান , ‘এই প্রথম এ ধরনের কোনও প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু হল৷ স্কিল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রক ও রাজ্য পূর্ত দপ্তরের সহযোগিতায় এই স্কিল ডেভেলপমেন্টের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে৷ পশ্চিমবঙ্গ থেকেই এই কাজটা শুরু করতে পেরে আমরা খুশি৷
ইতিমধ্যেই ২০১ জন লেবারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে৷ শংসাপত্রও দেওয়া হবে৷ ’রাজ্যে এই মুহূর্তে দু’টি এশিয়ান হাইওয়ে তৈরির কাজ চলছে৷ যার একটি (এশিয়ান হাইওয়ে -২) নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করছে , দ্বিতীয়টি (এশিয়ান হাইওয়ে -৪৮ ) বাংলাদেশকে জুড়ছে ভুটানের সঙ্গে৷ সঙ্গে চলছে বেশ কিছু জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের কাজও৷ মসৃণ রাস্তা তৈরির খুঁটিনাটি সেই সব কর্মীদের জানা থাকলেও , সেই দক্ষতার কোনও প্রমাণ ছিল না এত দিন৷ এ প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের এক বরিষ্ঠ আধিকারিকের মন্তব্য , ‘এত বড় বড় প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত থেকেও পরে অন্য বড় প্রজেক্টে কাজ পাওয়ার সময় কর্তৃপক্ষকে দেখানোর মতো কোনও কাগজ বা শংসাপত্র কোনওটাই এত দিন থাকত না শ্রমিকদের কাছে৷ ’
আর তাই সড়ক পরিবহণ ও হাইওয়ে মন্ত্রক সিদ্ধান্ত নেয় , রাস্তা নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের দক্ষতা বিচার করে তাঁদের সার্টিফিকেটের ব্যবস্থা করা হবে৷ তবে দক্ষতা বিচারের আগে আধুনিক প্রযুক্তির প্রশিক্ষণও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় গডকড়ির মন্ত্রক৷ ঠিক হয় , ১০০ কোটি বা তার বেশি খরচে যে সব জাতীয় সড়ক তৈরি হচ্ছে বা যে সব জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের কাজ চলছে , সেই সব কাজে যুক্ত শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে৷ মন্ত্রকের এক আধিকারিকের কথায় , ‘আমাদের কাছে শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো পারদর্শিতা এবং মানবসম্পদ কোনওটাই ছিল না৷ তাই আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসে দক্ষতা বিকাশ মন্ত্রক৷ ’
মন্ত্রক সূত্রে খবর , মোট ১২০ ঘণ্টার ট্রেনিং হবে৷ প্রতি দিন রাস্তা নির্মাণের কাজের মধ্যেই ৩ ঘণ্টা করে সময় বেছে নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে শ্রমিকদের৷ তাই তাঁদের দিনমজুরিতে টান পড়বে না৷ মন্ত্রকের বাছাই করা স্কিল ডেভেলপমেন্ট সংস্থা প্রশিক্ষণ দেবে৷ শেষে পরীক্ষা নিয়ে দেওয়া হবে মন্ত্রকের শংসাপত্র৷ বাঁকুড়া ও পুরুলিয়াকে যুক্ত করতে জাতীয় সড়ক ৬০এ -র যে কাজ চলছে , সেখানকারই ২০১ জন শ্রমিক ইতিমধ্যেই এই প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন৷ এশিয়ান হাইওয়ে -২-র সঙ্গে যুক্ত ৮৪ জন শ্রমিকের উত্তরবঙ্গে প্রশিক্ষণ চলছে বর্তমানে৷ মন্ত্রকের এক কর্তা বলেন , ‘আমাদের লক্ষ্য অন্তত ৫০০ শ্রমিককে প্রথম পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া৷ ’
কাজ চলাকালীনই শ্রমিকদের আন্তর্জাতিক মানের রাস্তা তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করল সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক৷ দেশে প্রথমবারের জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকেই শুরু হল এই প্রশিক্ষণ৷ রাজ্যের দায়িত্বে থাকা সড়ক পরিবহণ এবং হাইওয়ে মন্ত্রকের চিফ ইঞ্জিনিয়ার কৌশিক বসু জানান , ‘এই প্রথম এ ধরনের কোনও প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু হল৷ স্কিল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রক ও রাজ্য পূর্ত দপ্তরের সহযোগিতায় এই স্কিল ডেভেলপমেন্টের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে৷ পশ্চিমবঙ্গ থেকেই এই কাজটা শুরু করতে পেরে আমরা খুশি৷
ইতিমধ্যেই ২০১ জন লেবারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে৷ শংসাপত্রও দেওয়া হবে৷ ’রাজ্যে এই মুহূর্তে দু’টি এশিয়ান হাইওয়ে তৈরির কাজ চলছে৷ যার একটি (এশিয়ান হাইওয়ে -২) নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করছে , দ্বিতীয়টি (এশিয়ান হাইওয়ে -৪৮ ) বাংলাদেশকে জুড়ছে ভুটানের সঙ্গে৷ সঙ্গে চলছে বেশ কিছু জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের কাজও৷ মসৃণ রাস্তা তৈরির খুঁটিনাটি সেই সব কর্মীদের জানা থাকলেও , সেই দক্ষতার কোনও প্রমাণ ছিল না এত দিন৷ এ প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের এক বরিষ্ঠ আধিকারিকের মন্তব্য , ‘এত বড় বড় প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত থেকেও পরে অন্য বড় প্রজেক্টে কাজ পাওয়ার সময় কর্তৃপক্ষকে দেখানোর মতো কোনও কাগজ বা শংসাপত্র কোনওটাই এত দিন থাকত না শ্রমিকদের কাছে৷ ’
আর তাই সড়ক পরিবহণ ও হাইওয়ে মন্ত্রক সিদ্ধান্ত নেয় , রাস্তা নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের দক্ষতা বিচার করে তাঁদের সার্টিফিকেটের ব্যবস্থা করা হবে৷ তবে দক্ষতা বিচারের আগে আধুনিক প্রযুক্তির প্রশিক্ষণও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় গডকড়ির মন্ত্রক৷ ঠিক হয় , ১০০ কোটি বা তার বেশি খরচে যে সব জাতীয় সড়ক তৈরি হচ্ছে বা যে সব জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের কাজ চলছে , সেই সব কাজে যুক্ত শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে৷ মন্ত্রকের এক আধিকারিকের কথায় , ‘আমাদের কাছে শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো পারদর্শিতা এবং মানবসম্পদ কোনওটাই ছিল না৷ তাই আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসে দক্ষতা বিকাশ মন্ত্রক৷ ’
মন্ত্রক সূত্রে খবর , মোট ১২০ ঘণ্টার ট্রেনিং হবে৷ প্রতি দিন রাস্তা নির্মাণের কাজের মধ্যেই ৩ ঘণ্টা করে সময় বেছে নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে শ্রমিকদের৷ তাই তাঁদের দিনমজুরিতে টান পড়বে না৷ মন্ত্রকের বাছাই করা স্কিল ডেভেলপমেন্ট সংস্থা প্রশিক্ষণ দেবে৷ শেষে পরীক্ষা নিয়ে দেওয়া হবে মন্ত্রকের শংসাপত্র৷ বাঁকুড়া ও পুরুলিয়াকে যুক্ত করতে জাতীয় সড়ক ৬০এ -র যে কাজ চলছে , সেখানকারই ২০১ জন শ্রমিক ইতিমধ্যেই এই প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন৷ এশিয়ান হাইওয়ে -২-র সঙ্গে যুক্ত ৮৪ জন শ্রমিকের উত্তরবঙ্গে প্রশিক্ষণ চলছে বর্তমানে৷ মন্ত্রকের এক কর্তা বলেন , ‘আমাদের লক্ষ্য অন্তত ৫০০ শ্রমিককে প্রথম পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া৷ ’