Durgapur : তৃণমূল কংগ্রেস ‘ভয়’ পেয়েছে, সে কারণেই দুর্গাপুর পুরসভার নির্বাচন করতে চাইছে না। মত বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের। বিগত কয়েক মাসে রাজ্যের শাসকদল এবং শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি থেকে শুরু করে নাগরিক পরিষেবা সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ ভীতির সঞ্চার করেছে তৃণমূলকে, সে কারণেই দুর্গাপুর পুরসভার (Durgapur Municipality) নির্বাচন নিয়ে সরকারের কোনও হেলদোল নেই বলে দাবি করলেন হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়।
শুক্রবার দুর্গাপুর বাজারে একটি বেসরকারি হোটেলে ভারতীয় জনতা পার্টির বুথ সশক্তিকরণ সাংগঠনিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। জেলার একাধিক নেতৃত্বের পাশাপাশি এদিনের কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন লকেট। সাংগাঠনিক বৈঠকে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সাগরদিঘি ফলাফল থেকে শুরু করে সর্বোপরি দুর্গাপুর পুরসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়।
খুবই কম ব্যবধানে গত লোকসভা নির্বাচনে বর্ধমান-দুর্গাপুর (Burdwan-Durgapur) কেন্দ্র থেকে জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী এস আলুওয়ালিয়া।স্বাভাবিকভাবেই, দুর্গাপুর পুরসভার নির্বাচনে তৃণমূলের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিজেপি। গত সেপ্টেম্বর মাসেই দুর্গাপুর পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।
পাঁচ মাস সময় ধরে প্রশাসক মণ্ডলী দিয়ে চালানো হচ্ছে পুরসভা। তবে বিজেপির দাবি, রাজ্য সরকারের তরফে নির্বাচন করানোর কোনও হেলদোল নেই, বিরূপ জনসমর্থনের আশঙ্কা থেকেই নির্বাচন পেছাতে চাইছে শাসকদল। এদিনের কর্মসূচির পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লকেট চট্টোপাধ্যায় জানান, “সাগরদিঘির হার দেখে তৃণমূল ভয় পেয়েছে।
শিক্ষা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারি আমলা থেকে শাসকদলের মন্ত্রীদের দুর্নীতি একের পর এক জনসমক্ষে চলে আসায় তৃণমূল বুঝতে পারছে, জনমত তাদের পক্ষে আর নেই। তাই রাজ্যের শাসক দল পুরসভা নির্বাচন করাতে ভয় পাচ্ছে। উল্লেখ্য, গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর দুর্গাপুর পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়। দুর্গাপুর পুরসভা চালানোর জন্য বসানো হয় পুর প্রশাসক। ৫ সদস্যের প্রশাসক মণ্ডলী তৈরি করা হয়।
যতদিন পর্যন্ত না নির্বাচন করা হচ্ছে, ততদিন প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্যরা পুরসভার যাবতীয় কাজকর্ম সামলাবেন বলে জানানো হয়। দুর্গাপুর পুরসভার প্রশাসক পদে বসানো হয় পুরসভার প্রাক্তন মেয়র অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায়কে। এছাড়াও মণ্ডলীতে রয়েছেন আরও চার জন সদস্য। সেপ্টেম্বর মাসের পরেই উৎসব মরশুম শুরু হওয়ার নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়নি বলে সেই সময় জানানো হয়।
শুক্রবার দুর্গাপুর বাজারে একটি বেসরকারি হোটেলে ভারতীয় জনতা পার্টির বুথ সশক্তিকরণ সাংগঠনিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। জেলার একাধিক নেতৃত্বের পাশাপাশি এদিনের কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন লকেট। সাংগাঠনিক বৈঠকে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সাগরদিঘি ফলাফল থেকে শুরু করে সর্বোপরি দুর্গাপুর পুরসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়।
খুবই কম ব্যবধানে গত লোকসভা নির্বাচনে বর্ধমান-দুর্গাপুর (Burdwan-Durgapur) কেন্দ্র থেকে জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী এস আলুওয়ালিয়া।স্বাভাবিকভাবেই, দুর্গাপুর পুরসভার নির্বাচনে তৃণমূলের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বিজেপি। গত সেপ্টেম্বর মাসেই দুর্গাপুর পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।
পাঁচ মাস সময় ধরে প্রশাসক মণ্ডলী দিয়ে চালানো হচ্ছে পুরসভা। তবে বিজেপির দাবি, রাজ্য সরকারের তরফে নির্বাচন করানোর কোনও হেলদোল নেই, বিরূপ জনসমর্থনের আশঙ্কা থেকেই নির্বাচন পেছাতে চাইছে শাসকদল। এদিনের কর্মসূচির পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লকেট চট্টোপাধ্যায় জানান, “সাগরদিঘির হার দেখে তৃণমূল ভয় পেয়েছে।
শিক্ষা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারি আমলা থেকে শাসকদলের মন্ত্রীদের দুর্নীতি একের পর এক জনসমক্ষে চলে আসায় তৃণমূল বুঝতে পারছে, জনমত তাদের পক্ষে আর নেই। তাই রাজ্যের শাসক দল পুরসভা নির্বাচন করাতে ভয় পাচ্ছে। উল্লেখ্য, গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর দুর্গাপুর পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়। দুর্গাপুর পুরসভা চালানোর জন্য বসানো হয় পুর প্রশাসক। ৫ সদস্যের প্রশাসক মণ্ডলী তৈরি করা হয়।
যতদিন পর্যন্ত না নির্বাচন করা হচ্ছে, ততদিন প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্যরা পুরসভার যাবতীয় কাজকর্ম সামলাবেন বলে জানানো হয়। দুর্গাপুর পুরসভার প্রশাসক পদে বসানো হয় পুরসভার প্রাক্তন মেয়র অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায়কে। এছাড়াও মণ্ডলীতে রয়েছেন আরও চার জন সদস্য। সেপ্টেম্বর মাসের পরেই উৎসব মরশুম শুরু হওয়ার নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়নি বলে সেই সময় জানানো হয়।