Mamata Banerjee : দলের জেলা সভাপতি গোরু পাচার কাণ্ডে (Cattle Smuggling Case) নাম জড়িয়ে জেল হেফাজতে। সেই কেষ্টর গড়ে দাঁড়িয়েই কেন্দ্রীয় এজেন্সির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ইডি (ED), সিবিআই (CBI), এনআইকে (NIA) সামনে রেখে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বিচারিতা নিয়ে হুংকার মুখ্যমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, "সবাইকে ইনকাম ট্যাক্স ধরছে। সবাইকে ইডি ধরাচ্ছে। যাকে পারছে সিবিআই ধরাচ্ছে। যদি টিকটিকি আপনার ঘরে ঢোকে, তাহলে এনআইএ আপনার ঘরে ঢুকে যাচ্ছে। তাঁদের কাজ কী ? দেশের নিরাপত্তা রক্ষা করা, তা তো করছে না। দেশের নিরাপত্তা রক্ষা হওয়া উচিত আমি মনে করি, এই কাজে তাঁদের সমর্থন জানাই। সত্যিকারের চোর - ডাকাতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমার কোনও আপত্তি নেই।" উল্লেখ্য, মাস খানেক আগেই ২০২৪ সালের মধ্যে প্রতিটি রাজ্যে এনআইয়ের শাখা তৈরি করার কথা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।
কেন্দ্রীয় সরকারকে টার্গেট করে মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি, কেন্দ্রীয় ভাড়ারে টান পড়েছে। অর্থাভাব মেটাতেই বিভিন্ন রাজ্যে কেন্দ্রীয় এজেন্সি পক্ষান্তরে ইডি বা ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টকে কাজে লাগিয়ে রেড করানো হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আমি শুনেছি, সারা ভারত জুড়ে রেড হয়েছে। কেন টাকা নেই বুঝি, লোকের পকেটমারি করতে হবে ? লুটেরা পকেট মেরে পকেট ভর্তি করে, কেন্দ্রীয় ভাঁড়ারে জানবেন টাকা নেই।" কেন্দ্রীয় বাজেটে আয়কর ছাড় দিয়ে জনমোহিনী বাজেটের রূপরেখা তৈরির চেষ্টা করেছে বিজেপি সরকার। সেদিনই কেন্দ্রীয় সরকারের ভাঁড়ার শূন্য হওয়ার অভিযোগ তুলে পালটা হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দীর্ঘদিন রাজ্যের আর্থিক অনটন নিয়ে সমালোচনায় সরব হতে দেখা গিয়েছে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বকে। এবার সেই তির কেন্দ্রের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।
কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে রাজনৈতিক অভিসন্ধি নিয়ে ব্যবহার করার অভিযোগ তুলে এর আগেও একাধিকবার সরব হতে দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকে। বুধবার বীরভূমের সরকারি পরিষেবা প্রদানের অনুষ্ঠান থেকে অনুব্রত মণ্ডলের নাম উচ্চারণ না করে ইডি, সিবিআইকে যথেচ্ছ ব্যবহারের বিরুদ্ধে ফের সুর চড়ান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, " তৃণমূল কংগ্রেস করলেই, সবাই চোর। সবাইকে জেলে ভরে দাও। আর যারা বসে আছেন ডাকাত সর্দার, কটা ডাকাত সর্দারকে বের করেছো ?" আগামী দু মাসের মধ্যেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সম্ভাবনা। তার আগে বিজেপি যে গ্রামের রাজনীতি বুঝতে এখনও অনেকটা পিছিয়ে সেই অভিযোগ তুলে ধরেন তৃণমূল সুপ্রিমো। রাজ্য সরকারকে ডিঙিয়ে প্রশাসনিক মহলকে কাজে লাগানোর ব্যাপারেও কটাক্ষ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, "আগে এরকম সরকার দেখিনি, কথায়, কথায় জেলা শাসকদের ডেকে মিটিং করছে। এসপিদের ডেকে মিটিং করছে।
পুলিশকে ডেকে মিটিং করে বিজেপির চুনোপুটি গুলো, যারা পুকুরে সাঁতার কাটতে পারে না, গ্রাম কী জানে না, গ্রামের মাটি, মানুষ কী জানে না। তাঁদের মুখে বড় বড় কথা।"
কেন্দ্রীয় সরকারকে টার্গেট করে মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি, কেন্দ্রীয় ভাড়ারে টান পড়েছে। অর্থাভাব মেটাতেই বিভিন্ন রাজ্যে কেন্দ্রীয় এজেন্সি পক্ষান্তরে ইডি বা ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টকে কাজে লাগিয়ে রেড করানো হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আমি শুনেছি, সারা ভারত জুড়ে রেড হয়েছে। কেন টাকা নেই বুঝি, লোকের পকেটমারি করতে হবে ? লুটেরা পকেট মেরে পকেট ভর্তি করে, কেন্দ্রীয় ভাঁড়ারে জানবেন টাকা নেই।" কেন্দ্রীয় বাজেটে আয়কর ছাড় দিয়ে জনমোহিনী বাজেটের রূপরেখা তৈরির চেষ্টা করেছে বিজেপি সরকার। সেদিনই কেন্দ্রীয় সরকারের ভাঁড়ার শূন্য হওয়ার অভিযোগ তুলে পালটা হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দীর্ঘদিন রাজ্যের আর্থিক অনটন নিয়ে সমালোচনায় সরব হতে দেখা গিয়েছে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বকে। এবার সেই তির কেন্দ্রের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।
কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে রাজনৈতিক অভিসন্ধি নিয়ে ব্যবহার করার অভিযোগ তুলে এর আগেও একাধিকবার সরব হতে দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকে। বুধবার বীরভূমের সরকারি পরিষেবা প্রদানের অনুষ্ঠান থেকে অনুব্রত মণ্ডলের নাম উচ্চারণ না করে ইডি, সিবিআইকে যথেচ্ছ ব্যবহারের বিরুদ্ধে ফের সুর চড়ান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, " তৃণমূল কংগ্রেস করলেই, সবাই চোর। সবাইকে জেলে ভরে দাও। আর যারা বসে আছেন ডাকাত সর্দার, কটা ডাকাত সর্দারকে বের করেছো ?" আগামী দু মাসের মধ্যেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সম্ভাবনা। তার আগে বিজেপি যে গ্রামের রাজনীতি বুঝতে এখনও অনেকটা পিছিয়ে সেই অভিযোগ তুলে ধরেন তৃণমূল সুপ্রিমো। রাজ্য সরকারকে ডিঙিয়ে প্রশাসনিক মহলকে কাজে লাগানোর ব্যাপারেও কটাক্ষ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, "আগে এরকম সরকার দেখিনি, কথায়, কথায় জেলা শাসকদের ডেকে মিটিং করছে। এসপিদের ডেকে মিটিং করছে।
পুলিশকে ডেকে মিটিং করে বিজেপির চুনোপুটি গুলো, যারা পুকুরে সাঁতার কাটতে পারে না, গ্রাম কী জানে না, গ্রামের মাটি, মানুষ কী জানে না। তাঁদের মুখে বড় বড় কথা।"