এই সময়, বর্ধমান: বিজয় মিছিল ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল মেমারি দুইয়ের মসজিদতলায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এলাকায় গেলে আক্রান্ত হয় পুলিশ। সংঘর্ষে মোট জখম আট জন। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। রবিবার রাত পর্যন্ত এই ঘটনায় চার জনকে আটক করা হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় মেমারি দুইয়ের পাহাড়হাটি হাসপাতালে। এসডিপিও আমিনুল ইসলাম খান বলেন, 'পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এলাকায় উত্তেজনা থাকলেও তা পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। আমরা কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছি।' স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বড়পলাশন দুই পঞ্চায়েতের মসজিদতলায় তৃণমূলের বিজয় মিছিল বের হয়। মেমারি দুই পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল কাশেদ শেখের নেতৃত্বে দলের জয় উদযাপনে বের হয় মিছিলটি। সেই মিছিল মসজিদতলায় সংখ্যালঘু সেলের ব্লক সভাপতি আবু আওয়ালের পার্টি অফিসের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় সংঘর্ষ বাধে।
অভিযোগ, দুই পক্ষের কটূক্তি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত। পরে তা বড় আকার নেয়। আক্রান্ত হন আবু আওয়াল। তাঁর আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁকে পাঠানো হয়েছে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে হেনস্থা করা হয় পুলিশকে। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আব্দুল কাশেদ শেখ গোষ্ঠীর সঙ্গে আবু আওয়াল গোষ্ঠীর বিবাদ দীর্ঘদিনের। এদিনের ঘটনা তারই জের বলে মনে করা হচ্ছে। আবু আওয়াল বলেন, 'মিছিল থেকে অতর্কিতে আক্রমণ করা হয়। আমাকে পার্টি অফিস থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে লাঠি, রড, টাঙি দিয়ে মারধর করা হয়েছে। আমাকে বাঁচাতে এলে আমার আরও কয়েকজন সহকর্মীকে মারধর করে ওরা।'
মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আব্দুল কাশেদ শেখ গোষ্ঠীর আকবর চৌধুরী। তিনি বলেন, 'একেবারে মিথ্যা কথা বলছে আবু আওয়াল। বরং বিজয় মিছিলের পিছন দিকে আবু আওয়ালের নেতৃত্বেই হামলা চালানো হয়েছে। টোটো ভাংচুর করা হয়েছে। চার জনকে মারধর করেছে ওরাই।'
সংঘর্ষের কথা স্বীকার করে নিয়ে মেমারি দুই ব্লক তৃণমূলের সহকারী সভাপতি অমর সাহা বলেন, 'পুরো ঘটনার রিপোর্ট আমরা দলের কাছে পাঠাচ্ছি। এরপর দল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে।'
অভিযোগ, দুই পক্ষের কটূক্তি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত। পরে তা বড় আকার নেয়। আক্রান্ত হন আবু আওয়াল। তাঁর আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁকে পাঠানো হয়েছে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে হেনস্থা করা হয় পুলিশকে। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আব্দুল কাশেদ শেখ গোষ্ঠীর সঙ্গে আবু আওয়াল গোষ্ঠীর বিবাদ দীর্ঘদিনের। এদিনের ঘটনা তারই জের বলে মনে করা হচ্ছে। আবু আওয়াল বলেন, 'মিছিল থেকে অতর্কিতে আক্রমণ করা হয়। আমাকে পার্টি অফিস থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে লাঠি, রড, টাঙি দিয়ে মারধর করা হয়েছে। আমাকে বাঁচাতে এলে আমার আরও কয়েকজন সহকর্মীকে মারধর করে ওরা।'
মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আব্দুল কাশেদ শেখ গোষ্ঠীর আকবর চৌধুরী। তিনি বলেন, 'একেবারে মিথ্যা কথা বলছে আবু আওয়াল। বরং বিজয় মিছিলের পিছন দিকে আবু আওয়ালের নেতৃত্বেই হামলা চালানো হয়েছে। টোটো ভাংচুর করা হয়েছে। চার জনকে মারধর করেছে ওরাই।'
সংঘর্ষের কথা স্বীকার করে নিয়ে মেমারি দুই ব্লক তৃণমূলের সহকারী সভাপতি অমর সাহা বলেন, 'পুরো ঘটনার রিপোর্ট আমরা দলের কাছে পাঠাচ্ছি। এরপর দল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে।'